ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্ব ক্রিকেটে তিন সংস্করণে শতাধিক ম্যাচ খেলা একমাত্র ক্রিকেটার রস টেলর। ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে হয়ে উঠেছিলেন নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপের অন্যতম বড় ভরসা। কিংবদন্তি এই কিউই ব্যাটার এবার ক্রিকেটকে বিদায় বলতে যাচ্ছেন।
এই গ্রীষ্ম মৌসুম শেষে আর আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেখা যাবে না টেলরকে। সাদা পোশাকের টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে আসন্ন দুই ম্যাচের সিরিজ দিয়ে শেষের শুরু করবেন ৩৭ বছর বয়সী এই ব্যাটার। এরপর রঙিন পোশাকে অস্ট্রেলিয়া ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিনটি করে ওয়ানডে খেলবেন।
আজ বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানান টেলর। তিনি লিখেছেন, ‘এ বছরের বাংলাদেশের বিপক্ষে দুটি টেস্ট আর অস্ট্রেলিয়া ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ছয়টি ওয়ানডে খেলার পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে আমি অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ১৭ বছর ধরে আমাকে সমর্থন করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমার দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করাটা আমার কাছে অত্যন্ত গর্বের ছিল।’
২০০৬ সালের মার্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছিল টেলরের। একই বছর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়েলিংটনে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক। পরের বছর নভেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হয় টেস্ট অভিষেক। টেস্টে ১৯ সেঞ্চুরিতে ৭৫৮৪ ও ওয়ানডেতে ২১ সেঞ্চুরিতে করেছেন ৮৫৮১ রান। দুই ফরম্যাটেই নিউজিল্যান্ডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। আর ১০২ টি-টোয়েন্টিতে করেছেন ১৯০৯ রান।
বিশ্ব ক্রিকেটে তিন সংস্করণে শতাধিক ম্যাচ খেলা একমাত্র ক্রিকেটার রস টেলর। ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে হয়ে উঠেছিলেন নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপের অন্যতম বড় ভরসা। কিংবদন্তি এই কিউই ব্যাটার এবার ক্রিকেটকে বিদায় বলতে যাচ্ছেন।
এই গ্রীষ্ম মৌসুম শেষে আর আন্তর্জাতিক মঞ্চে দেখা যাবে না টেলরকে। সাদা পোশাকের টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে আসন্ন দুই ম্যাচের সিরিজ দিয়ে শেষের শুরু করবেন ৩৭ বছর বয়সী এই ব্যাটার। এরপর রঙিন পোশাকে অস্ট্রেলিয়া ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিনটি করে ওয়ানডে খেলবেন।
আজ বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানান টেলর। তিনি লিখেছেন, ‘এ বছরের বাংলাদেশের বিপক্ষে দুটি টেস্ট আর অস্ট্রেলিয়া ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ছয়টি ওয়ানডে খেলার পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে আমি অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ১৭ বছর ধরে আমাকে সমর্থন করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমার দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করাটা আমার কাছে অত্যন্ত গর্বের ছিল।’
২০০৬ সালের মার্চে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছিল টেলরের। একই বছর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়েলিংটনে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক। পরের বছর নভেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হয় টেস্ট অভিষেক। টেস্টে ১৯ সেঞ্চুরিতে ৭৫৮৪ ও ওয়ানডেতে ২১ সেঞ্চুরিতে করেছেন ৮৫৮১ রান। দুই ফরম্যাটেই নিউজিল্যান্ডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। আর ১০২ টি-টোয়েন্টিতে করেছেন ১৯০৯ রান।
পরশু থেকে পার্থ টেস্ট দিয়ে শুরু হচ্ছে বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি। তার আগ মুহূর্তে সিরিজের উত্তাপ বাড়িয়ে দিলেন প্যাট কামিন্স। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, তাঁর দলে কোনো ভারতীয়কে জায়গা দিতে চান না তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৪ দৃষ্টিহীনদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে নাম সরিয়ে নিয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত। আগামী পরশু থেকে শুরু হওয়ার কথা দৃষ্টিহীন ক্রিকেটারদের চতুর্থ বিশ্বকাপ। তবে এই বিশ্বকাপ হবে পাকিস্তানে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। এবার জাতীয় দলের ব্যর্থতা এবং খেলোয়াড়দের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে জাতীয় লিগের পারফরম্যান্স আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের মধ্যে ব্যবধান নিয়ে চলছে বিস্তর সমালোচনা।
৭ ঘণ্টা আগে