ক্রীড়া ডেস্ক
২০১১ এর নভেম্বরে শুরু। দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেছে ১২ বছরেরও বেশি সময়। টেস্ট ক্রিকেটে একের পর এক কীর্তিও গড়ে ফেলেছেন তিনি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ম্যাচের সেঞ্চুরি পূর্ণ করে ফেলেছেন তিনি।
ধর্মশালায় আজ শুরু হয়েছে ভারত-ইংল্যান্ড পঞ্চম টেস্ট। টেস্টটি অশ্বিনের এটা ১০০ তম টেস্ট। ম্যাচে খেলতে নামার আগে শততম টেস্টের টুপি তিনি পেয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) থেকে। টুপি দিয়েছেন ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়। সেই সময়ে ছিলেন অশ্বিনের স্ত্রী ও কন্যা। এমন মুহূর্তে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন অশ্বিন। ক্রিকেটে এত লম্বা যাত্রার পেছনে বাবাকে প্রশংসায় ভাসিয়ে অশ্বিন বলেন, ‘এটা সত্যিই এক আবেগপ্রবণ মুহূর্ত। শুধু আমার জন্যই না। আমিই একমাত্র না যে বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে গেছি। তবে যে মানুষটা চেন্নাইয়ে আছেন, তার জন্য খুবই আবেগপ্রবণ এক মুহূর্ত।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি এখানে আসতে পারেননি। শিশু ক্রিকেটার হিসেবে প্রথম দিনের কথা এখনো মনে আছে। আমি একটা পেট্রোল ট্যাংকের সামনে কিট বাধছিলা। তারপর তিনি আমাকে তার বাইকে তুললেন ও কোচিং ক্যাম্পে নিয়ে গেলেন। একজন সরকারি চাকুরিজীবী (অশ্বিনের বাবা) তার ছেলেকে জীবনে মাইলের পর মাইল পথ পাড়ি দিয়ে নিয়ে গেছেন। তার হয়তো মনে হয়েছিল আমি এতদূর আসতে পারব। তিনি এটা পেরেছেন আমার বাবা ও দাদুর কারণেই।’
দ্রাবিড় শততম টেস্টের টুপি যখন অশ্বিনকে দেন, তখন সতীর্থরা করতালি দেন মুহূর্মুহু। টুপি দেওয়ার মুহূর্তে দ্রাবিড় বলেন, ‘এই মুহূর্তটা দারুণ। তোমার সঙ্গে কথা বলা আসলেই বিশেষ কিছু। কোচ হিসেবে তোমার সঙ্গে কাজ করতে পেরে ভালো লাগছে। অবশ্যই এই টুপি তোমার হাতে তুলে দিতে পেরে ভালো লাগছে।’ পরে অশ্বিন যখন খেলতে নামেন, তাঁকে গার্ড অব অনার দেন সতীর্থরা।
অশ্বিনের মতো ইংল্যান্ডের জনি বেয়ারস্টো খেলতে নামছেন শততম টেস্ট। অশ্বিন, বেয়ারস্টো দুজনকেই অভিনন্দন জানিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার। নিজের এক্স হ্যান্ডলে শচীন লেখেন, ‘ধর্মশালায় আজ এক ঐতিহাসিক দিন। টেস্ট ক্রিকেটে অশ্বিন ও বেয়ারস্টো ১০০ বারের মতো নামছেন। এটা অসাধারণ এক অর্জন। এতেই বোঝা যায়, লাল বলের ক্রিকেটের প্রতি তাদের কতটা আবেগ ও আত্মনিবেদন রয়েছে। তাদের দুজনকেই শুভকামনা জানাচ্ছি।’
সিরিজের পঞ্চম টেস্টে আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক বেন স্টোকস। প্রথমে ব্যাটিং নেওয়া ইংল্যান্ড অলআউট হয়েছে ২১৮ রানে। ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নেন কুলদীপ যাদব। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভারত করেছে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৮ রান।
২০১১ এর নভেম্বরে শুরু। দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেছে ১২ বছরেরও বেশি সময়। টেস্ট ক্রিকেটে একের পর এক কীর্তিও গড়ে ফেলেছেন তিনি। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ম্যাচের সেঞ্চুরি পূর্ণ করে ফেলেছেন তিনি।
ধর্মশালায় আজ শুরু হয়েছে ভারত-ইংল্যান্ড পঞ্চম টেস্ট। টেস্টটি অশ্বিনের এটা ১০০ তম টেস্ট। ম্যাচে খেলতে নামার আগে শততম টেস্টের টুপি তিনি পেয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) থেকে। টুপি দিয়েছেন ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়। সেই সময়ে ছিলেন অশ্বিনের স্ত্রী ও কন্যা। এমন মুহূর্তে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন অশ্বিন। ক্রিকেটে এত লম্বা যাত্রার পেছনে বাবাকে প্রশংসায় ভাসিয়ে অশ্বিন বলেন, ‘এটা সত্যিই এক আবেগপ্রবণ মুহূর্ত। শুধু আমার জন্যই না। আমিই একমাত্র না যে বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে গেছি। তবে যে মানুষটা চেন্নাইয়ে আছেন, তার জন্য খুবই আবেগপ্রবণ এক মুহূর্ত।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি এখানে আসতে পারেননি। শিশু ক্রিকেটার হিসেবে প্রথম দিনের কথা এখনো মনে আছে। আমি একটা পেট্রোল ট্যাংকের সামনে কিট বাধছিলা। তারপর তিনি আমাকে তার বাইকে তুললেন ও কোচিং ক্যাম্পে নিয়ে গেলেন। একজন সরকারি চাকুরিজীবী (অশ্বিনের বাবা) তার ছেলেকে জীবনে মাইলের পর মাইল পথ পাড়ি দিয়ে নিয়ে গেছেন। তার হয়তো মনে হয়েছিল আমি এতদূর আসতে পারব। তিনি এটা পেরেছেন আমার বাবা ও দাদুর কারণেই।’
দ্রাবিড় শততম টেস্টের টুপি যখন অশ্বিনকে দেন, তখন সতীর্থরা করতালি দেন মুহূর্মুহু। টুপি দেওয়ার মুহূর্তে দ্রাবিড় বলেন, ‘এই মুহূর্তটা দারুণ। তোমার সঙ্গে কথা বলা আসলেই বিশেষ কিছু। কোচ হিসেবে তোমার সঙ্গে কাজ করতে পেরে ভালো লাগছে। অবশ্যই এই টুপি তোমার হাতে তুলে দিতে পেরে ভালো লাগছে।’ পরে অশ্বিন যখন খেলতে নামেন, তাঁকে গার্ড অব অনার দেন সতীর্থরা।
অশ্বিনের মতো ইংল্যান্ডের জনি বেয়ারস্টো খেলতে নামছেন শততম টেস্ট। অশ্বিন, বেয়ারস্টো দুজনকেই অভিনন্দন জানিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার। নিজের এক্স হ্যান্ডলে শচীন লেখেন, ‘ধর্মশালায় আজ এক ঐতিহাসিক দিন। টেস্ট ক্রিকেটে অশ্বিন ও বেয়ারস্টো ১০০ বারের মতো নামছেন। এটা অসাধারণ এক অর্জন। এতেই বোঝা যায়, লাল বলের ক্রিকেটের প্রতি তাদের কতটা আবেগ ও আত্মনিবেদন রয়েছে। তাদের দুজনকেই শুভকামনা জানাচ্ছি।’
সিরিজের পঞ্চম টেস্টে আজ টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক বেন স্টোকস। প্রথমে ব্যাটিং নেওয়া ইংল্যান্ড অলআউট হয়েছে ২১৮ রানে। ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নেন কুলদীপ যাদব। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভারত করেছে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৮ রান।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৬ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৬ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে