ক্রীড়া ডেস্ক
চোট, অফ ফর্ম ফখর জামানকে ভোগাচ্ছে গত কয়েক মাস ধরে। এবারের বিশ্বকাপেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে পাকিস্তানের প্রথম ম্যাচের পর ফখর টানা পাঁচ ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। অবশেষে গতকাল কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে বাংলাদেশের বিপক্ষে সুযোগ পেয়ে তা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন পাকিস্তানের এই বাঁহাতি ব্যাটার।
গত ৬ অক্টোবর হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ১৫ বলে ১২ রান করেন ফখর। এর পরই তাঁর পরিবর্তে একাদশে সুযোগ পান আব্দুল্লাহ শফিক। শফিক দারুণ ছন্দে থাকলেও আরেক ওপেনার ইমাম-উল-হক ধারাবাহিক পারফর্ম করতেই পারছিলেন না।
২৭ গড় ও ৯০ স্ট্রাইক রেটে ১ ফিফটিতে করেছেন ১৬২ রান। ফর্মহীনতায় ভুগতে থাকা ইমামকে বাদ দিয়ে গতকাল পাকিস্তানের একাদশে ফেরানো হয়েছে ফখরকে। বাংলাদেশের ওপর চড়াও হয়ে খেলেছেন ফখর। ৭৪ বলে ৩ চার ও ৭ ছক্কায় করেছেন ৮১ রান। তাঁর বিশাল ছক্কাগুলো ইডেন গার্ডেনসের গ্যালারিতে গিয়ে আছড়ে পড়েছে। দুর্দান্ত ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যান অব দ্য ম্যাচ।
বাংলাদেশ ম্যাচ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে সামনের ম্যাচগুলোতে ভালো খেলতে চান ফখর। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আমি অনেক ব্যর্থ হয়েছি। এমন একটা ইনিংস খেলতে মুখিয়ে ছিলাম। আশা করি সামনের ম্যাচগুলোতে বড় স্কোর করতে পারব।’
বাংলাদেশের দেওয়া ২০৫ রানের লক্ষ্য পাকিস্তান ১০৫ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতে গেছে। তাতে ৭ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার পাঁচে এখন পাকিস্তান। বাবর আজমের দলের নেট রানরেট-০.০২৪। নেট রানরেটের চিন্তা মাথায় রেখেই দ্রুত গতিতে ব্যাটিং করেছেন বলে জানিয়েছেন ফখর। যেখানে ১৭.৫ ওভারে শফিক-ফখরের উদ্বোধনী জুটি ১০০ পেরিয়ে যায়।
এরপর আরও বেশি আক্রমণাত্মক হয়েছেন ফখর। পাকিস্তানের বাঁহাতি ওপেনার বলেন, ‘সুযোগ পাওয়ার পর আজ (গতকাল) আমার কঠোর পরিশ্রম কাজে দিয়েছে। আব্দুল্লাহকে বলেছিলাম যে প্রথম কয়েক ওভার আমি দেখব। বিশাল ছক্কা যে মারতে পারি, তা আমি জানি। আমার কাজ আমার সঙ্গীর জন্য অনেক সহজ হয়ে গেছে। দলের রান ১০০ হওয়ার পর নেট রানরেটের চিন্তা আমাদের মাথায় এল। এ কারণে লক্ষ্য ছিল ৩০ ওভারের মধ্যে খেলা শেষ করা।’
চোট, অফ ফর্ম ফখর জামানকে ভোগাচ্ছে গত কয়েক মাস ধরে। এবারের বিশ্বকাপেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে পাকিস্তানের প্রথম ম্যাচের পর ফখর টানা পাঁচ ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। অবশেষে গতকাল কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে বাংলাদেশের বিপক্ষে সুযোগ পেয়ে তা দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছেন পাকিস্তানের এই বাঁহাতি ব্যাটার।
গত ৬ অক্টোবর হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ১৫ বলে ১২ রান করেন ফখর। এর পরই তাঁর পরিবর্তে একাদশে সুযোগ পান আব্দুল্লাহ শফিক। শফিক দারুণ ছন্দে থাকলেও আরেক ওপেনার ইমাম-উল-হক ধারাবাহিক পারফর্ম করতেই পারছিলেন না।
২৭ গড় ও ৯০ স্ট্রাইক রেটে ১ ফিফটিতে করেছেন ১৬২ রান। ফর্মহীনতায় ভুগতে থাকা ইমামকে বাদ দিয়ে গতকাল পাকিস্তানের একাদশে ফেরানো হয়েছে ফখরকে। বাংলাদেশের ওপর চড়াও হয়ে খেলেছেন ফখর। ৭৪ বলে ৩ চার ও ৭ ছক্কায় করেছেন ৮১ রান। তাঁর বিশাল ছক্কাগুলো ইডেন গার্ডেনসের গ্যালারিতে গিয়ে আছড়ে পড়েছে। দুর্দান্ত ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যান অব দ্য ম্যাচ।
বাংলাদেশ ম্যাচ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে সামনের ম্যাচগুলোতে ভালো খেলতে চান ফখর। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আমি অনেক ব্যর্থ হয়েছি। এমন একটা ইনিংস খেলতে মুখিয়ে ছিলাম। আশা করি সামনের ম্যাচগুলোতে বড় স্কোর করতে পারব।’
বাংলাদেশের দেওয়া ২০৫ রানের লক্ষ্য পাকিস্তান ১০৫ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে জিতে গেছে। তাতে ৭ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার পাঁচে এখন পাকিস্তান। বাবর আজমের দলের নেট রানরেট-০.০২৪। নেট রানরেটের চিন্তা মাথায় রেখেই দ্রুত গতিতে ব্যাটিং করেছেন বলে জানিয়েছেন ফখর। যেখানে ১৭.৫ ওভারে শফিক-ফখরের উদ্বোধনী জুটি ১০০ পেরিয়ে যায়।
এরপর আরও বেশি আক্রমণাত্মক হয়েছেন ফখর। পাকিস্তানের বাঁহাতি ওপেনার বলেন, ‘সুযোগ পাওয়ার পর আজ (গতকাল) আমার কঠোর পরিশ্রম কাজে দিয়েছে। আব্দুল্লাহকে বলেছিলাম যে প্রথম কয়েক ওভার আমি দেখব। বিশাল ছক্কা যে মারতে পারি, তা আমি জানি। আমার কাজ আমার সঙ্গীর জন্য অনেক সহজ হয়ে গেছে। দলের রান ১০০ হওয়ার পর নেট রানরেটের চিন্তা আমাদের মাথায় এল। এ কারণে লক্ষ্য ছিল ৩০ ওভারের মধ্যে খেলা শেষ করা।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৩ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৩ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৪ ঘণ্টা আগে