ক্রীড়া ডেস্ক
রাজকোট টেস্টের দ্বিতীয় দিন হঠাৎ করেই চেন্নাই ফিরে গিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল ‘ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি’। ভারতীয় বোর্ডের সহ সচিব রাজিব শুক্লা সামাজিক মাধ্যমে অশ্বিনের মায়ের সুস্থতা কামনা করতে গিয়ে এক্সে যে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন তাতে ‘ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি’ সম্পর্কেও সবার জানা হয়ে গিয়েছিল। মায়ের অসুস্থতা কিংবা টেস্টের মাঝপথেই বাড়ি ফিরে যাওয়া নিয়ে ভারতীয় স্পিনার কিছু না বললেও এ নিয়ে এত দিন পর কথা বলেছেন অশ্বিনের স্ত্রী প্রীতি অশ্বিন।
আসলে হঠাৎ করেই পড়ে গিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মা। হাসপাতালে নিতে হয়েছিল তাঁকে। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকায় লেখা এক কলামে প্রীতি লিখেছেন, ‘রাজকোট টেস্ট ম্যাচের দ্বিতীয় দিন বাচ্চারা স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পাঁচ মিনিটের মধ্যে ৫০০ টেস্ট উইকেটের মাইলফলকে পা রেখেছিল অশ্বিন। তারপরই আমরা সকলে ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম। শুভেচ্ছা-অভিনন্দন বার্তার জবাব দিচ্ছিলাম।’
এরই মধ্যে অশ্বিনের মায়ের চিৎকার শুনতে পান প্রীতি। তাঁর ভাষায়, ‘ আমি মায়ের আর্তনাদ শুনতে পাই। তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। দ্রুতই আমাদের হাসপাতালে যেতে হয়েছিল। সেই সময় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ঘটনাটা অশ্বিনকে এখন জানাব না। চেন্নাই ও রাজকোটের মধ্যে আকাশপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো নয়, সেই কারণেই তাকে না জানানোর সিদ্ধান্ত।’
কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানাতেই হয় অশ্বিনকে। আর এ ক্ষেত্রে তাঁকে সহায়তা করেছেন চেতেশ্বর পূজারা। প্রীতি বলে গেলেন, ‘আমি তখন চেতেশ্বর পূজারা ও তার পরিবারকে ফোন করি। অনেক সহায়তা করে তারা। আমরা একটা রাস্তা বের করার পরই অশ্বিনকে ফোন করে জানাই ঘটনা। কারণ, চিকিৎসকেরা স্ক্যান করার পর বলেছিলেন ওনার ছেলে ওনার পাশে থাকলে ভালো হয়। ঘটনা শোনার পর ফোনে সে ভেঙে পড়েছিল। নিজেকে সামলে নিয়ে আমাকে আবার ফোন দিতে ২০-২৫ মিনিট সময় লেগে গিয়েছিল তার।’
মায়ের কাছে দ্রুত ফেরার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য প্রীতি অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও কোচ রাহুল দ্রাবিড় এবং ভারতীয় দলের সব সদস্য ও কর্মকর্তাদেরও ধন্যবাদ জানান।
রাজকোট টেস্টের দ্বিতীয় দিন হঠাৎ করেই চেন্নাই ফিরে গিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল ‘ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি’। ভারতীয় বোর্ডের সহ সচিব রাজিব শুক্লা সামাজিক মাধ্যমে অশ্বিনের মায়ের সুস্থতা কামনা করতে গিয়ে এক্সে যে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন তাতে ‘ফ্যামিলি ইমার্জেন্সি’ সম্পর্কেও সবার জানা হয়ে গিয়েছিল। মায়ের অসুস্থতা কিংবা টেস্টের মাঝপথেই বাড়ি ফিরে যাওয়া নিয়ে ভারতীয় স্পিনার কিছু না বললেও এ নিয়ে এত দিন পর কথা বলেছেন অশ্বিনের স্ত্রী প্রীতি অশ্বিন।
আসলে হঠাৎ করেই পড়ে গিয়েছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মা। হাসপাতালে নিতে হয়েছিল তাঁকে। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকায় লেখা এক কলামে প্রীতি লিখেছেন, ‘রাজকোট টেস্ট ম্যাচের দ্বিতীয় দিন বাচ্চারা স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পাঁচ মিনিটের মধ্যে ৫০০ টেস্ট উইকেটের মাইলফলকে পা রেখেছিল অশ্বিন। তারপরই আমরা সকলে ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম। শুভেচ্ছা-অভিনন্দন বার্তার জবাব দিচ্ছিলাম।’
এরই মধ্যে অশ্বিনের মায়ের চিৎকার শুনতে পান প্রীতি। তাঁর ভাষায়, ‘ আমি মায়ের আর্তনাদ শুনতে পাই। তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। দ্রুতই আমাদের হাসপাতালে যেতে হয়েছিল। সেই সময় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ঘটনাটা অশ্বিনকে এখন জানাব না। চেন্নাই ও রাজকোটের মধ্যে আকাশপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো নয়, সেই কারণেই তাকে না জানানোর সিদ্ধান্ত।’
কিন্তু শেষ পর্যন্ত জানাতেই হয় অশ্বিনকে। আর এ ক্ষেত্রে তাঁকে সহায়তা করেছেন চেতেশ্বর পূজারা। প্রীতি বলে গেলেন, ‘আমি তখন চেতেশ্বর পূজারা ও তার পরিবারকে ফোন করি। অনেক সহায়তা করে তারা। আমরা একটা রাস্তা বের করার পরই অশ্বিনকে ফোন করে জানাই ঘটনা। কারণ, চিকিৎসকেরা স্ক্যান করার পর বলেছিলেন ওনার ছেলে ওনার পাশে থাকলে ভালো হয়। ঘটনা শোনার পর ফোনে সে ভেঙে পড়েছিল। নিজেকে সামলে নিয়ে আমাকে আবার ফোন দিতে ২০-২৫ মিনিট সময় লেগে গিয়েছিল তার।’
মায়ের কাছে দ্রুত ফেরার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য প্রীতি অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও কোচ রাহুল দ্রাবিড় এবং ভারতীয় দলের সব সদস্য ও কর্মকর্তাদেরও ধন্যবাদ জানান।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৬ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৭ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে