ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৩ বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের স্বপ্ন নিয়ে খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই সেমির দৌড় থেকে বাংলাদেশ ছিটকে গেছে বেশ আগেভাগেই। এবার ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলাই বাংলাদেশের জন্য হয়ে গেছে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
২০১৭ সালে হয়েছিল আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সর্বশেষ টুর্নামেন্ট। সেই টুর্নামেন্টে খেলেছিল ৮ দল, সেগুলোর মধ্যে ছিল বাংলাদেশও। ইংল্যান্ডে হওয়া সেই টুর্নামেন্টের ৮ বছর পর পাকিস্তানে ২০২৫ সালে হতে যাচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বরাবরের মতো এই চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও খেলবে ৮টি দল। যেখানে ৮ দলের খেলার যোগ্যতা অর্জনের নিয়মটা একটু ভিন্ন। ভারতে চলমান বিশ্বকাপের লিগ পর্যায়ের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ সাত দল ও আয়োজক পাকিস্তান—এই ৮ দল খেলবে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। যদি পাকিস্তান ৯, ১০ নম্বরে থেকে শেষ করে, তাহলে ওপরের নিয়ম মানা হবে। তা না হলে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ আট দল খেলবে আগামী চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
অন্যদিকে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের খেলার সম্ভাবনা নিয়ে রয়েছে অনেক ‘যদি, কিন্তু’। আগামী চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের ‘দর্শক’ হয়ে থাকার সম্ভাবনাই বেশি। যেখানে সর্বশেষ এমন ঘটনা বাংলাদেশের সঙ্গে হয়েছিল ২০১৩ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে। এবারের বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে ১ জয় ও ৬ পরাজয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার ৯ নম্বরে রয়েছে সাকিব আল হাসানের বাংলাদেশ। বাংলাদেশের নেট রানরেট হচ্ছে -১.৪৪৬। এরপর ৬ ও ১১ নভেম্বর দিল্লি ও পুনেতে শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। বর্তমান প্রেক্ষাপটে তা-ও বাংলাদেশের জন্য অনেক কঠিনই মনে হচ্ছে। শুধু লঙ্কা-অজিদের হারালেই বাংলাদেশের হচ্ছে না, সাকিবদের তাকিয়ে থাকতে হবে অন্যান্য ম্যাচের দিকেও। আফগানিস্তান, নেদারল্যান্ডস দলগুলো রয়েছে পয়েন্ট তালিকার ছয় ও আট নম্বরে। এর মধ্যে আফগানিস্তানের পয়েন্ট ৬ ও নেদারল্যান্ডসের ৪ পয়েন্ট। শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ডস—দুটো দলেরই পয়েন্ট ৪। নেট রানরেট মাইনাস হলেও বাংলাদেশের চেয়ে তুলনামূলক ভালো অবস্থানে লঙ্কান ও ডাচরা। লঙ্কানরা হারিয়েছে ইংল্যান্ডকে, যেই ইংল্যান্ড ১৩৭ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশকে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া প্রথম দুই ম্যাচ হারার পর টানা চার ম্যাচ জিতেছে।
এর আগে ২০১৩ ও ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ঘটনা ছিল একটু ভিন্ন। তখন নির্ধারিত সময়ের (কাট অফ টাইম) মধ্যে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে যারা সেরা আটে ছিল, তারাই খেলতে পেরেছিল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। যেখানে ২০১৫ সালে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ও মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছিল। বিশ্বকাপের পর বাংলাদেশ ঘরের মাঠে পাকিস্তানকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেছিল। এরপর ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি বাংলাদেশ করেছিল ২০১৫ সালেই। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে ওপরের সারির দলগুলোকে হারানোয় ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে পেরেছিল বাংলাদেশ। সেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশ সেমিফাইনাল খেলেছিল। তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকারের মতো খেলোয়াড়েরা তখন ছিলেন দারুণ ছন্দে। হাথুরুসিংহে আবার কোচের ভূমিকায় ফিরলেও সেই তামিম, সৌম্য—কেউই নেই এবারের বিশ্বকাপে। বাংলাদেশের পরিস্থিতি অনেকটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো হতে যাচ্ছে। যেখানে ২০১৯ বিশ্বকাপে উইন্ডিজরা কোনোরকমে খেলতে পেরেছিল ঠিকই, তবে এবারের বিশ্বকাপে উইন্ডিজ ‘দর্শক’।
এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব ব্যাটিং-বোলিংয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটে রান হয়ে গেছে ‘মরুভূমির মরীচিকা’। লিটন দাস এই রান পাচ্ছেন তো পরের ম্যাচে তাঁর ব্যাটে রানের দেখা মিলছে না। এ ছাড়া বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। বিশেষ করে, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ—বাংলাদেশের এই দুই ব্যাটার নির্দিষ্ট কোনো পজিশনে খেলতে পারছেন না।
এক মাহমুদউল্লাহ ছাড়া কোনো ব্যাটারই ধারাবাহিকভাবে রান করতে পারছেন না। ৩৭ বছর বয়সী এই মিডল অর্ডার ব্যাটারের কারণে বিশ্বকাপে অন্তত বাংলাদেশ মুখ রক্ষা করতে পেরেছে। দলকে জেতাতে না পারলেও স্কোরটা কোনোরকমে ২০০, ২৫০ ছাড়াচ্ছে তাঁর কল্যাণেই। যেখানে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে ১১১ বলে ১১১ রানের ইনিংস খেলেন মাহমুদউল্লাহ। ২০০ এর বেশি রানের ব্যবধানে পরাজয় যেখানে বাংলাদেশকে চোখ রাঙাচ্ছিল, সেখানে বাংলাদেশ হেরেছে ১৪৯ রানে। আর ফিল্ডিংয়ে হাফ চান্স তো দূরে থাক, নিশ্চিত ক্যাচও হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের। ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস ০ রানেই দুবার জীবন পেয়ে করেছেন ৬৮ রান। ফলে ২২৯ রান ডাচরা করলে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ১৪২ রানে। যে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা করেছিলেন, সেখানে ডাচদের কাছে বাংলাদেশের বিধ্বস্ত হওয়া বেশ অবাক করেছে।
২০২৩ বিশ্বকাপে সেমিফাইনালের স্বপ্ন নিয়ে খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই সেমির দৌড় থেকে বাংলাদেশ ছিটকে গেছে বেশ আগেভাগেই। এবার ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলাই বাংলাদেশের জন্য হয়ে গেছে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
২০১৭ সালে হয়েছিল আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সর্বশেষ টুর্নামেন্ট। সেই টুর্নামেন্টে খেলেছিল ৮ দল, সেগুলোর মধ্যে ছিল বাংলাদেশও। ইংল্যান্ডে হওয়া সেই টুর্নামেন্টের ৮ বছর পর পাকিস্তানে ২০২৫ সালে হতে যাচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। বরাবরের মতো এই চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও খেলবে ৮টি দল। যেখানে ৮ দলের খেলার যোগ্যতা অর্জনের নিয়মটা একটু ভিন্ন। ভারতে চলমান বিশ্বকাপের লিগ পর্যায়ের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ সাত দল ও আয়োজক পাকিস্তান—এই ৮ দল খেলবে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। যদি পাকিস্তান ৯, ১০ নম্বরে থেকে শেষ করে, তাহলে ওপরের নিয়ম মানা হবে। তা না হলে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ আট দল খেলবে আগামী চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
অন্যদিকে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের খেলার সম্ভাবনা নিয়ে রয়েছে অনেক ‘যদি, কিন্তু’। আগামী চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের ‘দর্শক’ হয়ে থাকার সম্ভাবনাই বেশি। যেখানে সর্বশেষ এমন ঘটনা বাংলাদেশের সঙ্গে হয়েছিল ২০১৩ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে। এবারের বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে ১ জয় ও ৬ পরাজয়ে ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার ৯ নম্বরে রয়েছে সাকিব আল হাসানের বাংলাদেশ। বাংলাদেশের নেট রানরেট হচ্ছে -১.৪৪৬। এরপর ৬ ও ১১ নভেম্বর দিল্লি ও পুনেতে শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। বর্তমান প্রেক্ষাপটে তা-ও বাংলাদেশের জন্য অনেক কঠিনই মনে হচ্ছে। শুধু লঙ্কা-অজিদের হারালেই বাংলাদেশের হচ্ছে না, সাকিবদের তাকিয়ে থাকতে হবে অন্যান্য ম্যাচের দিকেও। আফগানিস্তান, নেদারল্যান্ডস দলগুলো রয়েছে পয়েন্ট তালিকার ছয় ও আট নম্বরে। এর মধ্যে আফগানিস্তানের পয়েন্ট ৬ ও নেদারল্যান্ডসের ৪ পয়েন্ট। শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ডস—দুটো দলেরই পয়েন্ট ৪। নেট রানরেট মাইনাস হলেও বাংলাদেশের চেয়ে তুলনামূলক ভালো অবস্থানে লঙ্কান ও ডাচরা। লঙ্কানরা হারিয়েছে ইংল্যান্ডকে, যেই ইংল্যান্ড ১৩৭ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশকে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া প্রথম দুই ম্যাচ হারার পর টানা চার ম্যাচ জিতেছে।
এর আগে ২০১৩ ও ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ঘটনা ছিল একটু ভিন্ন। তখন নির্ধারিত সময়ের (কাট অফ টাইম) মধ্যে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে যারা সেরা আটে ছিল, তারাই খেলতে পেরেছিল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। যেখানে ২০১৫ সালে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে ও মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছিল। বিশ্বকাপের পর বাংলাদেশ ঘরের মাঠে পাকিস্তানকে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই করেছিল। এরপর ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো ওয়ানডে সিরিজ জয়ের কীর্তি বাংলাদেশ করেছিল ২০১৫ সালেই। ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে ওপরের সারির দলগুলোকে হারানোয় ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে পেরেছিল বাংলাদেশ। সেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশ সেমিফাইনাল খেলেছিল। তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকারের মতো খেলোয়াড়েরা তখন ছিলেন দারুণ ছন্দে। হাথুরুসিংহে আবার কোচের ভূমিকায় ফিরলেও সেই তামিম, সৌম্য—কেউই নেই এবারের বিশ্বকাপে। বাংলাদেশের পরিস্থিতি অনেকটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো হতে যাচ্ছে। যেখানে ২০১৯ বিশ্বকাপে উইন্ডিজরা কোনোরকমে খেলতে পেরেছিল ঠিকই, তবে এবারের বিশ্বকাপে উইন্ডিজ ‘দর্শক’।
এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব ব্যাটিং-বোলিংয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটে রান হয়ে গেছে ‘মরুভূমির মরীচিকা’। লিটন দাস এই রান পাচ্ছেন তো পরের ম্যাচে তাঁর ব্যাটে রানের দেখা মিলছে না। এ ছাড়া বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। বিশেষ করে, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ—বাংলাদেশের এই দুই ব্যাটার নির্দিষ্ট কোনো পজিশনে খেলতে পারছেন না।
এক মাহমুদউল্লাহ ছাড়া কোনো ব্যাটারই ধারাবাহিকভাবে রান করতে পারছেন না। ৩৭ বছর বয়সী এই মিডল অর্ডার ব্যাটারের কারণে বিশ্বকাপে অন্তত বাংলাদেশ মুখ রক্ষা করতে পেরেছে। দলকে জেতাতে না পারলেও স্কোরটা কোনোরকমে ২০০, ২৫০ ছাড়াচ্ছে তাঁর কল্যাণেই। যেখানে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে ১১১ বলে ১১১ রানের ইনিংস খেলেন মাহমুদউল্লাহ। ২০০ এর বেশি রানের ব্যবধানে পরাজয় যেখানে বাংলাদেশকে চোখ রাঙাচ্ছিল, সেখানে বাংলাদেশ হেরেছে ১৪৯ রানে। আর ফিল্ডিংয়ে হাফ চান্স তো দূরে থাক, নিশ্চিত ক্যাচও হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের। ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস ০ রানেই দুবার জীবন পেয়ে করেছেন ৬৮ রান। ফলে ২২৯ রান ডাচরা করলে বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ১৪২ রানে। যে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা করেছিলেন, সেখানে ডাচদের কাছে বাংলাদেশের বিধ্বস্ত হওয়া বেশ অবাক করেছে।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৪ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৪ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৫ ঘণ্টা আগে