ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ট্রফির যাত্রা শুরু হয়েছে মহাকাশ থেকে। মহাকাশে ট্রফি উন্মোচনের পরই বিশ্বভ্রমণে বের হয় ট্রফি।
গত ২৭ জুন আয়োজক দেশ ভারত থেকে শুরু হয় বিশ্বকাপের বিশ্বভ্রমণ। বিশ্বভ্রমণের অংশ হিসেবে ৭ আগস্ট বাংলাদেশে এসেছিল ট্রফি। মেঘ-বৃষ্টির দিনে দেশের আইকনিক স্পট পদ্মা সেতুর সামনে হয়েছে ট্রফির ফটোসেশন। ৯ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে ছিল বিশ্বকাপ ট্রফি।
এরপর ১৬ আগস্ট আইসিসি তাদের ফেসবুক-টুইটার পেজে তাজমহলের সামনে রাখা বিশ্বকাপ ট্রফির ছবি পোস্ট করে। তাজমহল ও পদ্মা সেতু—দুই জায়গায় রাখা ট্রফি দুটির তুলনা হচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, পদ্মা সেতুর সামনে রাখা ট্রফির নিচে মুদ্রার মতো একটা গোল চিহ্ন আছে। এই ট্রফিতে আইসিসির লোগো নেই। অন্যদিকে তাজমহলের সামনে রাখা ট্রফির নিচে একাধিক গোল চিহ্ন আর আইসিসির লোগোও ছিল।
আসল না নকল—কোন ট্রফি বাংলাদেশে এসেছিল তা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে চলছে তুমুল আলোচনা। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হয় আইসিসির সঙ্গে। ট্রফির বিশ্ব ভ্রমণের সঙ্গে যুক্ত আইসিসির এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ভারতে যে ট্রফিটা ভ্রমণ করছে সেটা তাঁদের ‘স্থায়ী ট্রফি’। এটি শুধু আয়োজক দেশে ফটোসেশন করতে পাঠানো হয়। বাকি সময়ে আইসিসির সদর দপ্তরেই থাকে। আর বাংলাদেশে এসেছিল ইভেন্টভিত্তিক ট্রফি। এই বিশ্বকাপে যে ট্রফিটা তুলে দেওয়া হবে চ্যাম্পিয়ন দলকে, সেটিই এসেছিল বাংলাদেশে। একই নকশার ট্রফি দেওয়া হয়েছিল ২০১৯,২০১৫, ২০১১ বিশ্বকাপ বিজয়ীদেরও।
বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘আমাদের দেশে এসেছে যেটা, ইভেন্টের ট্রফি। ইভেন্টের ট্রফির ডিজাইন একটাই রাখা হয়। আর স্থায়ী ট্রফি আইসিসি নিজেদের কাছেই রাখে। যেহেতু ভারত আয়োজক, সে কারণে ওখানে তারা পাঠিয়েছে। ধরুন, এবার শ্রীলঙ্কা জিতল বিশ্বকাপ, ওরা আমাদের দেশে যে ট্রফি ঘুরে গেল, সেটাই পাবে।’
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ট্রফির যাত্রা শুরু হয়েছে মহাকাশ থেকে। মহাকাশে ট্রফি উন্মোচনের পরই বিশ্বভ্রমণে বের হয় ট্রফি।
গত ২৭ জুন আয়োজক দেশ ভারত থেকে শুরু হয় বিশ্বকাপের বিশ্বভ্রমণ। বিশ্বভ্রমণের অংশ হিসেবে ৭ আগস্ট বাংলাদেশে এসেছিল ট্রফি। মেঘ-বৃষ্টির দিনে দেশের আইকনিক স্পট পদ্মা সেতুর সামনে হয়েছে ট্রফির ফটোসেশন। ৯ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে ছিল বিশ্বকাপ ট্রফি।
এরপর ১৬ আগস্ট আইসিসি তাদের ফেসবুক-টুইটার পেজে তাজমহলের সামনে রাখা বিশ্বকাপ ট্রফির ছবি পোস্ট করে। তাজমহল ও পদ্মা সেতু—দুই জায়গায় রাখা ট্রফি দুটির তুলনা হচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, পদ্মা সেতুর সামনে রাখা ট্রফির নিচে মুদ্রার মতো একটা গোল চিহ্ন আছে। এই ট্রফিতে আইসিসির লোগো নেই। অন্যদিকে তাজমহলের সামনে রাখা ট্রফির নিচে একাধিক গোল চিহ্ন আর আইসিসির লোগোও ছিল।
আসল না নকল—কোন ট্রফি বাংলাদেশে এসেছিল তা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে চলছে তুমুল আলোচনা। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হয় আইসিসির সঙ্গে। ট্রফির বিশ্ব ভ্রমণের সঙ্গে যুক্ত আইসিসির এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ভারতে যে ট্রফিটা ভ্রমণ করছে সেটা তাঁদের ‘স্থায়ী ট্রফি’। এটি শুধু আয়োজক দেশে ফটোসেশন করতে পাঠানো হয়। বাকি সময়ে আইসিসির সদর দপ্তরেই থাকে। আর বাংলাদেশে এসেছিল ইভেন্টভিত্তিক ট্রফি। এই বিশ্বকাপে যে ট্রফিটা তুলে দেওয়া হবে চ্যাম্পিয়ন দলকে, সেটিই এসেছিল বাংলাদেশে। একই নকশার ট্রফি দেওয়া হয়েছিল ২০১৯,২০১৫, ২০১১ বিশ্বকাপ বিজয়ীদেরও।
বিশ্বকাপ ট্রফি নিয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘আমাদের দেশে এসেছে যেটা, ইভেন্টের ট্রফি। ইভেন্টের ট্রফির ডিজাইন একটাই রাখা হয়। আর স্থায়ী ট্রফি আইসিসি নিজেদের কাছেই রাখে। যেহেতু ভারত আয়োজক, সে কারণে ওখানে তারা পাঠিয়েছে। ধরুন, এবার শ্রীলঙ্কা জিতল বিশ্বকাপ, ওরা আমাদের দেশে যে ট্রফি ঘুরে গেল, সেটাই পাবে।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৯ মিনিট আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৩০ মিনিট আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) পঞ্চম রাউন্ডের প্রথম দিনে দেখা গেছে বোলারদের দাপট। মিরপুর, খুলনা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম-চার ভেন্যুতেই ব্যাটাররা রীতিমতো ধুঁকেছেন। এক দিনেই পড়েছে মোট ৫০টি উইকেট।
২ ঘণ্টা আগে