ক্রীড়া ডেস্ক
দিল্লিতে ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনটা যেন ছিল আক্রমণ ও প্রতিআক্রমণের দিন। কখনো ভারতীয় বোলাররা ম্যাচে ফেরেন, কখনো বা স্বাগতিক বোলারদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়েন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ২৪২ রানে পিছিয়ে থেকে প্রথম দিনের খেলা শেষ করেছে ভারত। যেখানে স্বাগতিকেরা কোনো উইকেট হারায়নি।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। প্রথমে ব্যাটিং করা অস্ট্রেলিয়া শুরুটা দারুণ করেছিল। উসমান খাজা ও ডেভিড ওয়ার্নার ৫০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েছেন। নাগপুরের মতো এখানেও ব্যর্থ হয়েছেন ওয়ার্নার। মোহাম্মদ শামির বলে উইকেটরক্ষক শ্রীকর ভরতের তালুবন্দী হন ওয়ার্নার। ১৫ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। ওয়ার্নারের পর উইকেটে আসেন মারনাস লাবুশেন। দ্বিতীয় উইকেটে লাবুশেন ও খাজা ৪৪ বলে ৪১ রানের জুটি করেছেন। ২৩ তম ওভারের চতুর্থ বলে লাবুশেনকে এলবিডব্লু করে জুটি ভাঙেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। একই ওভারের শেষ বলে স্টিভেন স্মিথকেও তুলে নেন অশ্বিন। রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন স্মিথ।
স্মিথের পর ট্রাভিস হেডও বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। ১২ রান করে মোহাম্মদ শামির শিকার হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৯১ রানে ১ উইকেট থেকে মুহূর্তেই ৪ উইকেটে ১০৮ রান হয়ে যায় অজিরা। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন খাজা। পঞ্চম উইকেটে পিটার হ্যান্ডসকম্বের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি গড়েন খাজা। টেস্ট ক্রিকেটে তুলে নেন ২০ তম ফিফটি। রবীন্দ্র জাদেজাকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ওপেনার। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ডান দিকে উড়ে বাজপাখির মতো ক্যাচ ধরেন লোকেশ রাহুল। ১২৫ বলে ৮১ রান করেন খাজা।
খাজার পর দ্রুত আরও একটি উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। অশ্বিনের লাফিয়ে ওঠা বল অ্যালেক্স ক্যারির ব্যাটে লেগে চলে যায় প্রথম স্লিপে। বিরাট কোহলি সহজেই ক্যাচটি লুফে নেন। স্মিথের মতো ক্যারিও শূন্য রানে বিদায় নিয়েছেন। ১৬৮ রানে ৬ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন হ্যান্ডসকম্ব ও প্যাট কামিন্স। সপ্তম উইকেটে ৫৯ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার। আর ৬৮ তম ওভারে এসে জোড়া ধাক্কা দেন জাদেজা। দ্বিতীয় বলে ৩৩ রান করা কামিন্সকে এলবিডব্লু করে জুটি তো ভেঙেছেন। ওভারের শেষ বলে টড মার্ফিকে বোল্ড করেন জাদেজা।
জাদেজার জোড়া ধাক্কার পর অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংস শেষ হতেও বেশি সময় লাগেনি। ২৬৩ রানে গুটিয়ে যায় অজিরা। খাজার ৮১ এর পর অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান আসে হ্যান্ডসকম্বের ব্যাট থেকে। ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন হ্যান্ডসকম্ব। ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ চার উইকেট নিয়েছেন শামি। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন জাদেজা ও অশ্বিন।
২৬৩ রানের জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারতের প্রথম দিনেই উইকেট পড়তে পারত। নাথান লায়নের বলে রোহিত শর্মার বিপক্ষে ক্যাচের আবেদন হলে আম্পায়ার আউট ঘোষণা দেন। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান ভারতীয় অধিনায়ক। বিনা উইকেটে ২১ রানে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ভারত। রোহিত শর্মা ১৩ রানে ও রাহুল ৪ রানে অপরাজিত আছেন।
দিল্লিতে ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনটা যেন ছিল আক্রমণ ও প্রতিআক্রমণের দিন। কখনো ভারতীয় বোলাররা ম্যাচে ফেরেন, কখনো বা স্বাগতিক বোলারদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়েন অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ২৪২ রানে পিছিয়ে থেকে প্রথম দিনের খেলা শেষ করেছে ভারত। যেখানে স্বাগতিকেরা কোনো উইকেট হারায়নি।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। প্রথমে ব্যাটিং করা অস্ট্রেলিয়া শুরুটা দারুণ করেছিল। উসমান খাজা ও ডেভিড ওয়ার্নার ৫০ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েছেন। নাগপুরের মতো এখানেও ব্যর্থ হয়েছেন ওয়ার্নার। মোহাম্মদ শামির বলে উইকেটরক্ষক শ্রীকর ভরতের তালুবন্দী হন ওয়ার্নার। ১৫ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। ওয়ার্নারের পর উইকেটে আসেন মারনাস লাবুশেন। দ্বিতীয় উইকেটে লাবুশেন ও খাজা ৪৪ বলে ৪১ রানের জুটি করেছেন। ২৩ তম ওভারের চতুর্থ বলে লাবুশেনকে এলবিডব্লু করে জুটি ভাঙেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। একই ওভারের শেষ বলে স্টিভেন স্মিথকেও তুলে নেন অশ্বিন। রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নেন স্মিথ।
স্মিথের পর ট্রাভিস হেডও বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। ১২ রান করে মোহাম্মদ শামির শিকার হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৯১ রানে ১ উইকেট থেকে মুহূর্তেই ৪ উইকেটে ১০৮ রান হয়ে যায় অজিরা। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন খাজা। পঞ্চম উইকেটে পিটার হ্যান্ডসকম্বের সঙ্গে ৫৯ রানের জুটি গড়েন খাজা। টেস্ট ক্রিকেটে তুলে নেন ২০ তম ফিফটি। রবীন্দ্র জাদেজাকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ওপেনার। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ডান দিকে উড়ে বাজপাখির মতো ক্যাচ ধরেন লোকেশ রাহুল। ১২৫ বলে ৮১ রান করেন খাজা।
খাজার পর দ্রুত আরও একটি উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। অশ্বিনের লাফিয়ে ওঠা বল অ্যালেক্স ক্যারির ব্যাটে লেগে চলে যায় প্রথম স্লিপে। বিরাট কোহলি সহজেই ক্যাচটি লুফে নেন। স্মিথের মতো ক্যারিও শূন্য রানে বিদায় নিয়েছেন। ১৬৮ রানে ৬ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন হ্যান্ডসকম্ব ও প্যাট কামিন্স। সপ্তম উইকেটে ৫৯ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার। আর ৬৮ তম ওভারে এসে জোড়া ধাক্কা দেন জাদেজা। দ্বিতীয় বলে ৩৩ রান করা কামিন্সকে এলবিডব্লু করে জুটি তো ভেঙেছেন। ওভারের শেষ বলে টড মার্ফিকে বোল্ড করেন জাদেজা।
জাদেজার জোড়া ধাক্কার পর অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংস শেষ হতেও বেশি সময় লাগেনি। ২৬৩ রানে গুটিয়ে যায় অজিরা। খাজার ৮১ এর পর অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান আসে হ্যান্ডসকম্বের ব্যাট থেকে। ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন হ্যান্ডসকম্ব। ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ চার উইকেট নিয়েছেন শামি। তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন জাদেজা ও অশ্বিন।
২৬৩ রানের জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারতের প্রথম দিনেই উইকেট পড়তে পারত। নাথান লায়নের বলে রোহিত শর্মার বিপক্ষে ক্যাচের আবেদন হলে আম্পায়ার আউট ঘোষণা দেন। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান ভারতীয় অধিনায়ক। বিনা উইকেটে ২১ রানে প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ভারত। রোহিত শর্মা ১৩ রানে ও রাহুল ৪ রানে অপরাজিত আছেন।
আট মাস পর ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশের মেয়েরা। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য গতকাল দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ পেয়েছেন ওয়ানডে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা ব্যাটার তাজ নেহার ও বাঁহাতি স্পিনার সানজিদা আক্তার মেঘলা।
১১ ঘণ্টা আগেবল হাতে সেভাবে তাঁকে দেখা যায় না। অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে কথা বলে স্বীকৃত ক্রিকেটে শেষ বারের মতো লাল বলটা হাতে নিলেন ইমরুল কায়েস। ঢাকার জিততে প্রয়োজন তখন ২ রান। দ্বিতীয় বলেই রনি তালুকদার ২ রান নিয়ে ৯ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন ঢাকার। খুলনা হারলেও সতীর্থ এনামুল হক বিজয়-আল আমিন হোসেনরা মিরপুর...
১২ ঘণ্টা আগেকষ্টি পাথরের ছোঁয়ায় বিশুদ্ধতার পরীক্ষা। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটে সানৎ জয়াসুরিয়া কি সেই মূল্যবান কষ্টি পাথর? বড় বড় নাম নেই দলে। তাই বলে ২২ গজে লঙ্কার ঝাঁঝ এত দ্রুতই মিলিয়ে হয়ে যাবে! মাহেলা জয়াবর্ধনে-কুমারা সাঙ্গাকারাদের বিদায়ের পর এক দশক ধরে প্রায় সাফল্যশূন্য লঙ্কানরা। সেখানে গত কয়েক মাসে আলোর সঞ্চালন হচ্ছ
১৪ ঘণ্টা আগে২০১০ থেকে শুরু। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান খেলেছে ৭ টি-টোয়েন্টি। তবে পাকিস্তান একবারও জয়ের মুখ দেখল না। হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে দিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ।
১৬ ঘণ্টা আগে