নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপে যায়নি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ বিকেল চারটায় বঙ্গভবনে আমন্ত্রণ থাকলেও দলটির কেউ যায়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দলটির চেয়ারপারসনের প্রেস উইং শাখার সদস্য শায়রুল কবির খান। সন্ধ্যা ৬টা থেকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) সংলাপে অংশ নিয়েছে।
গত ২০ ডিসেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত ৩২টি দল আমন্ত্রণ পেয়েছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ সংলাপে মো. আবদুল হামিদের আহ্বানে ১৮টি দল সাড়া দিয়ে বঙ্গভবনে গিয়েছে। চারটি দল আগেই আনুষ্ঠানিক চিঠিতে বর্জন করেছে। অনানুষ্ঠানিকভাবে আরও তিন দল বঙ্গভবনে যাবে না বলে জানান দিয়েছে। ২০১২ ও ২০১৪ সালে যে প্রত্যাশায় সংলাপ হয়েছিল তা পূরণ হয়নি বলেই দলগুলো এবার বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদের ভাষ্য, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে চলমান এই সংলাপ পুরোটাই অর্থহীন। সরকার তথা ক্ষমতাসীন দল যা চাইবে ইসি গঠনে তারই প্রতিফলন ঘটবে। এমনটা ধারণা থেকেই সংলাপে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকছে বর্জনকারী দলগুলো।
এদিকে একের পর এক ‘না’ বলায় চলমান এই সংলাপ গুরুত্বহীন হয়ে উঠছে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আবার যে ১৮টি দল এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির সংলাপে অংশ নিয়েছে তাদের বেশির ভাগই কেউ ক্ষমতাসীনদের জোটের কিংবা সরকারঘেঁষা।
যে সাতটি দল সংলাপে যাচ্ছে না তারা হলো-বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), এলডিপি, বিএনপি, জেএসডি ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি।
শুরু থেকেই সংলাপকে ‘অর্থহীন’ দাবি করে আসছে বিএনপি। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ক্রমাগত বলে আসছেন, দলীয় সরকার বহাল রেখে নির্বাচন কমিশন কখনোই স্বাধীনভাবে নিরপেক্ষ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারবে না। বিএনপি বিশ্বাস করে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার ছাড়া সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কোনো নির্বাচন কমিশনই অনুষ্ঠান করতে পারবে না। রাষ্ট্রপতি নিজেই বলেছেন তার কোনো ক্ষমতা নেই পরিবর্তন করার। সেই কারণে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ কোনো ইতিবাচক ফলাফল আনতে পারবে না। বিএনপি ‘অর্থহীন’ কোনো সংলাপে অংশগ্রহণ করবে না।
আগামী ১৪ই ফেব্রুয়ারি বর্তমান দায়িত্বে থাকা কেএম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সাংবিধানিকভাবে এই কমিশনের বিদায়ের পরই নতুন কমিশন দায়িত্ব নেবে ইসির। তারই অংশ হিসেবে রাষ্ট্রপতি কমিশন গঠনের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন। আগামী ১৭ জানুয়ারি ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপে যায়নি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ বিকেল চারটায় বঙ্গভবনে আমন্ত্রণ থাকলেও দলটির কেউ যায়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দলটির চেয়ারপারসনের প্রেস উইং শাখার সদস্য শায়রুল কবির খান। সন্ধ্যা ৬টা থেকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) সংলাপে অংশ নিয়েছে।
গত ২০ ডিসেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত ৩২টি দল আমন্ত্রণ পেয়েছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ সংলাপে মো. আবদুল হামিদের আহ্বানে ১৮টি দল সাড়া দিয়ে বঙ্গভবনে গিয়েছে। চারটি দল আগেই আনুষ্ঠানিক চিঠিতে বর্জন করেছে। অনানুষ্ঠানিকভাবে আরও তিন দল বঙ্গভবনে যাবে না বলে জানান দিয়েছে। ২০১২ ও ২০১৪ সালে যে প্রত্যাশায় সংলাপ হয়েছিল তা পূরণ হয়নি বলেই দলগুলো এবার বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদের ভাষ্য, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে চলমান এই সংলাপ পুরোটাই অর্থহীন। সরকার তথা ক্ষমতাসীন দল যা চাইবে ইসি গঠনে তারই প্রতিফলন ঘটবে। এমনটা ধারণা থেকেই সংলাপে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকছে বর্জনকারী দলগুলো।
এদিকে একের পর এক ‘না’ বলায় চলমান এই সংলাপ গুরুত্বহীন হয়ে উঠছে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। আবার যে ১৮টি দল এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির সংলাপে অংশ নিয়েছে তাদের বেশির ভাগই কেউ ক্ষমতাসীনদের জোটের কিংবা সরকারঘেঁষা।
যে সাতটি দল সংলাপে যাচ্ছে না তারা হলো-বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), এলডিপি, বিএনপি, জেএসডি ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি।
শুরু থেকেই সংলাপকে ‘অর্থহীন’ দাবি করে আসছে বিএনপি। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ক্রমাগত বলে আসছেন, দলীয় সরকার বহাল রেখে নির্বাচন কমিশন কখনোই স্বাধীনভাবে নিরপেক্ষ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারবে না। বিএনপি বিশ্বাস করে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার ছাড়া সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কোনো নির্বাচন কমিশনই অনুষ্ঠান করতে পারবে না। রাষ্ট্রপতি নিজেই বলেছেন তার কোনো ক্ষমতা নেই পরিবর্তন করার। সেই কারণে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপ কোনো ইতিবাচক ফলাফল আনতে পারবে না। বিএনপি ‘অর্থহীন’ কোনো সংলাপে অংশগ্রহণ করবে না।
আগামী ১৪ই ফেব্রুয়ারি বর্তমান দায়িত্বে থাকা কেএম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সাংবিধানিকভাবে এই কমিশনের বিদায়ের পরই নতুন কমিশন দায়িত্ব নেবে ইসির। তারই অংশ হিসেবে রাষ্ট্রপতি কমিশন গঠনের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন। আগামী ১৭ জানুয়ারি ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
ইউনূস সরকার ট্রাফিক জ্যামে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা
৪০ মিনিট আগেদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
১ দিন আগেতিন মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু কিছু সিদ্ধান্ত জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি বোধ হয় ভ্রুক্ষেপ করা হচ্ছে না। তারা যেটা ভালো মনে করছে, সেটাই হয়তো চাপিয়ে দিতে চাইছে।’ শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্ট
১ দিন আগে‘পুলিশ সংস্কার’ বিষয়ক বিএনপির গঠিত কমিটি থেকে প্রস্তাবনা দলটির চেয়ারপারসন অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার কথা থাকলেও গত বৃহস্পতিবারই (১৪ নভেম্বর) জমা দেওয়া হয় এই প্রস্তাবনা। কমিটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়
১ দিন আগে