ক্রীড়া ডেস্ক
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৮১ রানের জয়, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩৪৫ রান তাড়া করে বিশ্বরেকর্ড-২০২৩ বিশ্বকাপের পাকিস্তানের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। দুর্দান্ত শুরুর পর জিততেই ভুলে গেছে পাকিস্তান। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আশা জাগিয়েও জিততে পারেনি বাবর আজমের পাকিস্তান। সেমিফাইনালের দৌড় থেকে বলতে গেলে ছিটকেই গেছে পাকিস্তান। তবু বাকি ম্যাচগুলোতে ভালো খেলার আশার কথা শুনিয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর।
পাকিস্তানের দেওয়া ২৭১ রানের লক্ষ্যে একটা পর্যায়ে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৪৫.৫ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬৩ রান। ৪৬তম ওভারের শেষ বলে তাবরেইজ শামসির বিপক্ষে এলবিডব্লুর আবেদন করেন হারিস রউফ। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় রিভিউ নেন বাবর। রিভিউতে দেখা যায়, বল স্টাম্পে লেগেছে আর সেটা ছিল আম্পায়ার্স কল। আম্পায়ার আঙুল তুললে ম্যাচটা জিতে যেত পাকিস্তান। ৬ পয়েন্ট পেয়ে সেমিফাইনালের দৌড়ে ভালোভাবেই থাকত বাবরের দল। বেঁচে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা শেষ পর্যন্ত ১৬ বল হাতে রেখে ১ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় পায়।
ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আফগানিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা-টানা চার ম্যাচ হারা পাকিস্তান এখন পয়েন্ট টেবিলের ছয় নম্বরে। ছয় ম্যাচ খেলা বাবরের দলের পয়েন্ট এখন ৪ ও নেট রানরেট -০.৩৮৭। বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড-এই তিন দলের বিপক্ষে নিজেদের বাকি তিন ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান। সেমির আশা অনেকটা ফিকে হলেও বাকি তিন ম্যাচ ভালো খেলার আশার কথা শুনিয়েছেন বাবর। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘এই ম্যাচ জিতে টুর্নামেন্টে টিকে থাকার লড়াইয়ে আমরা ভালোভাবে থাকতে পারতাম। তবে আমরা সেই সুযোগ হারিয়েছি। পরের তিন ম্যাচে আমরা সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। দেখা যাক তিন ম্যাচ শেষে আমাদের অবস্থা কেমন হয়।’
২৭০ রান করলেও পাকিস্তান খেলতে পারেনি পুরো ৫০ ওভার। ৪৬.৪ ওভারেই অলআউট হয়ে গেছে বাবরের দল। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকার ৯ উইকেটের মধ্যে ৭ উইকেটই নিয়েছেন পাকিস্তানের পেসাররা। ৭ উইকেটের মধ্যে ৩ উইকেট নিয়েছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি, দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র ও হারিস রউফ। পেস বোলারদের প্রশংসার পাশাপাশি ম্যাচে স্কোর নিয়েও আক্ষেপ ঝরেছে বাবরের। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘খুবই হতাশ। আমরা দারুণ লড়াই করেছি তবে ১০-১৫ রান কম করেছি। আমার মতে, ফাস্ট বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করেছে তবে শেষ পর্যন্ত ফল আমাদের পক্ষে আসেনি।’
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৮১ রানের জয়, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৩৪৫ রান তাড়া করে বিশ্বরেকর্ড-২০২৩ বিশ্বকাপের পাকিস্তানের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। দুর্দান্ত শুরুর পর জিততেই ভুলে গেছে পাকিস্তান। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আশা জাগিয়েও জিততে পারেনি বাবর আজমের পাকিস্তান। সেমিফাইনালের দৌড় থেকে বলতে গেলে ছিটকেই গেছে পাকিস্তান। তবু বাকি ম্যাচগুলোতে ভালো খেলার আশার কথা শুনিয়েছেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর।
পাকিস্তানের দেওয়া ২৭১ রানের লক্ষ্যে একটা পর্যায়ে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৪৫.৫ ওভারে ৯ উইকেটে ২৬৩ রান। ৪৬তম ওভারের শেষ বলে তাবরেইজ শামসির বিপক্ষে এলবিডব্লুর আবেদন করেন হারিস রউফ। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় রিভিউ নেন বাবর। রিভিউতে দেখা যায়, বল স্টাম্পে লেগেছে আর সেটা ছিল আম্পায়ার্স কল। আম্পায়ার আঙুল তুললে ম্যাচটা জিতে যেত পাকিস্তান। ৬ পয়েন্ট পেয়ে সেমিফাইনালের দৌড়ে ভালোভাবেই থাকত বাবরের দল। বেঁচে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা শেষ পর্যন্ত ১৬ বল হাতে রেখে ১ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় পায়।
ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আফগানিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা-টানা চার ম্যাচ হারা পাকিস্তান এখন পয়েন্ট টেবিলের ছয় নম্বরে। ছয় ম্যাচ খেলা বাবরের দলের পয়েন্ট এখন ৪ ও নেট রানরেট -০.৩৮৭। বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড-এই তিন দলের বিপক্ষে নিজেদের বাকি তিন ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান। সেমির আশা অনেকটা ফিকে হলেও বাকি তিন ম্যাচ ভালো খেলার আশার কথা শুনিয়েছেন বাবর। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘এই ম্যাচ জিতে টুর্নামেন্টে টিকে থাকার লড়াইয়ে আমরা ভালোভাবে থাকতে পারতাম। তবে আমরা সেই সুযোগ হারিয়েছি। পরের তিন ম্যাচে আমরা সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। দেখা যাক তিন ম্যাচ শেষে আমাদের অবস্থা কেমন হয়।’
২৭০ রান করলেও পাকিস্তান খেলতে পারেনি পুরো ৫০ ওভার। ৪৬.৪ ওভারেই অলআউট হয়ে গেছে বাবরের দল। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকার ৯ উইকেটের মধ্যে ৭ উইকেটই নিয়েছেন পাকিস্তানের পেসাররা। ৭ উইকেটের মধ্যে ৩ উইকেট নিয়েছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি, দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র ও হারিস রউফ। পেস বোলারদের প্রশংসার পাশাপাশি ম্যাচে স্কোর নিয়েও আক্ষেপ ঝরেছে বাবরের। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘খুবই হতাশ। আমরা দারুণ লড়াই করেছি তবে ১০-১৫ রান কম করেছি। আমার মতে, ফাস্ট বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করেছে তবে শেষ পর্যন্ত ফল আমাদের পক্ষে আসেনি।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৯ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১০ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১০ ঘণ্টা আগে