নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকারের পতনের পর পরিবর্তনের হাওয়া লাগতে শুরু করেছে দেশের ক্রীড়াক্ষেত্রেও। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডসহ (বিসিবি) দেশের সব ক্রীড়া ফেডারেশন দুর্নীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার করেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর বিসিবির দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমগুলোতে নিয়মিত সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে, যা নজরে এসেছে আসিফ মাহমুদেরও। ক্রিকেট বোর্ডে দুর্নীতিমূলক কর্মকাণ্ডের যেন পুনরাবৃত্তি ো হয়, সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা আজ সংবাদ সম্মেলনে জানতে চাওয়া হয় আসিফের কাছে। সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানিয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই আমরা এরই মধ্যে ক্রীড়াক্ষেত্রে যে দুর্নীতি ও অন্যায়ের অভিযোগগুলো রয়েছে এবং আমরা দেখতে পাচ্ছি আপনারা সেগুলো খুঁজে বের করে মিডিয়ায় প্রকাশ করছেন। আপনাদেরও ধন্যবাদ জানাই। এ বিষয়গুলোতে আমরা তদন্ত করব এবং যারা দায়ী, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সে জন্য আমি এরই মধ্যে বিসিবির সংশ্লিষ্ট এবং ক্রিকেট-সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের প্রত্যেক ফেডারেশনের যে গঠনতন্ত্র আছে, সেগুলো (গঠনতন্ত্র) যেন গণতান্ত্রিক হয়, একনায়কতন্ত্র চর্চার সুযোগ না থাকে, সেগুলোও প্রভাবমুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
ক্রিকেটের পাশাপাশি বাংলাদেশের সব খেলাকেই রাজনীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার করেছেন আসিফ মাহমুদ। ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘খেলাধুলাকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করার একটা এজেন্ডা আমাদের আছে। সে জন্য আমরা একটা সার্চ কমিটি গঠন করে দেব, যারা প্রতিটি ফেডারেশনের বর্তমান অবস্থা দেখবে। যাঁরা কাজ করছেন, যাঁরা দায়িত্বশীল আছেন, তাঁরা আছেন কি না (দায়িত্বে) এবং তাঁদের ব্যাকগ্রাউন্ড কী, কিসের ওপর ভিত্তি করে সেখানে আছেন, সেগুলো নিয়ে তাঁরা (সার্চ কমিটি) প্রতিবেদন প্রকাশ করবেন। যে খেলার সঙ্গে যিনি সংযুক্ত এবং কাজ করে আসছেন, তাঁদের দিয়েই ফেডারেশনগুলো ঢেলে সাজাব। রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা সর্বোচ্চ কমিয়ে আনার চেষ্টা করব।’
বাংলাদেশে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পরই নিয়মিত একটি দৃশ্য দেখা যাচ্ছে মিরপুরে বিসিবির কার্যালয়ে। কখনো মিছিল-স্লোগান, দল বেঁধে আগমন কিংবা মূল ফটকের কাছে দলবদ্ধ হয়ে বসে থাকছেন বিক্ষোভকারীরা। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে কদিন আগে বিএনপিপন্থী সংগঠক ও তাঁদের অনুসারীরা জটলা বেঁধে বিক্ষোভ করেছেন। বাংলাদেশ ক্রীড়া উন্নয়ন পরিষদের ব্যানারে লেখা ছিল, ‘বিসিবিকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করার এটাই সময়।’ সেখানে বিসিবির কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাদের নামও উল্লেখ করেছেন। যাঁদের অধিকাংশই সদ্য পতন হওয়া আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকারের পতনের পর পরিবর্তনের হাওয়া লাগতে শুরু করেছে দেশের ক্রীড়াক্ষেত্রেও। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডসহ (বিসিবি) দেশের সব ক্রীড়া ফেডারেশন দুর্নীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার করেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর বিসিবির দুর্নীতি নিয়ে গণমাধ্যমগুলোতে নিয়মিত সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে, যা নজরে এসেছে আসিফ মাহমুদেরও। ক্রিকেট বোর্ডে দুর্নীতিমূলক কর্মকাণ্ডের যেন পুনরাবৃত্তি ো হয়, সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা আজ সংবাদ সম্মেলনে জানতে চাওয়া হয় আসিফের কাছে। সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানিয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই আমরা এরই মধ্যে ক্রীড়াক্ষেত্রে যে দুর্নীতি ও অন্যায়ের অভিযোগগুলো রয়েছে এবং আমরা দেখতে পাচ্ছি আপনারা সেগুলো খুঁজে বের করে মিডিয়ায় প্রকাশ করছেন। আপনাদেরও ধন্যবাদ জানাই। এ বিষয়গুলোতে আমরা তদন্ত করব এবং যারা দায়ী, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সে জন্য আমি এরই মধ্যে বিসিবির সংশ্লিষ্ট এবং ক্রিকেট-সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের প্রত্যেক ফেডারেশনের যে গঠনতন্ত্র আছে, সেগুলো (গঠনতন্ত্র) যেন গণতান্ত্রিক হয়, একনায়কতন্ত্র চর্চার সুযোগ না থাকে, সেগুলোও প্রভাবমুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
ক্রিকেটের পাশাপাশি বাংলাদেশের সব খেলাকেই রাজনীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার করেছেন আসিফ মাহমুদ। ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘খেলাধুলাকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করার একটা এজেন্ডা আমাদের আছে। সে জন্য আমরা একটা সার্চ কমিটি গঠন করে দেব, যারা প্রতিটি ফেডারেশনের বর্তমান অবস্থা দেখবে। যাঁরা কাজ করছেন, যাঁরা দায়িত্বশীল আছেন, তাঁরা আছেন কি না (দায়িত্বে) এবং তাঁদের ব্যাকগ্রাউন্ড কী, কিসের ওপর ভিত্তি করে সেখানে আছেন, সেগুলো নিয়ে তাঁরা (সার্চ কমিটি) প্রতিবেদন প্রকাশ করবেন। যে খেলার সঙ্গে যিনি সংযুক্ত এবং কাজ করে আসছেন, তাঁদের দিয়েই ফেডারেশনগুলো ঢেলে সাজাব। রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা সর্বোচ্চ কমিয়ে আনার চেষ্টা করব।’
বাংলাদেশে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পরই নিয়মিত একটি দৃশ্য দেখা যাচ্ছে মিরপুরে বিসিবির কার্যালয়ে। কখনো মিছিল-স্লোগান, দল বেঁধে আগমন কিংবা মূল ফটকের কাছে দলবদ্ধ হয়ে বসে থাকছেন বিক্ষোভকারীরা। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে কদিন আগে বিএনপিপন্থী সংগঠক ও তাঁদের অনুসারীরা জটলা বেঁধে বিক্ষোভ করেছেন। বাংলাদেশ ক্রীড়া উন্নয়ন পরিষদের ব্যানারে লেখা ছিল, ‘বিসিবিকে দুর্নীতিবাজদের হাত থেকে মুক্ত করার এটাই সময়।’ সেখানে বিসিবির কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাদের নামও উল্লেখ করেছেন। যাঁদের অধিকাংশই সদ্য পতন হওয়া আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
সিরিজের প্রথম টেস্টের আগে অ্যান্টিগায় প্রস্তুতিমূলক ম্যাচে নেমেছে বাংলাদেশ দল। সফরকারী বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার যেন এখনো ছন্দ খুঁজে পাচ্ছে না
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা দিয়েছে ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ। ফুটবল দলের সদস্যসহ কোচিং স্টাফ-সাপোর্ট স্টাফ মিলিয়ে ৩২ জনকে ফ্রিজ উপহার দিয়েছে তারা। আজ বিকেলে মতিঝিলের বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ভবনে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগেসরকার পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালকদের বেশির ভাগই আড়ালে চলে যান। সভাপতির পদ ছাড়েন নাজমুল হাসান পাপন। পদ হারান আরও ১০ পরিচালক। কয়েকজন করেছেন পদত্যাগ।
১০ ঘণ্টা আগে