ক্রীড়া ডেস্ক
টি-টোয়েন্টি যেন বোলারদের নয়, ব্যাটারদেরই খেলা। যারা যত বেশি বাউন্ডারি হাঁকাতে পারছে, সাফল্যে এগিয়ে যাচ্ছে তারাই। আর সেখানেই পিছিয়ে বাংলাদেশ। এবারের বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তরা সুপার এইটে উঠলেও তাঁদের তেমন কাউকে দেখা যায়নি পাওয়ার হিটিংয়ে। বাংলাদেশ গ্রুপ পর্বে যে তিন ম্যাচ জিতেছে তা বোলারদের নৈপুণ্যে।
অথচ বাকি দলগুলোর সাফল্যে বড় অবদান ব্যাটারদের। তবে যুক্তরাষ্ট্র তো বটে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের কয়েকটি উইকেটেও রান তুলতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ব্যাটারদের। তাই দোষটা সরাসরি বাংলাদেশি ব্যাটারদের দিচ্ছেন না নিক পোথাস। সাকিব-শান্তদের সহকারী কোচ অন্য দলের উদাহরণ টেনে বললেন, ‘শুধু আমাদের ব্যাটারদের কথা বললেই হবে না। পুরো টুর্নামেন্টজুড়ে ব্যাটারদেরই সংগ্রাম করতে হয়েছে। ব্যাটিং এমন কেন হলো—এটা ভাবতে গেলে একটু অন্য গ্রুপগুলোর সঙ্গে তুলনা করা উচিত। নিউইয়র্কে উইকেট কেমন ছিল সবাই দেখেছে। সেন্ট ভিনসেন্টেও এতটা সহজ ছিল না। ব্যাটাররা আপ্রাণ চেষ্টা করছে। ভারতীয় দলে দেখুন, ঋষভ পন্তের উইকেটে সেট হতে ১০ বল খেলতে হচ্ছে। শুরুতে সে খুবই শান্ত ছিল। হার্দিক (পান্ডিয়া) ও দুবেও (শিবম) ঠিক একই কাজ করেছে। কারণ, এখানে খেলাটা পাওয়ারের। দিন শেষে তারা কিন্তু বড় বড় ছক্কা হাঁকিয়েছে।’
সঙ্গে পোথাস এই সত্য বাক্যও জুড়ে দিলেন আজ সংবাদ সম্মেলনে, ‘শক্তিই আসল জিনিস টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে। আপনার হাতে শক্তি থাকলে আপনি শান্ত থেকেই খেলতে পারবেন।’
শক্তির দিক থেকে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশি ব্যাটারদের উন্নতির জন্য উপদেশও দিয়েছেন পোথাস। বাংলাদেশি পন্থায় কীভাবে ব্যাটারদের মধ্যে শক্তি বাড়ানো যায় সেদিকে দৃষ্টিপাত করেছেন তিনি, ‘জেনেটিক্যালি পাওয়ার আপনি পাবেন না। তাই আপনাকে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। আমরা দেখেছি রিশাদের (হোসেন) ব্যাটিং। নিউজিল্যান্ড সিরিজ থেকে এখন পর্যন্ত সে খুব দ্রুত অনেক উন্নতি করেছে। তবে পাওয়ার তৈরি করতে সময় লাগবে। আপনাকে শক্তিশালী হতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পাওয়ার খুঁজতে হয় না। তাদের খেলোয়াড়েরা জন্মগতভাবেই শক্তিশালী। আমাদের তা নেই, তাই ভিন্নভাবে এটা অর্জন করতে হবে। স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশন থেকে শুরু করে আর কীভাবে বাংলাদেশি পন্থায় শক্তি পাওয়া যায় আমরা দেখছি। আইপিএলে যুক্তরাষ্ট্রের একজন খেলোয়াড়ও সফল হতে পারে। এটা প্রত্যেক ক্রিকেটারকে নিজে গড়ে তুলতে হবে। অন্য কেউ আপনাকে এটা করে দিবে না। পুরো বিশ্বের সব ক্রিকেটার আইপিএলে যায়। স্তাবসের (ত্রিস্তান) মতো বাচ্চা ছেলেও আইপিএলে যাচ্ছে কারণ সে জোরে মারতে পারে। আইপিএলের আগে সে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়েও খেলেনি। কিন্তু পাওয়ারের কারণে এত এত টাকা কামাচ্ছে। পাওয়ার ইজ কি। কেউ জন্মগতভাবে পায়, কেউ অর্জন করে। তাই পাওয়ার অর্জনের কোনো না কোনো পথ বের করতে হবে।’
সুপার এইটে টানা দুই ম্যাচ হারলেও আজ সকালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আফগানিস্তান জেতায় এখনো সেমিফাইনালের স্বপ্ন টিকে আছে বাংলাদেশের। হাতে–কলমে থাকা সেই আশাটা বাঁচিয়ে রাখতে আগামীকাল সাকিবদের প্রত্যাশা থাকবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের বড় ব্যবধানে জয় আর আর সেন্ট ভিনসেন্টে পরশু সকালে আফগানদের বিপক্ষে নিজেদের বড় ব্যবধানে জয়। তবে এসব সমীকরণ বাদ দিয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শেষ করতে চান পোথাস, ‘প্রতিটি ম্যাচেই আপনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে চাইবেন। আমরাও প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলব। আফগানিস্তানের বিপক্ষে আমাদের অনেক সাফল্য আছে। ওদের বিপক্ষে সিরিজও জিতেছি। আপনি ক্রিকেটের মতো খেলায় আপনার দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছেন, এটা অনেক সম্মানের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে অতীতে অনেক সাফল্যই আছে। আমরা তাই এই ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ শেষ করতে চাই।’
টি-টোয়েন্টি যেন বোলারদের নয়, ব্যাটারদেরই খেলা। যারা যত বেশি বাউন্ডারি হাঁকাতে পারছে, সাফল্যে এগিয়ে যাচ্ছে তারাই। আর সেখানেই পিছিয়ে বাংলাদেশ। এবারের বিশ্বকাপে সাকিব আল হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তরা সুপার এইটে উঠলেও তাঁদের তেমন কাউকে দেখা যায়নি পাওয়ার হিটিংয়ে। বাংলাদেশ গ্রুপ পর্বে যে তিন ম্যাচ জিতেছে তা বোলারদের নৈপুণ্যে।
অথচ বাকি দলগুলোর সাফল্যে বড় অবদান ব্যাটারদের। তবে যুক্তরাষ্ট্র তো বটে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের কয়েকটি উইকেটেও রান তুলতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ব্যাটারদের। তাই দোষটা সরাসরি বাংলাদেশি ব্যাটারদের দিচ্ছেন না নিক পোথাস। সাকিব-শান্তদের সহকারী কোচ অন্য দলের উদাহরণ টেনে বললেন, ‘শুধু আমাদের ব্যাটারদের কথা বললেই হবে না। পুরো টুর্নামেন্টজুড়ে ব্যাটারদেরই সংগ্রাম করতে হয়েছে। ব্যাটিং এমন কেন হলো—এটা ভাবতে গেলে একটু অন্য গ্রুপগুলোর সঙ্গে তুলনা করা উচিত। নিউইয়র্কে উইকেট কেমন ছিল সবাই দেখেছে। সেন্ট ভিনসেন্টেও এতটা সহজ ছিল না। ব্যাটাররা আপ্রাণ চেষ্টা করছে। ভারতীয় দলে দেখুন, ঋষভ পন্তের উইকেটে সেট হতে ১০ বল খেলতে হচ্ছে। শুরুতে সে খুবই শান্ত ছিল। হার্দিক (পান্ডিয়া) ও দুবেও (শিবম) ঠিক একই কাজ করেছে। কারণ, এখানে খেলাটা পাওয়ারের। দিন শেষে তারা কিন্তু বড় বড় ছক্কা হাঁকিয়েছে।’
সঙ্গে পোথাস এই সত্য বাক্যও জুড়ে দিলেন আজ সংবাদ সম্মেলনে, ‘শক্তিই আসল জিনিস টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে। আপনার হাতে শক্তি থাকলে আপনি শান্ত থেকেই খেলতে পারবেন।’
শক্তির দিক থেকে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশি ব্যাটারদের উন্নতির জন্য উপদেশও দিয়েছেন পোথাস। বাংলাদেশি পন্থায় কীভাবে ব্যাটারদের মধ্যে শক্তি বাড়ানো যায় সেদিকে দৃষ্টিপাত করেছেন তিনি, ‘জেনেটিক্যালি পাওয়ার আপনি পাবেন না। তাই আপনাকে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। আমরা দেখেছি রিশাদের (হোসেন) ব্যাটিং। নিউজিল্যান্ড সিরিজ থেকে এখন পর্যন্ত সে খুব দ্রুত অনেক উন্নতি করেছে। তবে পাওয়ার তৈরি করতে সময় লাগবে। আপনাকে শক্তিশালী হতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পাওয়ার খুঁজতে হয় না। তাদের খেলোয়াড়েরা জন্মগতভাবেই শক্তিশালী। আমাদের তা নেই, তাই ভিন্নভাবে এটা অর্জন করতে হবে। স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশন থেকে শুরু করে আর কীভাবে বাংলাদেশি পন্থায় শক্তি পাওয়া যায় আমরা দেখছি। আইপিএলে যুক্তরাষ্ট্রের একজন খেলোয়াড়ও সফল হতে পারে। এটা প্রত্যেক ক্রিকেটারকে নিজে গড়ে তুলতে হবে। অন্য কেউ আপনাকে এটা করে দিবে না। পুরো বিশ্বের সব ক্রিকেটার আইপিএলে যায়। স্তাবসের (ত্রিস্তান) মতো বাচ্চা ছেলেও আইপিএলে যাচ্ছে কারণ সে জোরে মারতে পারে। আইপিএলের আগে সে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়েও খেলেনি। কিন্তু পাওয়ারের কারণে এত এত টাকা কামাচ্ছে। পাওয়ার ইজ কি। কেউ জন্মগতভাবে পায়, কেউ অর্জন করে। তাই পাওয়ার অর্জনের কোনো না কোনো পথ বের করতে হবে।’
সুপার এইটে টানা দুই ম্যাচ হারলেও আজ সকালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আফগানিস্তান জেতায় এখনো সেমিফাইনালের স্বপ্ন টিকে আছে বাংলাদেশের। হাতে–কলমে থাকা সেই আশাটা বাঁচিয়ে রাখতে আগামীকাল সাকিবদের প্রত্যাশা থাকবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের বড় ব্যবধানে জয় আর আর সেন্ট ভিনসেন্টে পরশু সকালে আফগানদের বিপক্ষে নিজেদের বড় ব্যবধানে জয়। তবে এসব সমীকরণ বাদ দিয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শেষ করতে চান পোথাস, ‘প্রতিটি ম্যাচেই আপনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে চাইবেন। আমরাও প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলব। আফগানিস্তানের বিপক্ষে আমাদের অনেক সাফল্য আছে। ওদের বিপক্ষে সিরিজও জিতেছি। আপনি ক্রিকেটের মতো খেলায় আপনার দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছেন, এটা অনেক সম্মানের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে অতীতে অনেক সাফল্যই আছে। আমরা তাই এই ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ শেষ করতে চাই।’
আট মাস পর ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশের মেয়েরা। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য গতকাল দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ পেয়েছেন ওয়ানডে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা ব্যাটার তাজ নেহার ও বাঁহাতি স্পিনার সানজিদা আক্তার মেঘলা।
৬ ঘণ্টা আগেবল হাতে সেভাবে তাঁকে দেখা যায় না। অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে কথা বলে স্বীকৃত ক্রিকেটে শেষ বারের মতো লাল বলটা হাতে নিলেন ইমরুল কায়েস। ঢাকার জিততে প্রয়োজন তখন ২ রান। দ্বিতীয় বলেই রনি তালুকদার ২ রান নিয়ে ৯ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন ঢাকার। খুলনা হারলেও সতীর্থ এনামুল হক বিজয়-আল আমিন হোসেনরা মিরপুর...
৬ ঘণ্টা আগেকষ্টি পাথরের ছোঁয়ায় বিশুদ্ধতার পরীক্ষা। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটে সানৎ জয়াসুরিয়া কি সেই মূল্যবান কষ্টি পাথর? বড় বড় নাম নেই দলে। তাই বলে ২২ গজে লঙ্কার ঝাঁঝ এত দ্রুতই মিলিয়ে হয়ে যাবে! মাহেলা জয়াবর্ধনে-কুমারা সাঙ্গাকারাদের বিদায়ের পর এক দশক ধরে প্রায় সাফল্যশূন্য লঙ্কানরা। সেখানে গত কয়েক মাসে আলোর সঞ্চালন হচ্ছ
৯ ঘণ্টা আগে২০১০ থেকে শুরু। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান খেলেছে ৭ টি-টোয়েন্টি। তবে পাকিস্তান একবারও জয়ের মুখ দেখল না। হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে দিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ।
১০ ঘণ্টা আগে