নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডকে ১৬ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এ জয়ে টি-টোয়েন্টিতে প্রথমবার তিন ম্যাচের সিরিজে কোনো দলকে হোয়াইটওয়াশ করেছে তারা। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের দেওয়া ১৫৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৪২ রান করতে পারে ইংলিশরা।
১৩ ওভার পর্যন্ত ইংল্যান্ডের দিকেই ছিল ম্যাচের ভাগ্য। ১২.৫ ওভারে ১ উইকেট, তখন তাদের রান ছিল ১০০। কিন্তু এ টি-টোয়েন্টি সিরিজে আগের দুই ম্যাচেই প্রত্যাবর্তনে গল্প লিখেছে বাংলাদেশ। আজও হলো তাই। পরের ৭ ওভারে ইংল্যান্ড তুলতে পেরেছে কেবল ৪২ রান। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও হাসান মাহমুদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ।
আর তাতে দ্বিতীয়বার কোনো দলের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে ইংল্যান্ড। এর আগে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে একই ব্যবধানে ধবলধোলাই হয়েছিল ইংলিশরা।
প্রথম ওভারেই ফিল সল্টকে ড্রেসিংরুমে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ভালো এনে দেন তানভীর ইসলাম। সল্টের ভাগ্য খারাপও বটে। দাগের ভেতরে পা থাকলেও, তা ছিল মাটি থেকে ওপরে। লিটন দাস স্টাম্পিং করেই বুঝতে পেরেছিলেন সল্টের ড্রেসিংরুমে ফেরা নিশ্চিত। টিভি রিপ্লেতেও তাই দেখা যায়। গোল্ডেন ডাক মেরে ফেরেন সল্ট।
দ্বিতীয় উইকেটে ডেভিড মালান ও জস বাটলার ৯৫ রানের জুটি গড়ে চাপ সামলিয়ে দলকে জয়ের দিকেই নিয়ে যাচ্ছিলেন। ১৪তম ওভারের প্রথম বলেই মালানকে ৫৩ রানে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন মোস্তাফিজ। স্কোর ১০০তেই বাটলারকেও দুর্দান্ত এক থ্রোতে ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ। রানআউট হয়ে ফেরা বাটলারের ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।
এরপর কেউ আর ম্যাচের হাল ধরতে পারেননি। ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪২ রানেই থেমে যায় ইংল্যান্ডের ইনিংস।
বাংলাদেশের হয়ে তাসকিন ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। মোস্তাফিজ ৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে আগের পাঁচ ম্যাচে চেনা রূপে দেখা যায়নি লিটন দাসকে। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে স্বরূপে ফিরেছেন এই ওপেনার। লিটন জ্বলে ওঠার ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ২ উইকেটে ১৫৮ রান করে বাংলাদেশ।
৫৭ বলে টি-টোয়েন্টিতে ক্যারিয়ার সেরা ৭৩ রানের ইনিংস খেলেছেন লিটন। এ সংস্করণে এটি তাঁর নবম ফিফটি। ১০টি চার ও একটি ছয় ছিল লিটনের ইনিংসে। এ ছাড়া নাজমুল হোসেন শান্ত ৩৬ বলে ৪৭ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৪ রানে অপরাজিত থাকেন সাকিব আল হাসান।
এর আগে ২৪ রানে আউট হয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন ওপেনার রনি তালুকদার। রনি-লিটনের ওপেনিং জুটিতে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। ৭.৩ ওভারে দুজনে মিলে তোলেন ৫৫ রান। তবে ডেথ ওভারে স্যাম কারান, ক্রিস জর্ডান ও জফরা আর্চারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে সেভাবে রান তুলতে পারেনি বাংলাদেশ। ২০ ওভারে ২ উইকেটে ১৫৮ রান করে স্বাগতিকেরা ।/////
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৭ এবং পরের দুই ম্যাচে রানের খাতাই খুলতে পারেননি লিটন দাস। টি-টোয়েন্টি সিরিজেও প্রথম দুই ম্যাচে ব্যাট হাসেনি তাঁর। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে করেছিলেন ১২ রান, দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯।
সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন ফিরেছেন স্বরূপে। ৪১ বলে তুলে নিয়েছেন টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের নবম ফিফটি।
সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডকে ১৬ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। এ জয়ে টি-টোয়েন্টিতে প্রথমবার তিন ম্যাচের সিরিজে কোনো দলকে হোয়াইটওয়াশ করেছে তারা। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের দেওয়া ১৫৯ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৪২ রান করতে পারে ইংলিশরা।
১৩ ওভার পর্যন্ত ইংল্যান্ডের দিকেই ছিল ম্যাচের ভাগ্য। ১২.৫ ওভারে ১ উইকেট, তখন তাদের রান ছিল ১০০। কিন্তু এ টি-টোয়েন্টি সিরিজে আগের দুই ম্যাচেই প্রত্যাবর্তনে গল্প লিখেছে বাংলাদেশ। আজও হলো তাই। পরের ৭ ওভারে ইংল্যান্ড তুলতে পেরেছে কেবল ৪২ রান। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও হাসান মাহমুদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মূলত ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ।
আর তাতে দ্বিতীয়বার কোনো দলের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে ইংল্যান্ড। এর আগে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে একই ব্যবধানে ধবলধোলাই হয়েছিল ইংলিশরা।
প্রথম ওভারেই ফিল সল্টকে ড্রেসিংরুমে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ভালো এনে দেন তানভীর ইসলাম। সল্টের ভাগ্য খারাপও বটে। দাগের ভেতরে পা থাকলেও, তা ছিল মাটি থেকে ওপরে। লিটন দাস স্টাম্পিং করেই বুঝতে পেরেছিলেন সল্টের ড্রেসিংরুমে ফেরা নিশ্চিত। টিভি রিপ্লেতেও তাই দেখা যায়। গোল্ডেন ডাক মেরে ফেরেন সল্ট।
দ্বিতীয় উইকেটে ডেভিড মালান ও জস বাটলার ৯৫ রানের জুটি গড়ে চাপ সামলিয়ে দলকে জয়ের দিকেই নিয়ে যাচ্ছিলেন। ১৪তম ওভারের প্রথম বলেই মালানকে ৫৩ রানে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন মোস্তাফিজ। স্কোর ১০০তেই বাটলারকেও দুর্দান্ত এক থ্রোতে ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ। রানআউট হয়ে ফেরা বাটলারের ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।
এরপর কেউ আর ম্যাচের হাল ধরতে পারেননি। ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪২ রানেই থেমে যায় ইংল্যান্ডের ইনিংস।
বাংলাদেশের হয়ে তাসকিন ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। মোস্তাফিজ ৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে আগের পাঁচ ম্যাচে চেনা রূপে দেখা যায়নি লিটন দাসকে। তবে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে স্বরূপে ফিরেছেন এই ওপেনার। লিটন জ্বলে ওঠার ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ২ উইকেটে ১৫৮ রান করে বাংলাদেশ।
৫৭ বলে টি-টোয়েন্টিতে ক্যারিয়ার সেরা ৭৩ রানের ইনিংস খেলেছেন লিটন। এ সংস্করণে এটি তাঁর নবম ফিফটি। ১০টি চার ও একটি ছয় ছিল লিটনের ইনিংসে। এ ছাড়া নাজমুল হোসেন শান্ত ৩৬ বলে ৪৭ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৪ রানে অপরাজিত থাকেন সাকিব আল হাসান।
এর আগে ২৪ রানে আউট হয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন ওপেনার রনি তালুকদার। রনি-লিটনের ওপেনিং জুটিতে ভালো শুরু পায় বাংলাদেশ। ৭.৩ ওভারে দুজনে মিলে তোলেন ৫৫ রান। তবে ডেথ ওভারে স্যাম কারান, ক্রিস জর্ডান ও জফরা আর্চারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে সেভাবে রান তুলতে পারেনি বাংলাদেশ। ২০ ওভারে ২ উইকেটে ১৫৮ রান করে স্বাগতিকেরা ।/////
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৭ এবং পরের দুই ম্যাচে রানের খাতাই খুলতে পারেননি লিটন দাস। টি-টোয়েন্টি সিরিজেও প্রথম দুই ম্যাচে ব্যাট হাসেনি তাঁর। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে করেছিলেন ১২ রান, দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯।
সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে লিটন ফিরেছেন স্বরূপে। ৪১ বলে তুলে নিয়েছেন টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের নবম ফিফটি।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৬ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৭ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে