ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, ওয়ানডে বিশ্বকাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ—গত ৮ মাসে আইসিসি ইভেন্টের তিনটি শিরোপা জিতল অস্ট্রেলিয়া। প্রতিবারই অস্ট্রেলিয়া চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারতকে হারিয়ে। আইসিসি ইভেন্টের ফাইনালে ভারতের কাছে যেন এক ‘জুজুই’ হয়ে রইল অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়ার হ্যাটট্রিকের শুরুটা হয়েছিল গত বছরের জুনে লন্ডনের ওভালে। ২০১৯-২১ এর পর ২০২১-২৩ আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় চক্রেরও ফাইনালে ওঠে ভারত। ভারতের কাছে লন্ডনের ফাইনাল ছিল প্রথম হারের ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর সুযোগ। তবে জয় তো দূরে থাক, ভারত ন্যুনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। ২০৯ রানে জিতে অস্ট্রেলিয়া আইসিসি ইভেন্টে চক্র পূরণ করে ফেলে। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ—সব ইভেন্টেই শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ে অজিরা।
একই গল্পের পুনরাবৃত্তি হয়েছে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ও বেনোনির উইলোমুর পার্কেও। দুই জায়গাতেই ভারত একতরফাভাবে হেরেছে অস্ট্রেলিয়ার কাছে। গত বছরের ১৯ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে জিতে ওয়ানডে বিশ্বকাপের হেক্সা মিশন পূর্ণ করেছে। তার প্রায় ২ মাস পর গতকাল বেনোনিতে ভারতকে ৭৯ রানে হারিয়ে ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
ওয়ানডে সংস্করণের দুই ফাইনালে ভারতের হারার কারণ হচ্ছে ধাক্কা সামলে দ্রুত প্রতিআক্রমণ করতে না পারা। এছাড়া আরও কিছু কারণ রয়েছে। ফাইনালের আগে কোনো পরীক্ষায় না পড়া:
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ—দুই টুর্নামেন্টে ভারতের গল্পটা একই। ফাইনালের আগে সব ম্যাচ জিতেছে তারা। গত বছরের বিশ্বকাপে দল ছিল ১০টি ও হয়েছিল রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে। সেমিফাইনালসহ টানা দশ ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছে ভারত। এই ১০ ম্যাচের মধ্যে লিগ পর্বে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড যা একটু পরীক্ষায় ফেলতে পেরেছিল। বাকি ৮ ম্যাচ ভারত দাপটের সঙ্গে জিতেছে। এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, আয়ারল্যান্ড—তিন দলকে হেসেখেলে হারিয়েছে ভারত। এরপর সুপার সিক্সে নিউজিল্যান্ড, নেপাল এই দুই দলকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয়রা। সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাই যা একটু চাপে ফেলতে পেরেছিল ভারতকে। ২৪৫ রান তাড়া করতে নেমে ভারত ৩২ রানেই হারিয়ে ফেলে ৪ উইকেট। শেষ পর্যন্ত ভারতীয়রা ম্যাচ জেতে ৭ বল হাতে রেখে ২ উইকেটে।
অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া গত বিশ্বকাপ শুরু করেছিল প্রথম দুই ম্যাচ হেরে। এরপর টানা ৯ ম্যাচ জিতে শিরোপা জেতার পথেও অজিদের পরীক্ষা দিতে হয়েছে। ধর্মশালায় প্রথমে ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া ৩৮৮ করেছিল ঠিকই। তবে অজিদের সেই জয় এসেছে ৫ রানের। সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা ২১৩ রানের লক্ষ্য দিল সেই ম্যাচ জিততে অস্ট্রেলিয়ার ৭ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। খেলতে হয়েছিল ৪৮ ওভার পর্যন্ত। এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও সেমিফাইনাল পর্যন্ত পাঁচ ম্যাচ অপরাজিত থাকে অস্ট্রেলিয়া। এর মধ্যে গ্রুপ পর্বে জিম্বাবুয়েকে ২২৫ রানে হারায় অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব-১৯ দল। গ্রুপ পর্বে নামিবিয়ার ৯৬ রান তাড়া করতে নেমেও অজিরা হারায় ৬ উইকেট। সুপার সিক্সে ইংল্যান্ডকে হেসেখেলে হারায় অস্ট্রেলিয়া। তবে অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সুপার সিক্সের ম্যাচটা বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়। অস্ট্রেলিয়ার চূড়ান্ত পরীক্ষা পাকিস্তান নিয়েছিল সেমিফাইনালে। ১৮০ রানের লক্ষ্য পেলেও অজিরা ম্যাচ জিতেছে ৫ বল হাতে রেখে ১ উইকেটে। ফাইনালে বেশি প্রত্যাশার চাপ নিয়ে ফেলা:
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে টস হেরে ব্যাটিং পেয়েছিল ভারত। ১ লাখেরও বেশি দর্শকের সামনে সেদিন রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন ভারত প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান তুলে ফেলে। এরপরই অস্ট্রেলিয়ার নিখুঁত বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে নিজেদের যেন খোলসে পুড়ে ফেলে ভারত। ৫০ ওভার ব্যাটিং করেও ২৪০ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত। রান তাড়া করতে নেমে ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারালেও অজিরা ৭ ওভার হাতে রেখে জিতে যায় ৬ উইকেটে। বেনোনিতে গতকাল প্রথমে ব্যাটিং করে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ৭ উইকেটে ২৫৩ রান। ২৫৪ রান তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ভারত ৪৩.৫ ওভারে ১৭৪ রানে অলআউট হয়েছে। আদর্শ সিংয়ের ৪৭ ও মুরুগান অভিষকের ৪২—এই দুই ইনিংস ছাড়া বলার মতো কোনো ইনিংস ছিল না ভারতের। ম্যাচ শেষে হারের ব্যাখ্যায় ভারতীয় অধিনায়ক উদয় সাহারান বলেন, ‘আমরা অনেক পাগলাটে শট খেলেছি। উইকেটে বেশিক্ষণ টিকতে পারিনি। আমরা প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। তবে তা কাজে লাগাতে পারিনি।’
আইসিসি ইভেন্টে ৮ মাসে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারতের তিনবার স্বপ্নভঙ্গ:
টুর্নামেন্ট তারিখ ভেন্যু
আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল ৭-১১ জুন ২০২৩ দ্য ওভাল, লন্ডন
ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনাল ১৯ নভেম্বর ২০২৩ আহমেদাবাদ
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ফাইনাল ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বেনোনি
আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ, ওয়ানডে বিশ্বকাপ, অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ—গত ৮ মাসে আইসিসি ইভেন্টের তিনটি শিরোপা জিতল অস্ট্রেলিয়া। প্রতিবারই অস্ট্রেলিয়া চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারতকে হারিয়ে। আইসিসি ইভেন্টের ফাইনালে ভারতের কাছে যেন এক ‘জুজুই’ হয়ে রইল অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়ার হ্যাটট্রিকের শুরুটা হয়েছিল গত বছরের জুনে লন্ডনের ওভালে। ২০১৯-২১ এর পর ২০২১-২৩ আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় চক্রেরও ফাইনালে ওঠে ভারত। ভারতের কাছে লন্ডনের ফাইনাল ছিল প্রথম হারের ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর সুযোগ। তবে জয় তো দূরে থাক, ভারত ন্যুনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। ২০৯ রানে জিতে অস্ট্রেলিয়া আইসিসি ইভেন্টে চক্র পূরণ করে ফেলে। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ—সব ইভেন্টেই শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়ে অজিরা।
একই গল্পের পুনরাবৃত্তি হয়েছে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ও বেনোনির উইলোমুর পার্কেও। দুই জায়গাতেই ভারত একতরফাভাবে হেরেছে অস্ট্রেলিয়ার কাছে। গত বছরের ১৯ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে জিতে ওয়ানডে বিশ্বকাপের হেক্সা মিশন পূর্ণ করেছে। তার প্রায় ২ মাস পর গতকাল বেনোনিতে ভারতকে ৭৯ রানে হারিয়ে ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।
ওয়ানডে সংস্করণের দুই ফাইনালে ভারতের হারার কারণ হচ্ছে ধাক্কা সামলে দ্রুত প্রতিআক্রমণ করতে না পারা। এছাড়া আরও কিছু কারণ রয়েছে। ফাইনালের আগে কোনো পরীক্ষায় না পড়া:
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ—দুই টুর্নামেন্টে ভারতের গল্পটা একই। ফাইনালের আগে সব ম্যাচ জিতেছে তারা। গত বছরের বিশ্বকাপে দল ছিল ১০টি ও হয়েছিল রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে। সেমিফাইনালসহ টানা দশ ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছে ভারত। এই ১০ ম্যাচের মধ্যে লিগ পর্বে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড যা একটু পরীক্ষায় ফেলতে পেরেছিল। বাকি ৮ ম্যাচ ভারত দাপটের সঙ্গে জিতেছে। এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, আয়ারল্যান্ড—তিন দলকে হেসেখেলে হারিয়েছে ভারত। এরপর সুপার সিক্সে নিউজিল্যান্ড, নেপাল এই দুই দলকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয়রা। সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাই যা একটু চাপে ফেলতে পেরেছিল ভারতকে। ২৪৫ রান তাড়া করতে নেমে ভারত ৩২ রানেই হারিয়ে ফেলে ৪ উইকেট। শেষ পর্যন্ত ভারতীয়রা ম্যাচ জেতে ৭ বল হাতে রেখে ২ উইকেটে।
অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া গত বিশ্বকাপ শুরু করেছিল প্রথম দুই ম্যাচ হেরে। এরপর টানা ৯ ম্যাচ জিতে শিরোপা জেতার পথেও অজিদের পরীক্ষা দিতে হয়েছে। ধর্মশালায় প্রথমে ব্যাটিং করে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া ৩৮৮ করেছিল ঠিকই। তবে অজিদের সেই জয় এসেছে ৫ রানের। সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা ২১৩ রানের লক্ষ্য দিল সেই ম্যাচ জিততে অস্ট্রেলিয়ার ৭ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। খেলতে হয়েছিল ৪৮ ওভার পর্যন্ত। এবারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও সেমিফাইনাল পর্যন্ত পাঁচ ম্যাচ অপরাজিত থাকে অস্ট্রেলিয়া। এর মধ্যে গ্রুপ পর্বে জিম্বাবুয়েকে ২২৫ রানে হারায় অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব-১৯ দল। গ্রুপ পর্বে নামিবিয়ার ৯৬ রান তাড়া করতে নেমেও অজিরা হারায় ৬ উইকেট। সুপার সিক্সে ইংল্যান্ডকে হেসেখেলে হারায় অস্ট্রেলিয়া। তবে অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সুপার সিক্সের ম্যাচটা বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়। অস্ট্রেলিয়ার চূড়ান্ত পরীক্ষা পাকিস্তান নিয়েছিল সেমিফাইনালে। ১৮০ রানের লক্ষ্য পেলেও অজিরা ম্যাচ জিতেছে ৫ বল হাতে রেখে ১ উইকেটে। ফাইনালে বেশি প্রত্যাশার চাপ নিয়ে ফেলা:
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে টস হেরে ব্যাটিং পেয়েছিল ভারত। ১ লাখেরও বেশি দর্শকের সামনে সেদিন রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন ভারত প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান তুলে ফেলে। এরপরই অস্ট্রেলিয়ার নিখুঁত বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে নিজেদের যেন খোলসে পুড়ে ফেলে ভারত। ৫০ ওভার ব্যাটিং করেও ২৪০ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত। রান তাড়া করতে নেমে ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারালেও অজিরা ৭ ওভার হাতে রেখে জিতে যায় ৬ উইকেটে। বেনোনিতে গতকাল প্রথমে ব্যাটিং করে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ৭ উইকেটে ২৫৩ রান। ২৫৪ রান তাড়া করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ভারত ৪৩.৫ ওভারে ১৭৪ রানে অলআউট হয়েছে। আদর্শ সিংয়ের ৪৭ ও মুরুগান অভিষকের ৪২—এই দুই ইনিংস ছাড়া বলার মতো কোনো ইনিংস ছিল না ভারতের। ম্যাচ শেষে হারের ব্যাখ্যায় ভারতীয় অধিনায়ক উদয় সাহারান বলেন, ‘আমরা অনেক পাগলাটে শট খেলেছি। উইকেটে বেশিক্ষণ টিকতে পারিনি। আমরা প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। তবে তা কাজে লাগাতে পারিনি।’
আইসিসি ইভেন্টে ৮ মাসে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারতের তিনবার স্বপ্নভঙ্গ:
টুর্নামেন্ট তারিখ ভেন্যু
আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল ৭-১১ জুন ২০২৩ দ্য ওভাল, লন্ডন
ওয়ানডে বিশ্বকাপ ফাইনাল ১৯ নভেম্বর ২০২৩ আহমেদাবাদ
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ফাইনাল ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বেনোনি
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১০ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১১ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১১ ঘণ্টা আগে