নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এক রকমেই ব্যাটিং করে গেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের যে একটা ধরন আছে, বাংলাদেশ ক্রিকেটে তা ছিল অনুপস্থিত। তবে চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ যেন ভিন্ন এক বাংলাদেশ দলকে দেখে গেছে। ইংল্যান্ডের দেওয়া ১৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিং করে গেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত-রনি তালুকদাররা।
৬ উইকেট হারিয়ে ১২ বল হাতে রেখেই দুর্দান্ত এক জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এটাই টি-টোয়েন্টিতে প্রথম জয় তাদের।
স্ট্রাইক রেট নিয়ে অনেক সমালোচনা শোনা শান্তই যেন আজ একটু বেশি অশান্ত হয়ে উঠলেন। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে দ্রুততম ফিফটি তুলে নিয়েছেন আজ। ২৭ বলে করেন টি-টোয়েন্টিতে নিজের তৃতীয় ফিফটি। ৩০ বলে ৫১ রানে ড্রেসিং রুমে ফেরেন তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা শান্ত। ১৭০ স্ট্রাইক রেটের ইনিংসে ছিল ৮টি চার।
ব্যাটিংয়ে যাঁরাই নেমেছেন, সবারই স্ট্রাইক রেট ছিল ১০০–এর ওপরে। আট বছর পর নিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমে ৪টি চারে ১৪ বলে ২১ রান করেছেন ওপেনার রনি তালুকদার। ১৫০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেছেন তিনি। ১০ বলে ১২ রান করেছেন লিটন। তাঁর স্ট্রাইক রেটও ১২০। বিপিএলে অসাধারণ ব্যাটিং করা তাওহীদ হৃদয়ও অভিষেকটা রাঙিয়েছেন ১৭ বলে ২৪ রানে। ১৪১.১৭ স্ট্রাইক রেটের ব্যাটিংয়ের সঙ্গে মেরেছেন ২টি চার ও একটি ছক্কা।
১১২ রানে ৪ উইকেট হারালেও পঞ্চম উইকেটে সাকিব আল হাসান ও আফিফ হোসেনও ভয়-ডরহীন ব্যাটিং করে গেছেন। ২৪ বলে ৩৪ রানে অপরাজিত ছিলেন সাকিব। ১৪১.৬৬ স্ট্রাইক রেটের সঙ্গে ছিল ৬টি চারের বাউন্ডারি। ১৩ বলে ১৫ রান আসে আফিফের ব্যাট থেকে।
এর আগে বড় স্কোরের ইঙ্গিত দিয়েও শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের সংগ্রহটা ঠিক ততটা বড় হয়নি। শুরুতে একটু এলোমেলো বোলিং হলেও পরে নিজেদের গুছিয়ে নিয়েছেন বোলাররা। যার সৌজন্যে ইংল্যান্ডকে ১৫৬ রানেই বেঁধে ফেলল বাংলাদেশ।
ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ বলে ৬৭ রান করেছেন জস বাটলার। ষষ্ঠ ওভার নাসুম আহমেদের বলে মিড-অনে ফিল্ডিং করা সাকিব আল হাসান যদি ক্যাচ ধরতে পারতেন, তাহলে হয় তো স্কোরটা আরেকটু কমও হতে পারত। ১৭ তম ওভারে হাসান মাহমুদের বলে নাজমুল হোসেন শান্তকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বাটলার। ৪টি চার ও চারটি ছক্কা ছিল ইংলিশ অধিনায়কের ইনিংসে।
এ ছাড়া ইংল্যান্ডের হয়ে ফিল সল্ট ৩৫ বলে ৩৮ ও বেন ডাকেট ১৩ বলে ২০ রান করেছেন। বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শেষ দিকে মঈন আলী-স্যাম কারানরা ঝড় তোলার সুযোগই পাননি। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান করতে পারে ইংল্যান্ড।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এক রকমেই ব্যাটিং করে গেছে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের যে একটা ধরন আছে, বাংলাদেশ ক্রিকেটে তা ছিল অনুপস্থিত। তবে চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ যেন ভিন্ন এক বাংলাদেশ দলকে দেখে গেছে। ইংল্যান্ডের দেওয়া ১৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিং করে গেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত-রনি তালুকদাররা।
৬ উইকেট হারিয়ে ১২ বল হাতে রেখেই দুর্দান্ত এক জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এটাই টি-টোয়েন্টিতে প্রথম জয় তাদের।
স্ট্রাইক রেট নিয়ে অনেক সমালোচনা শোনা শান্তই যেন আজ একটু বেশি অশান্ত হয়ে উঠলেন। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে দ্রুততম ফিফটি তুলে নিয়েছেন আজ। ২৭ বলে করেন টি-টোয়েন্টিতে নিজের তৃতীয় ফিফটি। ৩০ বলে ৫১ রানে ড্রেসিং রুমে ফেরেন তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা শান্ত। ১৭০ স্ট্রাইক রেটের ইনিংসে ছিল ৮টি চার।
ব্যাটিংয়ে যাঁরাই নেমেছেন, সবারই স্ট্রাইক রেট ছিল ১০০–এর ওপরে। আট বছর পর নিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমে ৪টি চারে ১৪ বলে ২১ রান করেছেন ওপেনার রনি তালুকদার। ১৫০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেছেন তিনি। ১০ বলে ১২ রান করেছেন লিটন। তাঁর স্ট্রাইক রেটও ১২০। বিপিএলে অসাধারণ ব্যাটিং করা তাওহীদ হৃদয়ও অভিষেকটা রাঙিয়েছেন ১৭ বলে ২৪ রানে। ১৪১.১৭ স্ট্রাইক রেটের ব্যাটিংয়ের সঙ্গে মেরেছেন ২টি চার ও একটি ছক্কা।
১১২ রানে ৪ উইকেট হারালেও পঞ্চম উইকেটে সাকিব আল হাসান ও আফিফ হোসেনও ভয়-ডরহীন ব্যাটিং করে গেছেন। ২৪ বলে ৩৪ রানে অপরাজিত ছিলেন সাকিব। ১৪১.৬৬ স্ট্রাইক রেটের সঙ্গে ছিল ৬টি চারের বাউন্ডারি। ১৩ বলে ১৫ রান আসে আফিফের ব্যাট থেকে।
এর আগে বড় স্কোরের ইঙ্গিত দিয়েও শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের সংগ্রহটা ঠিক ততটা বড় হয়নি। শুরুতে একটু এলোমেলো বোলিং হলেও পরে নিজেদের গুছিয়ে নিয়েছেন বোলাররা। যার সৌজন্যে ইংল্যান্ডকে ১৫৬ রানেই বেঁধে ফেলল বাংলাদেশ।
ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ বলে ৬৭ রান করেছেন জস বাটলার। ষষ্ঠ ওভার নাসুম আহমেদের বলে মিড-অনে ফিল্ডিং করা সাকিব আল হাসান যদি ক্যাচ ধরতে পারতেন, তাহলে হয় তো স্কোরটা আরেকটু কমও হতে পারত। ১৭ তম ওভারে হাসান মাহমুদের বলে নাজমুল হোসেন শান্তকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বাটলার। ৪টি চার ও চারটি ছক্কা ছিল ইংলিশ অধিনায়কের ইনিংসে।
এ ছাড়া ইংল্যান্ডের হয়ে ফিল সল্ট ৩৫ বলে ৩৮ ও বেন ডাকেট ১৩ বলে ২০ রান করেছেন। বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শেষ দিকে মঈন আলী-স্যাম কারানরা ঝড় তোলার সুযোগই পাননি। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান করতে পারে ইংল্যান্ড।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৮ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৯ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৯ ঘণ্টা আগে