নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খেলা শেষ হয়েছে সবে। প্রেসিডেন্ট বক্সের বাইরে দাঁড়ানো নাজমুল হাসান পাপনের উচ্ছ্বসিত মুখ ধরা পড়ল টিভির পর্দায়। কার সঙ্গে ফোনে যেন কথা বলছিলেন বিসিবি সভাপতি। ম্যাচ শেষে নাজমুল হাসান জানালেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেই কথা হচ্ছিল তখন।
আগে দেখা গেছে, বাংলাদেশের খেলা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিরপুরে স্টেডিয়ামে চলে এসেছেন। তিনি অনেকবারই মাঠে এসে সাকিবদের উৎসাহ জুগিয়েছেন। তবে করোনার কারণে ছেদ পড়েছে সেই চেনা দৃশ্যে। প্রধানমন্ত্রী তাই বিসিবি সভাপতির মাধ্যমে খবরাখবর রাখছেন মাঠের, অভিনন্দন জানাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহর দলকে।
কাল ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাজমুল হাসান বললেন, ‘খেলা শেষ হতেই প্রধানমন্ত্রী ফোন করেছিলেন। তাঁর সঙ্গেই কথা বলছিলেন। তিনি তো প্রতি খেলাতেই খবর নেন। প্রথম ম্যাচের দিন অনেকবারই করেছেন। সবাইকে অভিনন্দন জানান। দ্বিতীয় ম্যাচে জেতার পরও অনেকবার কথা বলেছেন। আজও (কাল) করেছেন।’
পাপন আরও যোগ করলেন, ‘আজ খেলার মাঝখানে যখন প্রধানমন্ত্রী ফোন করলেন, তখন আমি একটু জেতা নিয়ে সন্দিহান ছিলাম। আমি বললাম ১৩ রান কম হয়ে গেছে আপা। কমপক্ষে ১৪০ রান দরকার ছিল। তখন প্রধানমন্ত্রী বললেন, সব খেলাতেই জিততে হবে কথা নেই। তবে তিনি তখনো জেতার আশা ছাড়েননি। শেষে জেতার পর দলের সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।’
কাল ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ছিল মোস্তাফিজের করা ১৯তম ওভারটা। কী দুর্দান্ত বোলিংই না করেছেন এই বাঁহাতি। একটি উইকেটও পাননি, তবে তিনিই জয়ের নায়ক। বিসিবি সভাপতির বেশি প্রশংসা পেলেন তাই মোস্তাফিজ, ‘মোস্তাফিজের ওই শেষ ওভারটাই (১৯তম ওভার) টার্নিং পয়েন্ট ছিল। আমিও আশায় ছিলাম, সে দারুণ কিছু করবে।’
অস্ট্রেলিয়াকে এভাবেই যে হারাতে পারবে বাংলাদেশ, সেটি কল্পনাতেও ছিল না পাপনের। বিসিবির সভাপতি বললেন, ‘অস্ট্রেলিয়া শক্তিশালী ও পেশাদার দল। সিরিজ জিতব আশা করেছিলাম, কিন্তু এভাবে জেতার কথা কখনো চিন্তা করিনি।’
খেলা শেষ হয়েছে সবে। প্রেসিডেন্ট বক্সের বাইরে দাঁড়ানো নাজমুল হাসান পাপনের উচ্ছ্বসিত মুখ ধরা পড়ল টিভির পর্দায়। কার সঙ্গে ফোনে যেন কথা বলছিলেন বিসিবি সভাপতি। ম্যাচ শেষে নাজমুল হাসান জানালেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেই কথা হচ্ছিল তখন।
আগে দেখা গেছে, বাংলাদেশের খেলা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিরপুরে স্টেডিয়ামে চলে এসেছেন। তিনি অনেকবারই মাঠে এসে সাকিবদের উৎসাহ জুগিয়েছেন। তবে করোনার কারণে ছেদ পড়েছে সেই চেনা দৃশ্যে। প্রধানমন্ত্রী তাই বিসিবি সভাপতির মাধ্যমে খবরাখবর রাখছেন মাঠের, অভিনন্দন জানাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহর দলকে।
কাল ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাজমুল হাসান বললেন, ‘খেলা শেষ হতেই প্রধানমন্ত্রী ফোন করেছিলেন। তাঁর সঙ্গেই কথা বলছিলেন। তিনি তো প্রতি খেলাতেই খবর নেন। প্রথম ম্যাচের দিন অনেকবারই করেছেন। সবাইকে অভিনন্দন জানান। দ্বিতীয় ম্যাচে জেতার পরও অনেকবার কথা বলেছেন। আজও (কাল) করেছেন।’
পাপন আরও যোগ করলেন, ‘আজ খেলার মাঝখানে যখন প্রধানমন্ত্রী ফোন করলেন, তখন আমি একটু জেতা নিয়ে সন্দিহান ছিলাম। আমি বললাম ১৩ রান কম হয়ে গেছে আপা। কমপক্ষে ১৪০ রান দরকার ছিল। তখন প্রধানমন্ত্রী বললেন, সব খেলাতেই জিততে হবে কথা নেই। তবে তিনি তখনো জেতার আশা ছাড়েননি। শেষে জেতার পর দলের সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।’
কাল ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট ছিল মোস্তাফিজের করা ১৯তম ওভারটা। কী দুর্দান্ত বোলিংই না করেছেন এই বাঁহাতি। একটি উইকেটও পাননি, তবে তিনিই জয়ের নায়ক। বিসিবি সভাপতির বেশি প্রশংসা পেলেন তাই মোস্তাফিজ, ‘মোস্তাফিজের ওই শেষ ওভারটাই (১৯তম ওভার) টার্নিং পয়েন্ট ছিল। আমিও আশায় ছিলাম, সে দারুণ কিছু করবে।’
অস্ট্রেলিয়াকে এভাবেই যে হারাতে পারবে বাংলাদেশ, সেটি কল্পনাতেও ছিল না পাপনের। বিসিবির সভাপতি বললেন, ‘অস্ট্রেলিয়া শক্তিশালী ও পেশাদার দল। সিরিজ জিতব আশা করেছিলাম, কিন্তু এভাবে জেতার কথা কখনো চিন্তা করিনি।’
কাতার বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশকে নিজেদের বেশ আপন মনে করেই যেন চলছে আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশের আর্জেন্টাইন সমর্থকদের উচ্ছ্বাস-উন্মাদনায় তারা যে অভিভূত, সেটি আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নিজ দেশের সঙ্গে আর্জেন্টাইনরা বাংলাদেশের পতাকাও উড়ায়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড। চোটের কারণে ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ হয়নি অভিজ্ঞ জেসন হোল্ডারের। তবু নিজেদের মাঠে বিপজ্জনক পেস আক্রমণ নিয়েই বাংলাদেশকে মোকাবিলা করবে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেফিফার প্রথম প্রীতি ম্যাচ মালদ্বীপের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। আজ সন্ধ্যায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফিরতি দেখা হচ্ছে দল দুটির। জিততে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ। দলের মাঝমাঠের তারকা সোহেল রানার কণ্ঠে জয়েরই সুর, ‘প্রথম ম্যাচটা আমরা ভালো খেলেও জিততে পারিনি। অনেকগুলো আক্রমণ করেছি, কিন্তু গোল পাইনি। এই ম্য
২ ঘণ্টা আগেনভেম্বর চলে যাচ্ছে। কিন্তু রাজশাহীর অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম টেনিস কমপ্লেক্সে টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো প্রস্তুতি নেই। বিদেশি খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এখন টেনিস কমপ্লেক্সের দায়িত্বে থাকা আহ্বায়ক কমিটির লক্ষ্য শুধু নির্বাচন আয়োজন। টুর্নামেন্ট আয়োজনের মতো ‘বড়’ সিদ্ধান্ত তা
৩ ঘণ্টা আগে