নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে মুশতাক আহমেদের কাজ এখনো শুরু হয়নি। নিয়োগ পেয়েছেন গত সপ্তাহে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোচিং ক্যারিয়ার শুরু হবেই। সিরিজ শুরুর আগেই বাংলাদেশকে নিয়ে মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক লেগস্পিনার।
স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব শুরুর আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এসেছেন মুশতাক। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেছেন। ঘুরে দেখেছেন শেরেবাংলার আনাচে কানাচে। বাংলাদেশের কোচ হতে পারাটা সম্মানের বলে জানিয়েছেন মুশতাক। পাকিস্তানের লেগস্পিনার বাংলাদেশের প্রশংসা করতে গিয়ে পুরোনো এক স্মৃতিচারণা করেছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন ১৯৯৮ সালে একবারই। ২৬ বছর আগে সিলভার জুবিলি ইনডিপেনডেন্স কাপ খেলতে এসে ৪ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই দুই ম্যাচে খেলেন বাংলাদেশ ও ভারতের বিপক্ষে। পুরোনো স্মৃতি রোমন্থন করে বিসিবির প্রকাশিত বার্তায় মুশতাক বলেন, ‘আমার মনে আছে, ১৯৯২ সালে আমরা বিশ্বকাপ জিতেছি। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে সেই দলটার (পাকিস্তান দলের বাংলাদেশ সফর) অংশ ছিলাম। বাংলাদেশে ভ্রমণ করা সব সময় দারুণ ছিল। স্থানীয়রা পাকিস্তানি ক্রিকেটের ভক্ত। এখানে ক্রিকেট খেলাটা উপভোগ করেছি। এখানে দারুণ আতিথেয়তা পাবেন। এখানের খাবার বেশ ভালো লেগেছে। বাংলাদেশে সবশেষ খেলোয়াড় হিসেবে এসেছি ১৯৯৮ সালে।’
অফস্পিনার, বাঁহাতি স্পিনার বাংলাদেশ পেয়েছে অনেক। সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম থেকে শুরু করে নাসুম আহমেদ, তানভীর ইসলাম—প্রত্যেকেই জ্বলে উঠতে পারেন প্রয়োজনের সময়ে। সেখানে বাঁহাতি চায়নাম্যান বোলার তো দূরে থাক, লেগস্পিনার পাওয়া নিয়ে চলছে হাপিত্যেশ। আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, রিশাদ হোসেনের মতো লেগস্পিনার এসেছেন কালেভদ্রে। নিজে লেগস্পিনার হওয়ায় গুরুত্বটা (লেগস্পিনার থাকা) বোঝেন মুশতাক। বিসিবি প্রকাশিত ভিডিও বার্তায় গতকাল পাকিস্তানের সাবেক লেগস্পিনার বলেন, ‘লেগস্পিনার, রহস্যময় স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার এশিয়ার নেটে রয়েছে। আমার অভিজ্ঞতা এখানে কাজ করবে। আশা করি, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজটা করতে পারব। ক্লাব ও প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের কোচদের সঙ্গে দেখা করতে পারি। লেগস্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজতে পারি। সাদা বলের ক্রিকেটে মিডল ওভারে উইকেট নিতে স্পিনার থাকা জরুরি।’
মুশতাকের কোচিং ক্যারিয়ারও সমৃদ্ধ। পাকিস্তানের স্পিন বোলিং কোচ, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলিং পরামর্শক ইংল্যান্ডের সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের বোলিং কোচ—বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ হওয়ার আগে এসব জায়গায় কোচিং করিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশে কোচিং করানো প্রসঙ্গে মুশতাক বলেন, ‘খুবই চ্যালেঞ্জিং এটা। কোচিংয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বের বাকি অংশের চেয়ে এখানে এটা পুরো ভিন্ন। এখানের সঙ্গে আপনাকে মানিয়ে নিতে হবে। খুবই সক্রিয় হতে হবে। এখানে আপনার ক্রিকেটটা বুঝতে হবে। সত্যি বলতে এটা দারুণ এক অভিজ্ঞতা। কোচ ও খেলোয়াড় হিসেবে আপনাকে আশানুরূপ হতে হবে।’
বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে মুশতাক আহমেদের কাজ এখনো শুরু হয়নি। নিয়োগ পেয়েছেন গত সপ্তাহে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোচিং ক্যারিয়ার শুরু হবেই। সিরিজ শুরুর আগেই বাংলাদেশকে নিয়ে মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক লেগস্পিনার।
স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব শুরুর আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এসেছেন মুশতাক। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেছেন। ঘুরে দেখেছেন শেরেবাংলার আনাচে কানাচে। বাংলাদেশের কোচ হতে পারাটা সম্মানের বলে জানিয়েছেন মুশতাক। পাকিস্তানের লেগস্পিনার বাংলাদেশের প্রশংসা করতে গিয়ে পুরোনো এক স্মৃতিচারণা করেছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন ১৯৯৮ সালে একবারই। ২৬ বছর আগে সিলভার জুবিলি ইনডিপেনডেন্স কাপ খেলতে এসে ৪ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই দুই ম্যাচে খেলেন বাংলাদেশ ও ভারতের বিপক্ষে। পুরোনো স্মৃতি রোমন্থন করে বিসিবির প্রকাশিত বার্তায় মুশতাক বলেন, ‘আমার মনে আছে, ১৯৯২ সালে আমরা বিশ্বকাপ জিতেছি। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে সেই দলটার (পাকিস্তান দলের বাংলাদেশ সফর) অংশ ছিলাম। বাংলাদেশে ভ্রমণ করা সব সময় দারুণ ছিল। স্থানীয়রা পাকিস্তানি ক্রিকেটের ভক্ত। এখানে ক্রিকেট খেলাটা উপভোগ করেছি। এখানে দারুণ আতিথেয়তা পাবেন। এখানের খাবার বেশ ভালো লেগেছে। বাংলাদেশে সবশেষ খেলোয়াড় হিসেবে এসেছি ১৯৯৮ সালে।’
অফস্পিনার, বাঁহাতি স্পিনার বাংলাদেশ পেয়েছে অনেক। সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম থেকে শুরু করে নাসুম আহমেদ, তানভীর ইসলাম—প্রত্যেকেই জ্বলে উঠতে পারেন প্রয়োজনের সময়ে। সেখানে বাঁহাতি চায়নাম্যান বোলার তো দূরে থাক, লেগস্পিনার পাওয়া নিয়ে চলছে হাপিত্যেশ। আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, রিশাদ হোসেনের মতো লেগস্পিনার এসেছেন কালেভদ্রে। নিজে লেগস্পিনার হওয়ায় গুরুত্বটা (লেগস্পিনার থাকা) বোঝেন মুশতাক। বিসিবি প্রকাশিত ভিডিও বার্তায় গতকাল পাকিস্তানের সাবেক লেগস্পিনার বলেন, ‘লেগস্পিনার, রহস্যময় স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার এশিয়ার নেটে রয়েছে। আমার অভিজ্ঞতা এখানে কাজ করবে। আশা করি, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজটা করতে পারব। ক্লাব ও প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের কোচদের সঙ্গে দেখা করতে পারি। লেগস্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজতে পারি। সাদা বলের ক্রিকেটে মিডল ওভারে উইকেট নিতে স্পিনার থাকা জরুরি।’
মুশতাকের কোচিং ক্যারিয়ারও সমৃদ্ধ। পাকিস্তানের স্পিন বোলিং কোচ, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলিং পরামর্শক ইংল্যান্ডের সারে কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের বোলিং কোচ—বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ হওয়ার আগে এসব জায়গায় কোচিং করিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশে কোচিং করানো প্রসঙ্গে মুশতাক বলেন, ‘খুবই চ্যালেঞ্জিং এটা। কোচিংয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বের বাকি অংশের চেয়ে এখানে এটা পুরো ভিন্ন। এখানের সঙ্গে আপনাকে মানিয়ে নিতে হবে। খুবই সক্রিয় হতে হবে। এখানে আপনার ক্রিকেটটা বুঝতে হবে। সত্যি বলতে এটা দারুণ এক অভিজ্ঞতা। কোচ ও খেলোয়াড় হিসেবে আপনাকে আশানুরূপ হতে হবে।’
পরশু থেকে পার্থ টেস্ট দিয়ে শুরু হচ্ছে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। তার আগ মুহূর্তে সিরিজের উত্তাপ বাড়িয়ে দিলেন প্যাট কামিন্স। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, তাঁর দলে কোনো ভারতীয়কে জায়গা দিতে চান না তিনি।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ দৃষ্টিহীনদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে নাম সরিয়ে নিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত। আগামী পরশু থেকে শুরু হওয়ার কথা দৃষ্টিহীন ক্রিকেটারদের চতুর্থ বিশ্বকাপ। তবে এই বিশ্বকাপ হবে পাকিস্তানে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। এবার জাতীয় দলের ব্যর্থতা এবং খেলোয়াড়দের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে জাতীয় লিগের পারফরম্যান্স আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের মধ্যে ব্যবধান নিয়ে চলছে বিস্তর সমালোচনা।
৬ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। আজ সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের (সাফ) সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে