ক্রীড়া ডেস্ক
৫১১ রান তাড়া করতে নেমে ৪৭ রানেই বাংলাদেশের নেই ৫ উইকেট। সিলেটে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা বিপক্ষে প্রথম টেস্টের প্রথম তিন দিন শেষে ম্যাচের চিত্র ছিল এমনটাই। হাতে দুই দিন রয়েছে ঠিকই। তবে এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতলে সেটা অবিশ্বাস্য ব্যাপারই হবে। ধ্বংসতূপে দাঁঁড়িয়ে একাই লড়ে যাচ্ছেন মুমিনুল হক।
দ্বিতীয় ইনিংসে রান তাড়া করতে নেমে গতকাল তৃতীয় দিনে বাংলাদেশ খেলেছে ১৩ ওভার। এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে মুমিনুলকে দেখতে হয়েছে তিন সতীর্থের বিদায়। সেখানে আজ চতুর্থ দিনের তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এবার আউট হয়েছেন মুমিনুলের আরেক সতীর্থ তাইজুল ইসলাম। ইনিংসের ১৬ তম ওভারের প্রথম বলে তাইজুলকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন লঙ্কান পেসার কাসুন রাজিথা। মাঠের আম্পায়ার আউট ঘোষণা করলে রিভিউ নেন তাইজুল।
তবে বাংলাদেশের এই রিভিউ হয়েছে নষ্ট। স্বাগতিকদের স্কোর হয়ে যায় ১৫.১ ওভারে ৬ উইকেটে ৫১ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। একই ওভারের পঞ্চম বলে মিরাজের বিপক্ষে এলবিডব্লুর আবেদন করেন রাজিথা। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় শ্রীলঙ্কা নেয় রিভিউ। তবে রিভিউতে দেখা যায় বল স্টাম্পের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।
ইনিংসে মিরাজের প্রথম বাউন্ডারি মারতে আসতে সময় লেগেছে ১০ বল। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে বিশ্ব ফার্নান্দোকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে দুর্দান্ত এক চার মারেন মিরাজ। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার পরের ওভারে মারেন আরও এক চার। ২০তম ওভারের পঞ্চম বলে লাহিরু কুমারাকে কাভার দিয়ে মারেন চার। মিরাজের সঙ্গে মিলে মুমিনুলও খেলতে থাকেন সাবলীলভাবেই। বাজে বল দেখে বাউন্ডারি মেরেছেন, কখনোবা টেস্ট ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী একের পর এক ডট খেলেছেন।
এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কা নষ্ট করে তাদের আরও এক রিভিউ। ২৯তম ওভারের শেষ বলে রাজিথাকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান মুমিনুল। জোরালো আপিলে আম্পায়ার যখন সাড়া দেননি, লঙ্কান অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা নেন রিভিউ। রিভিউতে এবার এজ দেখা যায়।
রয়েসয়ে খেলতে থাকা বাংলাদেশ সুযোগ বুঝে চড়াও হয়েছে শ্রীলঙ্কার ওপর। ৩১তম ওভারে বোলিংয়ে আসা রাজিথার ওভার থেকে ১০ রান নেয় স্বাগতিকেরা। এই ওভারে একটি করে চার মারেন মুমিনুল ও মিরাজ। মিরাজ এরপর হয়ে ওঠেন আরও আক্রমণাত্মক। ৩২তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুই চার মারেন মিরাজ। বাংলাদেশের অলরাউন্ডার উইকেট খুইয়েছেন দ্রুতই। ৩৩ তম ওভারের তৃতীয় বলে রাজিথাকে ড্রাইভ করতে যান মিরাজ। এজ হওয়া বল সেকেন্ড স্লিপে ধরেন ধনাঞ্জয়া। ৫০ বলে ৬ চারে ৩৩ রান করে আউট হন মিরাজ। তাতে ভেঙে যায় সপ্তম উইকেটে মুমিনুল-মিরাজের ১০৫ বলে ৬৬ রানের জুটি।
মিরাজের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩২.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন শরীফুল ইসলাম। শরীফুল-মুমিনুল অপরাজিত থাকা অবস্থাতেই লাঞ্চ বিরতিতে যায় বাংলাদেশ। চতুর্থ দিনের প্রথম সেশন শেষে স্বাগতিকদের স্কোর ৩৮ ওভারে ৭ উইকেটে ১২৯ রান। ১১২ বলে ৬ চারে ৪৬ রানে এখনো অপরাজিত মুমিনুল। ৩ রানে ব্যাটিং করছেন শরীফুল।
৫১১ রান তাড়া করতে নেমে ৪৭ রানেই বাংলাদেশের নেই ৫ উইকেট। সিলেটে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা বিপক্ষে প্রথম টেস্টের প্রথম তিন দিন শেষে ম্যাচের চিত্র ছিল এমনটাই। হাতে দুই দিন রয়েছে ঠিকই। তবে এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতলে সেটা অবিশ্বাস্য ব্যাপারই হবে। ধ্বংসতূপে দাঁঁড়িয়ে একাই লড়ে যাচ্ছেন মুমিনুল হক।
দ্বিতীয় ইনিংসে রান তাড়া করতে নেমে গতকাল তৃতীয় দিনে বাংলাদেশ খেলেছে ১৩ ওভার। এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে মুমিনুলকে দেখতে হয়েছে তিন সতীর্থের বিদায়। সেখানে আজ চতুর্থ দিনের তৃতীয় ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এবার আউট হয়েছেন মুমিনুলের আরেক সতীর্থ তাইজুল ইসলাম। ইনিংসের ১৬ তম ওভারের প্রথম বলে তাইজুলকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন লঙ্কান পেসার কাসুন রাজিথা। মাঠের আম্পায়ার আউট ঘোষণা করলে রিভিউ নেন তাইজুল।
তবে বাংলাদেশের এই রিভিউ হয়েছে নষ্ট। স্বাগতিকদের স্কোর হয়ে যায় ১৫.১ ওভারে ৬ উইকেটে ৫১ রান। এরপর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মেহেদী হাসান মিরাজ। একই ওভারের পঞ্চম বলে মিরাজের বিপক্ষে এলবিডব্লুর আবেদন করেন রাজিথা। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় শ্রীলঙ্কা নেয় রিভিউ। তবে রিভিউতে দেখা যায় বল স্টাম্পের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।
ইনিংসে মিরাজের প্রথম বাউন্ডারি মারতে আসতে সময় লেগেছে ১০ বল। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে বিশ্ব ফার্নান্দোকে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে দুর্দান্ত এক চার মারেন মিরাজ। বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার পরের ওভারে মারেন আরও এক চার। ২০তম ওভারের পঞ্চম বলে লাহিরু কুমারাকে কাভার দিয়ে মারেন চার। মিরাজের সঙ্গে মিলে মুমিনুলও খেলতে থাকেন সাবলীলভাবেই। বাজে বল দেখে বাউন্ডারি মেরেছেন, কখনোবা টেস্ট ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী একের পর এক ডট খেলেছেন।
এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কা নষ্ট করে তাদের আরও এক রিভিউ। ২৯তম ওভারের শেষ বলে রাজিথাকে লেগ সাইডে ঘোরাতে যান মুমিনুল। জোরালো আপিলে আম্পায়ার যখন সাড়া দেননি, লঙ্কান অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা নেন রিভিউ। রিভিউতে এবার এজ দেখা যায়।
রয়েসয়ে খেলতে থাকা বাংলাদেশ সুযোগ বুঝে চড়াও হয়েছে শ্রীলঙ্কার ওপর। ৩১তম ওভারে বোলিংয়ে আসা রাজিথার ওভার থেকে ১০ রান নেয় স্বাগতিকেরা। এই ওভারে একটি করে চার মারেন মুমিনুল ও মিরাজ। মিরাজ এরপর হয়ে ওঠেন আরও আক্রমণাত্মক। ৩২তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে টানা দুই চার মারেন মিরাজ। বাংলাদেশের অলরাউন্ডার উইকেট খুইয়েছেন দ্রুতই। ৩৩ তম ওভারের তৃতীয় বলে রাজিথাকে ড্রাইভ করতে যান মিরাজ। এজ হওয়া বল সেকেন্ড স্লিপে ধরেন ধনাঞ্জয়া। ৫০ বলে ৬ চারে ৩৩ রান করে আউট হন মিরাজ। তাতে ভেঙে যায় সপ্তম উইকেটে মুমিনুল-মিরাজের ১০৫ বলে ৬৬ রানের জুটি।
মিরাজের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩২.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান। এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন শরীফুল ইসলাম। শরীফুল-মুমিনুল অপরাজিত থাকা অবস্থাতেই লাঞ্চ বিরতিতে যায় বাংলাদেশ। চতুর্থ দিনের প্রথম সেশন শেষে স্বাগতিকদের স্কোর ৩৮ ওভারে ৭ উইকেটে ১২৯ রান। ১১২ বলে ৬ চারে ৪৬ রানে এখনো অপরাজিত মুমিনুল। ৩ রানে ব্যাটিং করছেন শরীফুল।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৪ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৪ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৫ ঘণ্টা আগে