ক্রীড়া ডেস্ক
ইডেন গার্ডেনসে গতকাল বাংলাদেশের ২০ ওভার ব্যাটিং দেখেই চলে গিয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। গতকাল নেদারল্যান্ডস ম্যাচসহ ছয় ম্যাচের পাঁচটিতেই হারা বাংলাদেশের এমন দুর্দশায় তাঁর নামটাও এসেছে সাকিব আল হাসানদের নামের সঙ্গে। খারাপ সময়ের চক্রে আটকে যাওয়া বাংলাদেশ নিয়ে পাপন কিছু বলতে চান, এমন কথা শোনার পর ক্রিকেট দলের হোটেলের সামনে সংবাদ কর্মীদের ভিড়।
তিনি কথা বললেই প্রায় প্রতি সময়ে কোনো না কোনো বিস্ফোরণ ঘটে, তাই পাপনকে ঘিরে জমছিল কৌতূহল। আজ না আবার কী বলে বসেন এমন প্রশ্ন থাকলেও শেষ পর্যন্ত নরম সুরেই কথা বলতে দেখা গেল বিসিবি সভাপতিকে। দলের দুঃসময়ে তিনি পাশে আছেন বলেই জানালেন সংবাদমাধ্যমকে।
সমালোচনার মুখে থাকা বাংলাদেশ দলের সাহস দরকার বলে মনে করেন পাপন। বললেন, ‘যেটা হয়ে গেছে আমাদের কিছুই করার নেই, আমাদের সামনে তিনটি ম্যাচ আছে। এই তিন ম্যাচে আমরা কীভাবে ভালো খেলতে পারি এটা ছাড়া করার কিছু নেই। এটা করতে হলে দুটো জিনিস করতে হবে। ওদের মধ্যে সাহস জোগাতে হবে, বিশ্বাস জোগাতে হবে। যেন ওরা পারে। এই বিশ্বাস আর সাহস যদি ওদের নিজেদের মধ্যে না আসে, তাহলে ওরা সব সময় কনফিউজ থাকবে।’
খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলে কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি পাপনের। দলে ঐক্য আছে বলে মনে করেন তিনি, ‘ওরা সকলে মিলে বলল যে, তারা সবাই ইউনাইটেড। তাদের মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। ওরা জিততে পারছে না, এটা চিন্তা করে ওদের আরও বেশি খারাপ লাগছে। কারণ ওরাই তো সুপারস্টার আমাদের। ছিল সব সময়। এটা তো একদিন দুই দিনের না। বছরের ওর বছর। রান পাচ্ছে না, এটাই এরা মেনে নিতে পারছে না। এটাই বললাম ওদের, যে মানুষ এখন খারাপ বলবে, অবশ্যই বলবে। না বলার কোনো কারণ নেই। মানুষ ক্রিকেটকে ভালোবাসে বলেই তো এই ধরনের খেলা খেললে বা হারলে কথা বলবে।’
পাঁচ ম্যাচ খেলে সেমিফাইনালে খেলার সম্ভাবনা বাংলাদেশের নেই বললেই চলে। বিশ্বকাপে শেষ তিন ম্যাচে যেন বাংলাদেশ ভালো খেলে সেটাই এখন চাওয়া পাপনের। সমর্থকদের সমালোচনাকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন না তিনি, ‘মানুষ বোর্ডকে বলবে, কোচিং স্টাফকে বলবে, প্লেয়ারদের বলবে। এটা স্বাভাবিক, এটা নিয়ে বলা উচিত না-এমন কিছু না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যেহেতু সিরিজ চলছে, টুর্নামেন্ট চলছে, আরও তিনটা ম্যাচ বাকি। আবার এই ম্যাচগুলোতে আহামরি কিছু করতে পারব সেটাও না। তবে আমরা সক্ষম। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এখনো সম্ভব। হারা জিতা বড় কথা না, ভালো ক্রিকেট খেলাটা আসল। আমাদের ব্যাটিং ভালো হচ্ছে না। আমি ওদের এটাই বলেছি, তাদের লড়াই করা উচিত।’
খারাপ সময়ে ক্রিকেটারদের পাশে বোর্ড আছে বলে পাপন জানালেন, ‘ওরা কি চায় বলুক, যখন যা চায় আমরা আছি। ওরা কথা দিয়েছে ওরা বসবে। এটাও বলেছে চাওয়ার কিছু নাই। আমি কথা বলে মনে হয়েছে ওরা এখন অনেক বেশি সিরিয়াস। এটা নিয়ে চিন্তা করছে কীভাবে আরও ভালো করা যায়। আশা করা ছাড়া উপায় নাই। আমি বলেছি। খারাপ সময়ে মানুষ অনেক কিছু বলবে। কারণ ভালো সময়ে মানুষ মাথায় নিয়ে নাচে। তাহলে খারাপ সময়ে বলবে না কেন। কিন্তু এই খারাপ সময়ে কেউ না থাকলেও আমরা আছি।’
ইডেন গার্ডেনসে গতকাল বাংলাদেশের ২০ ওভার ব্যাটিং দেখেই চলে গিয়েছিলেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। গতকাল নেদারল্যান্ডস ম্যাচসহ ছয় ম্যাচের পাঁচটিতেই হারা বাংলাদেশের এমন দুর্দশায় তাঁর নামটাও এসেছে সাকিব আল হাসানদের নামের সঙ্গে। খারাপ সময়ের চক্রে আটকে যাওয়া বাংলাদেশ নিয়ে পাপন কিছু বলতে চান, এমন কথা শোনার পর ক্রিকেট দলের হোটেলের সামনে সংবাদ কর্মীদের ভিড়।
তিনি কথা বললেই প্রায় প্রতি সময়ে কোনো না কোনো বিস্ফোরণ ঘটে, তাই পাপনকে ঘিরে জমছিল কৌতূহল। আজ না আবার কী বলে বসেন এমন প্রশ্ন থাকলেও শেষ পর্যন্ত নরম সুরেই কথা বলতে দেখা গেল বিসিবি সভাপতিকে। দলের দুঃসময়ে তিনি পাশে আছেন বলেই জানালেন সংবাদমাধ্যমকে।
সমালোচনার মুখে থাকা বাংলাদেশ দলের সাহস দরকার বলে মনে করেন পাপন। বললেন, ‘যেটা হয়ে গেছে আমাদের কিছুই করার নেই, আমাদের সামনে তিনটি ম্যাচ আছে। এই তিন ম্যাচে আমরা কীভাবে ভালো খেলতে পারি এটা ছাড়া করার কিছু নেই। এটা করতে হলে দুটো জিনিস করতে হবে। ওদের মধ্যে সাহস জোগাতে হবে, বিশ্বাস জোগাতে হবে। যেন ওরা পারে। এই বিশ্বাস আর সাহস যদি ওদের নিজেদের মধ্যে না আসে, তাহলে ওরা সব সময় কনফিউজ থাকবে।’
খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলে কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি পাপনের। দলে ঐক্য আছে বলে মনে করেন তিনি, ‘ওরা সকলে মিলে বলল যে, তারা সবাই ইউনাইটেড। তাদের মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। ওরা জিততে পারছে না, এটা চিন্তা করে ওদের আরও বেশি খারাপ লাগছে। কারণ ওরাই তো সুপারস্টার আমাদের। ছিল সব সময়। এটা তো একদিন দুই দিনের না। বছরের ওর বছর। রান পাচ্ছে না, এটাই এরা মেনে নিতে পারছে না। এটাই বললাম ওদের, যে মানুষ এখন খারাপ বলবে, অবশ্যই বলবে। না বলার কোনো কারণ নেই। মানুষ ক্রিকেটকে ভালোবাসে বলেই তো এই ধরনের খেলা খেললে বা হারলে কথা বলবে।’
পাঁচ ম্যাচ খেলে সেমিফাইনালে খেলার সম্ভাবনা বাংলাদেশের নেই বললেই চলে। বিশ্বকাপে শেষ তিন ম্যাচে যেন বাংলাদেশ ভালো খেলে সেটাই এখন চাওয়া পাপনের। সমর্থকদের সমালোচনাকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন না তিনি, ‘মানুষ বোর্ডকে বলবে, কোচিং স্টাফকে বলবে, প্লেয়ারদের বলবে। এটা স্বাভাবিক, এটা নিয়ে বলা উচিত না-এমন কিছু না। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যেহেতু সিরিজ চলছে, টুর্নামেন্ট চলছে, আরও তিনটা ম্যাচ বাকি। আবার এই ম্যাচগুলোতে আহামরি কিছু করতে পারব সেটাও না। তবে আমরা সক্ষম। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এখনো সম্ভব। হারা জিতা বড় কথা না, ভালো ক্রিকেট খেলাটা আসল। আমাদের ব্যাটিং ভালো হচ্ছে না। আমি ওদের এটাই বলেছি, তাদের লড়াই করা উচিত।’
খারাপ সময়ে ক্রিকেটারদের পাশে বোর্ড আছে বলে পাপন জানালেন, ‘ওরা কি চায় বলুক, যখন যা চায় আমরা আছি। ওরা কথা দিয়েছে ওরা বসবে। এটাও বলেছে চাওয়ার কিছু নাই। আমি কথা বলে মনে হয়েছে ওরা এখন অনেক বেশি সিরিয়াস। এটা নিয়ে চিন্তা করছে কীভাবে আরও ভালো করা যায়। আশা করা ছাড়া উপায় নাই। আমি বলেছি। খারাপ সময়ে মানুষ অনেক কিছু বলবে। কারণ ভালো সময়ে মানুষ মাথায় নিয়ে নাচে। তাহলে খারাপ সময়ে বলবে না কেন। কিন্তু এই খারাপ সময়ে কেউ না থাকলেও আমরা আছি।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৬ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৭ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে