নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ভোটে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল বিএনপি সংসদের পর উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করেছে। শুধু তা-ই নয়, দলের কোনো নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হোক, তা-ও চায় না দলটি। দলীয় নির্দেশ উপেক্ষা করে বিএনপির যাঁরা প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নির্বাচনের প্রথম ধাপে প্রার্থী হওয়া বিএনপির ৭৩ জনকে এরই মধ্যে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা আলাদা চিঠিতে বহিষ্কারের কথা জানানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, ‘দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে আপনাকে নির্দেশক্রমে বহিষ্কার করা হলো।’
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বহিষ্কৃত নেতাদের মধ্যে ২৮ জন উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে, ২৪ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে এবং ২১ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্যকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ময়মনসিংহে। এই সাংগঠনিক বিভাগের ১৬ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া রংপুরে ১১, রাজশাহীতে ১০, সিলেটে ৯, কুমিল্লায় ৮, ফরিদপুরে ৬, ঢাকায় ৫, চট্টগ্রামে ৪, খুলনায় ৩ এবং বরিশাল বিভাগের ১ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ বছর চার ধাপে হবে উপজেলা নির্বাচন। প্রথম ধাপের ভোট ৮ মে। এই নির্বাচনে যাওয়া-না যাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করে ফেলে বিএনপি। সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগেই দলের অনেক নেতা প্রার্থী হন। পরে তাঁদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিতে কেন্দ্র থেকে নির্দেশ দেওয়া হলেও অধিকাংশ নেতাই তাতে সাড়া দেননি। এরপর তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এর অংশ হিসেবে ২৪ এপ্রিল দলীয় নির্দেশ অমান্যকারী প্রার্থীদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠানো হয়।
এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো উপজেলা পরিষদ নির্বাচনও বর্জনের ডাক দিয়েছে বিএনপি। ভোটে জনগণকে নিরুৎসাহিত করতে দলটি জেলা-উপজেলায় কর্মিসভা, গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ শুরু করেছে। বিএনপি বুধবার নারায়ণগঞ্জ থেকে এই কর্মসূচি শুরু করে।
জনগণকে উপজেলা নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে ইতিমধ্যে কয়েক লাখ লিফলেট পাঠানো হয়েছে জেলায় জেলায়। জেলাগুলোকে নিজ উদ্যোগেও লিফলেট তৈরি করে বিতরণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ
প্রচণ্ড গরমে রাজধানীতে জনসাধারণের মাঝে খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ করছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার শুরু হয় এই কার্যক্রম। দ্বিতীয় দিনে গতকাল ফকিরাপুলে রিজভীর নেতৃত্বে এই কর্মসূচিতে অংশ নেন দলের নেতা-কর্মীরা। ওই সময় রিজভী শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সরকারি সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, দেশের রাস্তাঘাট এত উত্তপ্ত যে মানুষ কম বেরোচ্ছে। এর মধ্যেই স্কুল-কলেজ শনিবার খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। অর্থাৎ বাচ্চাদেরও সরকার আগুনে পুড়িয়ে মারতে চাচ্ছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ভোটে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল বিএনপি সংসদের পর উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করেছে। শুধু তা-ই নয়, দলের কোনো নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী হোক, তা-ও চায় না দলটি। দলীয় নির্দেশ উপেক্ষা করে বিএনপির যাঁরা প্রার্থী হয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নির্বাচনের প্রথম ধাপে প্রার্থী হওয়া বিএনপির ৭৩ জনকে এরই মধ্যে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা আলাদা চিঠিতে বহিষ্কারের কথা জানানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, ‘দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে আপনাকে নির্দেশক্রমে বহিষ্কার করা হলো।’
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বহিষ্কৃত নেতাদের মধ্যে ২৮ জন উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে, ২৪ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে এবং ২১ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্যকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ময়মনসিংহে। এই সাংগঠনিক বিভাগের ১৬ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া রংপুরে ১১, রাজশাহীতে ১০, সিলেটে ৯, কুমিল্লায় ৮, ফরিদপুরে ৬, ঢাকায় ৫, চট্টগ্রামে ৪, খুলনায় ৩ এবং বরিশাল বিভাগের ১ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ বছর চার ধাপে হবে উপজেলা নির্বাচন। প্রথম ধাপের ভোট ৮ মে। এই নির্বাচনে যাওয়া-না যাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করে ফেলে বিএনপি। সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগেই দলের অনেক নেতা প্রার্থী হন। পরে তাঁদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিতে কেন্দ্র থেকে নির্দেশ দেওয়া হলেও অধিকাংশ নেতাই তাতে সাড়া দেননি। এরপর তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এর অংশ হিসেবে ২৪ এপ্রিল দলীয় নির্দেশ অমান্যকারী প্রার্থীদের কারণ দর্শানোর চিঠি পাঠানো হয়।
এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো উপজেলা পরিষদ নির্বাচনও বর্জনের ডাক দিয়েছে বিএনপি। ভোটে জনগণকে নিরুৎসাহিত করতে দলটি জেলা-উপজেলায় কর্মিসভা, গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ শুরু করেছে। বিএনপি বুধবার নারায়ণগঞ্জ থেকে এই কর্মসূচি শুরু করে।
জনগণকে উপজেলা নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে ইতিমধ্যে কয়েক লাখ লিফলেট পাঠানো হয়েছে জেলায় জেলায়। জেলাগুলোকে নিজ উদ্যোগেও লিফলেট তৈরি করে বিতরণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ
প্রচণ্ড গরমে রাজধানীতে জনসাধারণের মাঝে খাবার স্যালাইন ও পানি বিতরণ করছে বিএনপি। গত বৃহস্পতিবার শুরু হয় এই কার্যক্রম। দ্বিতীয় দিনে গতকাল ফকিরাপুলে রিজভীর নেতৃত্বে এই কর্মসূচিতে অংশ নেন দলের নেতা-কর্মীরা। ওই সময় রিজভী শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সরকারি সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, দেশের রাস্তাঘাট এত উত্তপ্ত যে মানুষ কম বেরোচ্ছে। এর মধ্যেই স্কুল-কলেজ শনিবার খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। অর্থাৎ বাচ্চাদেরও সরকার আগুনে পুড়িয়ে মারতে চাচ্ছে।
নিজের নামের সঙ্গে ‘দেশনায়ক’ কিংবা ‘রাষ্টনায়ক’ না জুড়ে দিতে দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে ঢাকা বিভাগের
২ ঘণ্টা আগেআজ থেকে দুই বছর আগেই বিএনপি সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। সুতরাং সংস্কারের পর নির্বাচনের আয়োজন করা কোনো যৌক্তিক কথা নয়।
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে সন্দেহ আসতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বিবেচনায় দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে আবারও জোর দিলেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের নামকরণ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পঙ্গুত্ববরণকারীদের মধ্যে হুইল...
১ দিন আগে