ক্রীড়া ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি ৪০ দিনেরও কম সময়। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস ও নেপাল। বাংলাদেশের জন্য গ্রুপটা একটু চ্যালেঞ্জিংই বটে। তবে সাকিব আল হাসান এসব নিয়ে ভাবছেন না তেমন একটা।
এবারের বিশ্বকাপেই সবচেয়ে বেশি ২০ দল অংশ নিচ্ছে। টুর্নামেন্টের ফরম্যাটটা একটু আলাদা। প্রতি গ্রুপের সেরা দুই দল খেলবে সুপার এইটে। ‘ডি’ গ্রুপে থাকা বাংলাদেশকে সুপার এইটে উঠতে হলে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। নেপাল ছাড়া প্রতিটা দলই বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। শ্রীলঙ্কার কাছেই এ বছর বাংলাদেশ ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হেরেছে। চলমান আইপিএলে হেনরিখ ক্লাসেন, এইডেন মার্করাম, ত্রিস্তান স্তাবসের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটাররা ঝড় তুলছেন। নেদারল্যান্ডসকে গত বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হারাতে বাংলাদেশের ঘাম ছুটে গিয়েছিল। এমনকি গত বছর ভারতে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ডাচদের কাছে হেরেছিল বাংলাদেশ।
গ্রুপ পর্বের চার ম্যাচের মধ্যে বাংলাদেশ দুই ম্যাচ খেলবে সেন্ট ভিনসেন্টে। বাকি দুই ম্যাচ খেলবে নিউইয়র্ক ও ডালাসে। ওয়েস্ট ইন্ডিজে বাংলাদেশের খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বিশ্বকাপ শুরুর আগে আগে যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলার সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ। সাকিবের মতে বিশ্বকাপ বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। যুক্তরাষ্ট্রে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার আজ বলেছেন, ‘যদিও আমরা কঠিন গ্রুপে। কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে আসলে দলগুলোর পার্থক্য খুব কম হয়। যেকোনো দিন যেকোনো দল যে কাউকে হারিয়ে দিতে পারে। অবশ্যই কঠিন প্রতিযোগিতা হবে। তবে আমার মনে হয় কন্ডিশন যেমন হবে সেটা আমাদের সহায়তা করবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আমাদের (খেলার) সঙ্গে বেশ মানানসই। একই ধরনের পিচ (বাংলাদেশের মতো) আমরা পেতে পারি। বিশেষ করে ডালাসে। এটা আমাদের হয়তো সহায়তা করবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে এর আগে দুই টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে দুটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ দুটি জেতে বাংলাদেশ। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জেতে ২-১ গোলে। সেসময় প্রবাসী বাংলাদেশিদের দারুণ সমর্থন পেয়েছিলেন সাকিব-তামিম ইকবাল-মেহেদী হাসান মিরাজরা। সাকিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতিটা আশা করি বেশ ভালো হবে। এর আগে যখন আমরা এখানে খেলেছি, প্রচুর সমর্থন পেয়েছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওই সময় সিরিজ জিতেছিলাম। আশা করি এবারও তেমন ভালো কিছু করতে পারব আমরা। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আমাদের পারফরম্যান্স অনেক ভালো ছিল। ওখান থেকে যদি আরেকটু উন্নতি করতে পারি, আমার মনে হয় এবার আমাদের আরও ভালো করার সম্ভাবনা আছে।’
সাকিব আরও বলেন, ‘বিশ্বকাপ পাওয়ার মতো অবস্থায় আসছি কি না, এটা বলাটা একটু মুশকিল। তবে টি-টোয়েন্টিতে যে কেউ যে কাউকে হারাতে পারে, বড় ছোট দল নেই। আমাদের বিশ্বাসটা দরকার, ওই বিশ্বাসটা নিয়ে যদি খেলতে পারি, আমরা ভালো করব। বলছি না, ট্রফি জিততে পারব কি পারব না। তবে আমাদের ভালো কিছুর সম্ভাবনা আছে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হতে বাকি ৪০ দিনেরও কম সময়। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস ও নেপাল। বাংলাদেশের জন্য গ্রুপটা একটু চ্যালেঞ্জিংই বটে। তবে সাকিব আল হাসান এসব নিয়ে ভাবছেন না তেমন একটা।
এবারের বিশ্বকাপেই সবচেয়ে বেশি ২০ দল অংশ নিচ্ছে। টুর্নামেন্টের ফরম্যাটটা একটু আলাদা। প্রতি গ্রুপের সেরা দুই দল খেলবে সুপার এইটে। ‘ডি’ গ্রুপে থাকা বাংলাদেশকে সুপার এইটে উঠতে হলে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। নেপাল ছাড়া প্রতিটা দলই বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। শ্রীলঙ্কার কাছেই এ বছর বাংলাদেশ ঘরের মাঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হেরেছে। চলমান আইপিএলে হেনরিখ ক্লাসেন, এইডেন মার্করাম, ত্রিস্তান স্তাবসের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটাররা ঝড় তুলছেন। নেদারল্যান্ডসকে গত বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হারাতে বাংলাদেশের ঘাম ছুটে গিয়েছিল। এমনকি গত বছর ভারতে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে বিশ্বকাপে ডাচদের কাছে হেরেছিল বাংলাদেশ।
গ্রুপ পর্বের চার ম্যাচের মধ্যে বাংলাদেশ দুই ম্যাচ খেলবে সেন্ট ভিনসেন্টে। বাকি দুই ম্যাচ খেলবে নিউইয়র্ক ও ডালাসে। ওয়েস্ট ইন্ডিজে বাংলাদেশের খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বিশ্বকাপ শুরুর আগে আগে যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলার সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ। সাকিবের মতে বিশ্বকাপ বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। যুক্তরাষ্ট্রে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার আজ বলেছেন, ‘যদিও আমরা কঠিন গ্রুপে। কিন্তু টি-টোয়েন্টিতে আসলে দলগুলোর পার্থক্য খুব কম হয়। যেকোনো দিন যেকোনো দল যে কাউকে হারিয়ে দিতে পারে। অবশ্যই কঠিন প্রতিযোগিতা হবে। তবে আমার মনে হয় কন্ডিশন যেমন হবে সেটা আমাদের সহায়তা করবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আমাদের (খেলার) সঙ্গে বেশ মানানসই। একই ধরনের পিচ (বাংলাদেশের মতো) আমরা পেতে পারি। বিশেষ করে ডালাসে। এটা আমাদের হয়তো সহায়তা করবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে এর আগে দুই টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে দুটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ দুটি জেতে বাংলাদেশ। ৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জেতে ২-১ গোলে। সেসময় প্রবাসী বাংলাদেশিদের দারুণ সমর্থন পেয়েছিলেন সাকিব-তামিম ইকবাল-মেহেদী হাসান মিরাজরা। সাকিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতিটা আশা করি বেশ ভালো হবে। এর আগে যখন আমরা এখানে খেলেছি, প্রচুর সমর্থন পেয়েছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওই সময় সিরিজ জিতেছিলাম। আশা করি এবারও তেমন ভালো কিছু করতে পারব আমরা। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আমাদের পারফরম্যান্স অনেক ভালো ছিল। ওখান থেকে যদি আরেকটু উন্নতি করতে পারি, আমার মনে হয় এবার আমাদের আরও ভালো করার সম্ভাবনা আছে।’
সাকিব আরও বলেন, ‘বিশ্বকাপ পাওয়ার মতো অবস্থায় আসছি কি না, এটা বলাটা একটু মুশকিল। তবে টি-টোয়েন্টিতে যে কেউ যে কাউকে হারাতে পারে, বড় ছোট দল নেই। আমাদের বিশ্বাসটা দরকার, ওই বিশ্বাসটা নিয়ে যদি খেলতে পারি, আমরা ভালো করব। বলছি না, ট্রফি জিততে পারব কি পারব না। তবে আমাদের ভালো কিছুর সম্ভাবনা আছে।’
পরশু থেকে পার্থ টেস্ট দিয়ে শুরু হচ্ছে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। তার আগ মুহূর্তে সিরিজের উত্তাপ বাড়িয়ে দিলেন প্যাট কামিন্স। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, তাঁর দলে কোনো ভারতীয়কে জায়গা দিতে চান না তিনি।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ দৃষ্টিহীনদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে নাম সরিয়ে নিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত। আগামী পরশু থেকে শুরু হওয়ার কথা দৃষ্টিহীন ক্রিকেটারদের চতুর্থ বিশ্বকাপ। তবে এই বিশ্বকাপ হবে পাকিস্তানে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। এবার জাতীয় দলের ব্যর্থতা এবং খেলোয়াড়দের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে জাতীয় লিগের পারফরম্যান্স আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের মধ্যে ব্যবধান নিয়ে চলছে বিস্তর সমালোচনা।
৬ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। আজ সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের (সাফ) সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে