ক্রীড়া ডেস্ক
মাঠে কবে ফিরতে পারবেন সে ব্যাপারে এখনো অনিশ্চয়তা। তবে মাঠে ফেরার জন্য মরিয়া ইবাদত হোসেন। চোট কাটিয়ে নিজেকে ফিট করে তুলতে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় সব রকম চেষ্টাই করছেন বাংলাদেশ দলের এই পেসার।
ইবাদত জানিয়েছেন, এই মাসে ভারত সফরে দলের সঙ্গেও থাকতে পারেন তিনি। তাঁর কথায় অবশ্য ধারণা দেয়, দলের সঙ্গে থাকলেও স্কোয়াডে সুযোগ পাওয়া নিয়ে রয়েছে শঙ্কা, ‘আমাকে হয়তো ভারত সফরে দলের সঙ্গে নেওয়া হবে। সেখানে বোলিং সাপোর্টটা পাব, চিকিৎসক, ফিজিও, ট্রেনার সব সাপোর্ট পাব। বাংলাদেশ দলের তত্ত্বাবধানে থাকব। এ জন্যই হয়তো আমাকে নিয়ে যাবে। সেখানে গিয়ে আমার ফিটনেস পরীক্ষা করে দেখবে, এরপর সিদ্ধান্ত নেবে।’
গত বছরের জুলাইয়ে চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলার সময় হাঁটুর চোটে পড়েন ইবাদত। দেশের চিকিৎসায় সন্তোষজনক উন্নতি না দেখে আগস্টের শেষ দিকে লন্ডনে হাঁটুতে জটিল অস্ত্রোপচার হয় ৩০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারের। খেলতে পারেননি ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, এশিয়া কাপ এবং ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট না খেলতে পারায় আক্ষেপও আছে ইবাদতের। আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অবশ্যই আফসোস হয়। আমি ১৪ মাস খেলার বাইরে। এমন একটা চোটে পড়েছি, সুস্থ হতে অনেক লম্বা সময় নিয়েছে। খেলোয়াড় হিসেবে বাইরে থাকা অনেক কষ্টের। মনে হয় না বেশি দিন লাগবে সুস্থ হতে। আমিও খেলব। ভালো করার চেষ্টা করব।’
নেটে ধীরে ধীরে উন্নতি করে বোলিংয়ে ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছেন ইবাদত। বলেছেন এখনো ইবাদত শতভাগ দিয়ে বোলিং করছেন না, ‘আমাকে ফিজিও, ট্রেনার ও ফাস্ট বোলিং কোচ যে প্রোগ্রাম দিয়েছেন, সেটা অনুকরণ করছি। এখনো শতভাগ প্রচেষ্টায় বোলিং করার অনুমতি দেয়নি। আমি ৭০-৮০ ভাগ, এ রকম কাছাকাছি এফোর্টে কাজ করছি।’
দলের সঙ্গে ভারত সফরে গেলে টিম ম্যানেজমেন্ট যদি ইবাদতকে সুযোগ দেয় একাদশে, খেলতে প্রস্তুত তিনি, ‘ফিটনেসটা ওইভাবে যদি উন্নতি হয়, ম্যানেজমেন্ট যদি সন্তুষ্ট হয়, যদি ওইখানে খেলিয়ে দেয়, তাহলে খেললাম। যদি না হয় তাহলে আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট আছে, সেগুলো খেলব।’
দুটি টেস্ট ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলতে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ভারতের উড়ান ধরবে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। তার আগে দেশে সপ্তাহখানেকের প্রস্তুতি ক্যাম্প করবে তারা।
মাঠে কবে ফিরতে পারবেন সে ব্যাপারে এখনো অনিশ্চয়তা। তবে মাঠে ফেরার জন্য মরিয়া ইবাদত হোসেন। চোট কাটিয়ে নিজেকে ফিট করে তুলতে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় সব রকম চেষ্টাই করছেন বাংলাদেশ দলের এই পেসার।
ইবাদত জানিয়েছেন, এই মাসে ভারত সফরে দলের সঙ্গেও থাকতে পারেন তিনি। তাঁর কথায় অবশ্য ধারণা দেয়, দলের সঙ্গে থাকলেও স্কোয়াডে সুযোগ পাওয়া নিয়ে রয়েছে শঙ্কা, ‘আমাকে হয়তো ভারত সফরে দলের সঙ্গে নেওয়া হবে। সেখানে বোলিং সাপোর্টটা পাব, চিকিৎসক, ফিজিও, ট্রেনার সব সাপোর্ট পাব। বাংলাদেশ দলের তত্ত্বাবধানে থাকব। এ জন্যই হয়তো আমাকে নিয়ে যাবে। সেখানে গিয়ে আমার ফিটনেস পরীক্ষা করে দেখবে, এরপর সিদ্ধান্ত নেবে।’
গত বছরের জুলাইয়ে চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলার সময় হাঁটুর চোটে পড়েন ইবাদত। দেশের চিকিৎসায় সন্তোষজনক উন্নতি না দেখে আগস্টের শেষ দিকে লন্ডনে হাঁটুতে জটিল অস্ত্রোপচার হয় ৩০ বছর বয়সী এই ক্রিকেটারের। খেলতে পারেননি ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, এশিয়া কাপ এবং ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট না খেলতে পারায় আক্ষেপও আছে ইবাদতের। আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘অবশ্যই আফসোস হয়। আমি ১৪ মাস খেলার বাইরে। এমন একটা চোটে পড়েছি, সুস্থ হতে অনেক লম্বা সময় নিয়েছে। খেলোয়াড় হিসেবে বাইরে থাকা অনেক কষ্টের। মনে হয় না বেশি দিন লাগবে সুস্থ হতে। আমিও খেলব। ভালো করার চেষ্টা করব।’
নেটে ধীরে ধীরে উন্নতি করে বোলিংয়ে ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছেন ইবাদত। বলেছেন এখনো ইবাদত শতভাগ দিয়ে বোলিং করছেন না, ‘আমাকে ফিজিও, ট্রেনার ও ফাস্ট বোলিং কোচ যে প্রোগ্রাম দিয়েছেন, সেটা অনুকরণ করছি। এখনো শতভাগ প্রচেষ্টায় বোলিং করার অনুমতি দেয়নি। আমি ৭০-৮০ ভাগ, এ রকম কাছাকাছি এফোর্টে কাজ করছি।’
দলের সঙ্গে ভারত সফরে গেলে টিম ম্যানেজমেন্ট যদি ইবাদতকে সুযোগ দেয় একাদশে, খেলতে প্রস্তুত তিনি, ‘ফিটনেসটা ওইভাবে যদি উন্নতি হয়, ম্যানেজমেন্ট যদি সন্তুষ্ট হয়, যদি ওইখানে খেলিয়ে দেয়, তাহলে খেললাম। যদি না হয় তাহলে আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট আছে, সেগুলো খেলব।’
দুটি টেস্ট ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলতে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ভারতের উড়ান ধরবে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। তার আগে দেশে সপ্তাহখানেকের প্রস্তুতি ক্যাম্প করবে তারা।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৯ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১০ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১০ ঘণ্টা আগে