ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম ম্যাচ জয়ের পর সাধারণত যেকোনো দলেরই আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। সেই আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে যেকোনো টুর্নামেন্টে সেই দলের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স করাই স্বাভাবিক। তবে ২০২৩ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ঘটেছে উল্টো ঘটনা। আফগানিস্তানকে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরুর পর ধারাবাহিকভাবে হেরেই চলেছে সাকিব আল হাসানের বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করতে পারছে না বাংলাদেশ।
অন্যদিকে নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টানা দুই জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল পাকিস্তান। এরপর বাংলাদেশের মতো পাকিস্তানও খেই হারাতে থাকে। একের পর এক পরাজয়ে সেমিফাইনাল খেলার সম্ভাবনা কঠিন থেকে কঠিনতর হতে থাকে বাবর আজমের পাকিস্তানের জন্য। যার মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১ উইকেটের পরাজয়। নিজেদের টানা চার ম্যাচ হারা পাকিস্তান কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে গতকাল মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তানের। যেখানে বাংলাদেশের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ৩৯.২ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৫ রান। ২৪০-৫০ রান করার সম্ভাবনা ভালোই ছিল বাংলাদেশের জন্য। উইকেটে তখনো ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও সাকিব আল হাসান। সাকিব ফিরতেই বাংলাদেশের ইনিংস তাসের ঘরের মতো ধসে পড়ে। ৪৫.১ ওভারে ২০৪ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ।
ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান ছিল আরও দুর্দান্ত। ২০৫ রান তাড়া করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই আব্দুল্লাহ শফিক-মোহাম্মদ রিজওয়ান ১২৭ বলে ১২৮ রানের জুটি গড়েন। মেহেদী হাসান মিরাজের ঘূর্ণিতে ১২৮ থেকে ১৬৯-৪১ রানে ৩ উইকেট হারালেও পাকিস্তানের জিততে কোনোরকম সমস্যা হয়নি। ৩২.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ২০৫ রান করে ফেলে বাবরের দল। ৭৪ বলে ৩ চার ও ৭ ছক্কায় ৮১ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন ফখর জামান। যেখানে ইরফান পাঠানের দৃষ্টিতে ম্যাচসেরা শাহিন শাহ আফ্রিদি। ৯ ওভার বোলিং করে শাহিন নিয়েছেন তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। পাঠান টুইট করেন, ‘বাংলাদেশ যাদের আত্মবিশ্বাস তলানিতে, তাদের বিপক্ষে পাকিস্তানের আগ্রাসী খেলা উচিত ছিল। তারা (পাকিস্তান) সেটা ভালোভাবেই করেছে। শাহিন ম্যাচসেরা হওয়া উচিত ছিল।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে সহজ জয়ে পাকিস্তান পয়েন্ট তালিকার ৭ নম্বর থেকে ৫ নম্বরে উঠেছে। ৬ পয়েন্ট নিয়ে পাকিস্তানের নেট রানরেট এখন-০.০২৪। অন্যদিকে প্রথম চারে থাকা ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড চারটা দলেরই নেট রানরেট প্লাস। যেখানে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ভারত। দুইয়ে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার পয়েন্ট ১০। সমান ৮ পয়েন্ট নিয়ে তিন ও চারে রয়েছে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। যেখানে কিউইদের নেট রানরেট ১.২৩২ ও অজিদের নেট রানরেট ০.৯৭০।
প্রথম ম্যাচ জয়ের পর সাধারণত যেকোনো দলেরই আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। সেই আত্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে যেকোনো টুর্নামেন্টে সেই দলের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স করাই স্বাভাবিক। তবে ২০২৩ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ঘটেছে উল্টো ঘটনা। আফগানিস্তানকে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরুর পর ধারাবাহিকভাবে হেরেই চলেছে সাকিব আল হাসানের বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ দলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করতে পারছে না বাংলাদেশ।
অন্যদিকে নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টানা দুই জয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল পাকিস্তান। এরপর বাংলাদেশের মতো পাকিস্তানও খেই হারাতে থাকে। একের পর এক পরাজয়ে সেমিফাইনাল খেলার সম্ভাবনা কঠিন থেকে কঠিনতর হতে থাকে বাবর আজমের পাকিস্তানের জন্য। যার মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১ উইকেটের পরাজয়। নিজেদের টানা চার ম্যাচ হারা পাকিস্তান কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে গতকাল মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তানের। যেখানে বাংলাদেশের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ৩৯.২ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৫ রান। ২৪০-৫০ রান করার সম্ভাবনা ভালোই ছিল বাংলাদেশের জন্য। উইকেটে তখনো ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও সাকিব আল হাসান। সাকিব ফিরতেই বাংলাদেশের ইনিংস তাসের ঘরের মতো ধসে পড়ে। ৪৫.১ ওভারে ২০৪ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ।
ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান ছিল আরও দুর্দান্ত। ২০৫ রান তাড়া করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই আব্দুল্লাহ শফিক-মোহাম্মদ রিজওয়ান ১২৭ বলে ১২৮ রানের জুটি গড়েন। মেহেদী হাসান মিরাজের ঘূর্ণিতে ১২৮ থেকে ১৬৯-৪১ রানে ৩ উইকেট হারালেও পাকিস্তানের জিততে কোনোরকম সমস্যা হয়নি। ৩২.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ২০৫ রান করে ফেলে বাবরের দল। ৭৪ বলে ৩ চার ও ৭ ছক্কায় ৮১ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন ফখর জামান। যেখানে ইরফান পাঠানের দৃষ্টিতে ম্যাচসেরা শাহিন শাহ আফ্রিদি। ৯ ওভার বোলিং করে শাহিন নিয়েছেন তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। পাঠান টুইট করেন, ‘বাংলাদেশ যাদের আত্মবিশ্বাস তলানিতে, তাদের বিপক্ষে পাকিস্তানের আগ্রাসী খেলা উচিত ছিল। তারা (পাকিস্তান) সেটা ভালোভাবেই করেছে। শাহিন ম্যাচসেরা হওয়া উচিত ছিল।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে সহজ জয়ে পাকিস্তান পয়েন্ট তালিকার ৭ নম্বর থেকে ৫ নম্বরে উঠেছে। ৬ পয়েন্ট নিয়ে পাকিস্তানের নেট রানরেট এখন-০.০২৪। অন্যদিকে প্রথম চারে থাকা ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড চারটা দলেরই নেট রানরেট প্লাস। যেখানে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ভারত। দুইয়ে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার পয়েন্ট ১০। সমান ৮ পয়েন্ট নিয়ে তিন ও চারে রয়েছে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। যেখানে কিউইদের নেট রানরেট ১.২৩২ ও অজিদের নেট রানরেট ০.৯৭০।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৩ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৪ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৪ ঘণ্টা আগে