ক্রীড়া ডেস্ক
বিরাট কোহলির সহজ ক্যাচ মিচেল মার্শ মিস করার পর কী হয়েছিল, তা নিশ্চয়ই অস্ট্রেলিয়ার এখনো মনে আছে। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে জীবন পাওয়া সেই কোহলির ব্যাটেই উড়ে যায় অজিরা। সেই ধারাবাহিকতা দেখা গেছে আজ লক্ষ্ণৌর অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও। অজিদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে প্রোটিয়ারা করেছে ৩১১ রান।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। শুরুটা দক্ষিণ আফ্রিকা করেছিল রয়েসয়ে। প্রথম ৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে তারা করে ৭ রান। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে আসে প্রথম বাউন্ডারি। ওভারের চতুর্থ বলে চতুর্থ বলে জস হ্যাজলউডের শর্ট বল পুল করতে যান কুইন্টন ডি কক। টপ এজ হওয়া বল চলে যায় কিপারের মাথার ওপর দিয়ে। ডি ককের ব্যাটেই আসে প্রোটিয়াদের ইনিংসের প্রথম ছক্কা। পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেল স্টার্ককে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ফ্লিক করে ছক্কা মারেন তিনি।
উদ্বোধনী জুটিতে ডি ককের সঙ্গী টেম্বা বাভুমা একটু রয়েসয়ে খেলতে থাকেন। বাভুমার আউট হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। ইনিংসের দশম ওভারের প্রথম বলে কামিন্সকে লেগ সাইডে ঘুরাতে যান বাভুমা। আউটসাইড এজ হওয়া বল চলে যায় থার্ড ম্যানের বাউন্ডারি লাইনে। তবে অ্যাডাম জাম্পা ক্যাচ ধরতে পারেননি। প্রোটিয়া অধিনায়ক বেঁচে যাওয়ার পরও মারমুখী ব্যাটিং করেননি। বাভুমা এরপর আরও দুইবার জীবন পেয়েছেন। ১৩তম ওভারের প্ঞ্চম বলে জাম্পার বলে এজ হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক জস ইংলিশ তা ড্রপ করেছেন। এরপর ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে মার্কাস স্টয়নিসকে পুল করতে যান বাভুমা। বাউন্ডারি লাইন থেকে শন অ্যাবট নিশ্চিত ছক্কা ফিরিয়ে দিয়েছেন। তবে পাশে থাকা মিচেল স্টার্ক তা ধরতে পারেননি।
একের পর এক জীবন পাওয়া বাভুমা অবশ্য মারমুখী ব্যাটিং করেননি। অন্য প্রান্তে নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলে যান ডি কক।বাউন্ডারি যেমন মেরেছেন, তেমনি স্ট্রাইক রোটেটও করেছেন তিনি। ৫১ বলে পেয়েছেন ফিফটি। উদ্বোধনী জুটিতে ১১৮ বলে ১০৮ রান যোগ করেছেন বাভুমা-ডি কক। ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে উড়িয়ে মারতে যান বাভুমা। লং অনে সহজ করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৫৫ বলে ২ চারে ৩২ রান করেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। বাভুমার বিদায়ের পর উইকেটে আসেন রাসি ফন ডার ডুসেন। ডুসেনকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৫৩ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন ডি কক। ওয়ানডেতে দ্বিতীয় দ্রুততম ব্যাটার হিসেবে ২০০০ রান করেন ডুসেন। প্রোটিয়া এই ব্যাটারের লেগেছে ৪৫ ইনিংস। ৩০ বলে ২৬ রান করা ডুসেনকে ফিরিয়েছেন জাম্পা।
ডুসেনের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন এইডেন মার্করাম। উইকেটে আসতে না আসতেই জীবন পেয়েছেন মার্করাম। ৩০ তম ওভারের তৃতীয় বলে কামিন্সকে ড্রাইভ করতে গিয়েছিলেন মার্করাম। অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক কট এন্ড বোল্ডের সুযোগ হাতছাড়া করেছেন। একই ওভারের পঞ্চম বলে কামিন্সকে মিড উইকেট দিয়ে উড়িয়ে ছক্কা মেরে ডি কক তুলে নেন ১৯তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। এবারের বিশ্বকাপে টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেতে তাঁর লেগেছে ৯১ বল। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি ডি কক। ৩৫ তম ওভারের পঞ্চম বলে রিভার্স পুল করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন ডি কক। প্রোটিয়া এই বাঁহাতি ব্যাটার ১০৬ বলে ৮ চার ও ৫ ছক্কায় করেন ১০৯ রান। তৃতীয় উইকেটে মার্করাম-ডি ককের জুটিটা ছিল ৩৮ বলে ৩৯ রানের।
ডি ককের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন হেনরিখ ক্লাসেন। যার মধ্যে জীবন পাওয়া মার্করাম এরপর হয়েছেন আরও ভয়ঙ্কর। ৪৩তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে জাম্পাকে টানা দুটি চার মেরে প্রোটিয়া ব্যাটার তুলে নিয়েছেন ফিফটি। চতুর্থ উইকেটে ক্লাসেনের সঙ্গে ৫০ বলে ৬৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মার্করাম। জীবন দেওয়া কামিন্সের বলেই এরপর আউট হয়েছেন মার্করাম। ৪৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সকে আপার কাট করতে যান মার্করাম। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে সহজ ক্যাচ ধরেছেন হ্যাজলউড। ৪৪ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় মার্করাম করেন ৫৬ রান। পরের ওভারে ক্লাসেনকে ফিরিয়েছেন হ্যাজলউড।
মার্করাম, ক্লাসেন দুই ব্যাটারকে দ্রুত হারালে প্রোটিয়াদের স্কোর দাঁড়ায় ৪৪.১ ওভারে ৫ উইকেটে ২৬৭ রান। তবু ভরকে যায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। সপ্তম উইকেটে ৩০ বলে ৪৩ রানের ঝোড়ো জুটি করেছেন মার্কো ইয়ানসেন ও ডেভিড মিলার। তাতেও অবদান ছিল অস্ট্রেলিয়ার পিচ্ছিল হাতের। ৪৯তম ওভার করতে আসা কামিন্সের ওভারের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বলে তুলনামূলক সহজ দুটো ক্যাচ মিস করেছেন স্টার্ক ও স্টয়নিস। তবে শেষ ওভারে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন স্টার্ক। ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে নিয়েছেন ইয়ানসেন ও মিলারের উইকেট। অস্ট্রেলিয়ারের বাঁহাতি পেসার মেইডেন দিয়েছেন ইনিংসের শেষ ওভার। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৩১১ রান করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক ও ম্যাক্সওয়েল।
বিরাট কোহলির সহজ ক্যাচ মিচেল মার্শ মিস করার পর কী হয়েছিল, তা নিশ্চয়ই অস্ট্রেলিয়ার এখনো মনে আছে। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে জীবন পাওয়া সেই কোহলির ব্যাটেই উড়ে যায় অজিরা। সেই ধারাবাহিকতা দেখা গেছে আজ লক্ষ্ণৌর অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও। অজিদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে প্রোটিয়ারা করেছে ৩১১ রান।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। শুরুটা দক্ষিণ আফ্রিকা করেছিল রয়েসয়ে। প্রথম ৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে তারা করে ৭ রান। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে আসে প্রথম বাউন্ডারি। ওভারের চতুর্থ বলে চতুর্থ বলে জস হ্যাজলউডের শর্ট বল পুল করতে যান কুইন্টন ডি কক। টপ এজ হওয়া বল চলে যায় কিপারের মাথার ওপর দিয়ে। ডি ককের ব্যাটেই আসে প্রোটিয়াদের ইনিংসের প্রথম ছক্কা। পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেল স্টার্ককে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ফ্লিক করে ছক্কা মারেন তিনি।
উদ্বোধনী জুটিতে ডি ককের সঙ্গী টেম্বা বাভুমা একটু রয়েসয়ে খেলতে থাকেন। বাভুমার আউট হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। ইনিংসের দশম ওভারের প্রথম বলে কামিন্সকে লেগ সাইডে ঘুরাতে যান বাভুমা। আউটসাইড এজ হওয়া বল চলে যায় থার্ড ম্যানের বাউন্ডারি লাইনে। তবে অ্যাডাম জাম্পা ক্যাচ ধরতে পারেননি। প্রোটিয়া অধিনায়ক বেঁচে যাওয়ার পরও মারমুখী ব্যাটিং করেননি। বাভুমা এরপর আরও দুইবার জীবন পেয়েছেন। ১৩তম ওভারের প্ঞ্চম বলে জাম্পার বলে এজ হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক জস ইংলিশ তা ড্রপ করেছেন। এরপর ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে মার্কাস স্টয়নিসকে পুল করতে যান বাভুমা। বাউন্ডারি লাইন থেকে শন অ্যাবট নিশ্চিত ছক্কা ফিরিয়ে দিয়েছেন। তবে পাশে থাকা মিচেল স্টার্ক তা ধরতে পারেননি।
একের পর এক জীবন পাওয়া বাভুমা অবশ্য মারমুখী ব্যাটিং করেননি। অন্য প্রান্তে নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলে যান ডি কক।বাউন্ডারি যেমন মেরেছেন, তেমনি স্ট্রাইক রোটেটও করেছেন তিনি। ৫১ বলে পেয়েছেন ফিফটি। উদ্বোধনী জুটিতে ১১৮ বলে ১০৮ রান যোগ করেছেন বাভুমা-ডি কক। ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে উড়িয়ে মারতে যান বাভুমা। লং অনে সহজ করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৫৫ বলে ২ চারে ৩২ রান করেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। বাভুমার বিদায়ের পর উইকেটে আসেন রাসি ফন ডার ডুসেন। ডুসেনকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৫৩ বলে ৫০ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন ডি কক। ওয়ানডেতে দ্বিতীয় দ্রুততম ব্যাটার হিসেবে ২০০০ রান করেন ডুসেন। প্রোটিয়া এই ব্যাটারের লেগেছে ৪৫ ইনিংস। ৩০ বলে ২৬ রান করা ডুসেনকে ফিরিয়েছেন জাম্পা।
ডুসেনের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন এইডেন মার্করাম। উইকেটে আসতে না আসতেই জীবন পেয়েছেন মার্করাম। ৩০ তম ওভারের তৃতীয় বলে কামিন্সকে ড্রাইভ করতে গিয়েছিলেন মার্করাম। অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক কট এন্ড বোল্ডের সুযোগ হাতছাড়া করেছেন। একই ওভারের পঞ্চম বলে কামিন্সকে মিড উইকেট দিয়ে উড়িয়ে ছক্কা মেরে ডি কক তুলে নেন ১৯তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। এবারের বিশ্বকাপে টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেতে তাঁর লেগেছে ৯১ বল। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি ডি কক। ৩৫ তম ওভারের পঞ্চম বলে রিভার্স পুল করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন ডি কক। প্রোটিয়া এই বাঁহাতি ব্যাটার ১০৬ বলে ৮ চার ও ৫ ছক্কায় করেন ১০৯ রান। তৃতীয় উইকেটে মার্করাম-ডি ককের জুটিটা ছিল ৩৮ বলে ৩৯ রানের।
ডি ককের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন হেনরিখ ক্লাসেন। যার মধ্যে জীবন পাওয়া মার্করাম এরপর হয়েছেন আরও ভয়ঙ্কর। ৪৩তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে জাম্পাকে টানা দুটি চার মেরে প্রোটিয়া ব্যাটার তুলে নিয়েছেন ফিফটি। চতুর্থ উইকেটে ক্লাসেনের সঙ্গে ৫০ বলে ৬৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মার্করাম। জীবন দেওয়া কামিন্সের বলেই এরপর আউট হয়েছেন মার্করাম। ৪৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সকে আপার কাট করতে যান মার্করাম। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে সহজ ক্যাচ ধরেছেন হ্যাজলউড। ৪৪ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় মার্করাম করেন ৫৬ রান। পরের ওভারে ক্লাসেনকে ফিরিয়েছেন হ্যাজলউড।
মার্করাম, ক্লাসেন দুই ব্যাটারকে দ্রুত হারালে প্রোটিয়াদের স্কোর দাঁড়ায় ৪৪.১ ওভারে ৫ উইকেটে ২৬৭ রান। তবু ভরকে যায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। সপ্তম উইকেটে ৩০ বলে ৪৩ রানের ঝোড়ো জুটি করেছেন মার্কো ইয়ানসেন ও ডেভিড মিলার। তাতেও অবদান ছিল অস্ট্রেলিয়ার পিচ্ছিল হাতের। ৪৯তম ওভার করতে আসা কামিন্সের ওভারের দ্বিতীয় ও চতুর্থ বলে তুলনামূলক সহজ দুটো ক্যাচ মিস করেছেন স্টার্ক ও স্টয়নিস। তবে শেষ ওভারে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন স্টার্ক। ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে নিয়েছেন ইয়ানসেন ও মিলারের উইকেট। অস্ট্রেলিয়ারের বাঁহাতি পেসার মেইডেন দিয়েছেন ইনিংসের শেষ ওভার। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৩১১ রান করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক ও ম্যাক্সওয়েল।
ট্যুর ম্যাচের স্কোর জাকের আলী অনিক ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে যোগ হবে না। কিন্তু নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ আর কোথায় পেতেন জাকের ও অঙ্কনরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ নির্বাচিত একাদশের বিপক্ষে গত রাতে প্রথম দিনে জ্বলে উঠেছে তাঁদের ব্যাট।
২৯ মিনিট আগেপাকিস্তান ক্রিকেট এতটাই ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ যে মাঠের খেলার পাশাপাশি বোর্ডেও দৃশ্যপট বদলায় নিয়মিত। কোচদের চাকরি সেখানে তো চরম অনিশ্চয়তার এক বিষয়। গ্যারি কারস্টেনের পর এবারের নাটক জেসন গিলেস্পি।
১ ঘণ্টা আগেসিরিজের প্রথম টেস্টের আগে অ্যান্টিগায় প্রস্তুতিমূলক ম্যাচে নেমেছে বাংলাদেশ দল। সফরকারী বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার যেন এখনো ছন্দ খুঁজে পাচ্ছে না
১৩ ঘণ্টা আগে