ক্রীড়া ডেস্ক
৯০ অনেক আগেই পেরিয়েছিলেন ভারতের দত্তজিরাও কৃষ্ণারাও গায়কোয়াড়্। অবশেষে জীবনযুদ্ধে হার মানলেন তিনি। ৯৫ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
১২ দিন ধরে বরোদা হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে আজ সকালে মারা গেলেন গায়কোয়াড়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআইকে তাঁর (গায়কোয়াড়) মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছে পরিবার। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল ৯৫ বছর ১০৯ দিন। ভারতের মধ্যে যাঁরা টেস্ট খেলেছেন, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বয়সে মারা গেলেন তিনি। গায়কোয়াড়ের জন্ম ১৯২৮ সালের ২৭ অক্টোবর বরোদায়। এখনো বেঁচে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বয়স্ক দক্ষিণ আফ্রিকার রোনাল্ড ড্রেপার। তাঁর বয়স ৯৭ বছর ৫১ দিন। ৯৫ বছর ১২৭ দিন বয়স নিয়ে এখনো বেঁচে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্বিতীয় অস্ট্রেলিয়ার নিল হার্ভে।
ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ অংশুমান গায়কোয়াড়ের বাবা হচ্ছেন দত্তজিরাও গায়কোয়াড়। ১৯৫২ থেকে ১৯৬১—৯ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে গায়কোয়া খেলেছেন ১১ টেস্ট। টেস্ট অভিষেক হয়েছিল লিডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। সর্বশেষ টেস্ট খেলেন চেন্নাইতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯৬১ সালে। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের এক্স হ্যান্ডলে এক বিবৃতিতে লিখেছে, ‘ভারতের সাবেক অধিনায়ক ও ভারতের বয়স্ক টেস্ট ক্রিকেটার দত্তজিরাও গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে বিসিসিআই গভীরভাবে শোকাহত। তিনি তার ক্যারিয়ারে ১১ টেস্ট খেলেছেন এবং ১৯৫৯ সালে ভারতের ইংল্যান্ড সফরের সময় অধিনায়ক ছিলেন। তার নেতৃত্বে বরোদা ১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে রঞ্জি ট্রফি জিতেছিল ফাইনালে সার্ভিসেস দলকে হারিয়ে। গায়কোয়াড়ের পরিবার, বন্ধুদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সমবেদনা জানাচ্ছে বোর্ড।’
১১ টেস্টে ১৮.৪২ গড়ে গায়কোয়াড় করেছেন ৩৫০ রান। ফিফটি করেছেন ১ টি। তবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১১০ ম্যাচ খেলেছেন। ৩৬.৪০ গড়ে করেন ৫৭৮৮ রান। ১৭ সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ২৩ ফিফটি। যার মধ্যে রঞ্জি ট্রফিতে বরোদার হয়ে ১৯৪৭ থেকে ১৯৬১—১৪ বছরের ক্যারিয়ারে ৪৭.৫৬ গড়ে করেন ৩১৩৯ রান। করেন ১৪ সেঞ্চুরি। মহারাষ্ট্রের বিপক্ষে ২৪৯ রানের অপরাজিত ইনিংসটিই তাঁর প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান। ইরফান পাঠান টুইট করেন, ‘মতিবাগ ক্রিকেট গ্রাউন্ডের বটগাছের ছায়া, তাঁর নীল মারুতি গাড়ি থেকে ভারতীয় অধিনায়ক ডি. কে গায়কোয়াড় বরোদা ক্রিকেটারদের তরুণদের জন্য নিরলস পরিশ্রম করেছেন। ভবিষ্যতের জন্য দলটা তৈরি করেছেন। তাঁর অনুপস্থিতি বেশ ভালোভাবেই বোধ করবে। ক্রিকেটের জন্য বিশাল ক্ষতি।’
৯০ অনেক আগেই পেরিয়েছিলেন ভারতের দত্তজিরাও কৃষ্ণারাও গায়কোয়াড়্। অবশেষে জীবনযুদ্ধে হার মানলেন তিনি। ৯৫ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
১২ দিন ধরে বরোদা হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে আজ সকালে মারা গেলেন গায়কোয়াড়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআইকে তাঁর (গায়কোয়াড়) মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করেছে পরিবার। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল ৯৫ বছর ১০৯ দিন। ভারতের মধ্যে যাঁরা টেস্ট খেলেছেন, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বয়সে মারা গেলেন তিনি। গায়কোয়াড়ের জন্ম ১৯২৮ সালের ২৭ অক্টোবর বরোদায়। এখনো বেঁচে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বয়স্ক দক্ষিণ আফ্রিকার রোনাল্ড ড্রেপার। তাঁর বয়স ৯৭ বছর ৫১ দিন। ৯৫ বছর ১২৭ দিন বয়স নিয়ে এখনো বেঁচে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্বিতীয় অস্ট্রেলিয়ার নিল হার্ভে।
ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ অংশুমান গায়কোয়াড়ের বাবা হচ্ছেন দত্তজিরাও গায়কোয়াড়। ১৯৫২ থেকে ১৯৬১—৯ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে গায়কোয়া খেলেছেন ১১ টেস্ট। টেস্ট অভিষেক হয়েছিল লিডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। সর্বশেষ টেস্ট খেলেন চেন্নাইতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯৬১ সালে। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের এক্স হ্যান্ডলে এক বিবৃতিতে লিখেছে, ‘ভারতের সাবেক অধিনায়ক ও ভারতের বয়স্ক টেস্ট ক্রিকেটার দত্তজিরাও গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে বিসিসিআই গভীরভাবে শোকাহত। তিনি তার ক্যারিয়ারে ১১ টেস্ট খেলেছেন এবং ১৯৫৯ সালে ভারতের ইংল্যান্ড সফরের সময় অধিনায়ক ছিলেন। তার নেতৃত্বে বরোদা ১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে রঞ্জি ট্রফি জিতেছিল ফাইনালে সার্ভিসেস দলকে হারিয়ে। গায়কোয়াড়ের পরিবার, বন্ধুদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সমবেদনা জানাচ্ছে বোর্ড।’
১১ টেস্টে ১৮.৪২ গড়ে গায়কোয়াড় করেছেন ৩৫০ রান। ফিফটি করেছেন ১ টি। তবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১১০ ম্যাচ খেলেছেন। ৩৬.৪০ গড়ে করেন ৫৭৮৮ রান। ১৭ সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ২৩ ফিফটি। যার মধ্যে রঞ্জি ট্রফিতে বরোদার হয়ে ১৯৪৭ থেকে ১৯৬১—১৪ বছরের ক্যারিয়ারে ৪৭.৫৬ গড়ে করেন ৩১৩৯ রান। করেন ১৪ সেঞ্চুরি। মহারাষ্ট্রের বিপক্ষে ২৪৯ রানের অপরাজিত ইনিংসটিই তাঁর প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান। ইরফান পাঠান টুইট করেন, ‘মতিবাগ ক্রিকেট গ্রাউন্ডের বটগাছের ছায়া, তাঁর নীল মারুতি গাড়ি থেকে ভারতীয় অধিনায়ক ডি. কে গায়কোয়াড় বরোদা ক্রিকেটারদের তরুণদের জন্য নিরলস পরিশ্রম করেছেন। ভবিষ্যতের জন্য দলটা তৈরি করেছেন। তাঁর অনুপস্থিতি বেশ ভালোভাবেই বোধ করবে। ক্রিকেটের জন্য বিশাল ক্ষতি।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১০ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১০ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১১ ঘণ্টা আগে