নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ। এই নির্বাচন কমিশন নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। তাঁরা বলছেন, দেশে যে সংকট চলছে, তা সমাধানে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার বা জাতীয় সরকার জরুরি। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে আশাবাদী তাঁরা।
সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে কাজী হাবিবুল আউয়ালকে সিইসি করে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ। অন্য চার নির্বাচন কমিশনার হলেন— অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ রাশেদা সুলতানা, অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান। নতুন এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন।
প্রধানমন্ত্রী যাঁদের চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি তাদের নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দিয়েছেন বলে মনে করে বিএনপির। দলটির নেতারা বলছেন, তাঁরা নির্বাচন কমিশন নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না। সরকার যত চেষ্টাই করুক, এবার নির্বাচন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই হবে বলে আত্মবিশ্বাসী তাঁরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যাঁকে চেয়েছেন, তাঁকেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা আগেও এটাকে নাটক বলেছি, এখনো তাই বলছি। রাষ্ট্রপতি সংলাপ করেছেন। তারপর আইন করা হয়েছে, সার্চ কমিটি করা হয়েছে। ১০ জনের নাম পাঠানো হয়েছে যার তালিকা প্রকাশ করা হয় নাই।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যা চেয়েছেন, তাই হয়েছে। এটা আমরা জানি বলেই আগেও এ নিয়ে মাথা ঘামাইনি, এখনো মাথা ঘামাচ্ছি না। তবে সরকার যত চেষ্টাই করুক, এবার নির্বাচন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই হবে। আগের মতো আর নির্বাচন করার সুযোগ নাই।'
নতুন নির্বাচন কমিশনকে স্বাগত জানানোর অবকাশ নেই বলে মন্তব্য করেছেন ২০ দলীয় জোটের শরিক কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের বড় লক্ষ্য বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের জন্য জাতীয় সরকার গঠন অথবা নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন। সেই সময় নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে পুনরায় ফয়সালা হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এটা আমাদের বিবেচনারই বিষয় না। সরকারের বাইরে তাঁরা কিছুই করতে পারবেন না। যদি করতে পারে তাহলে খুশি হব।’
সরকারের অনুগতদের নিয়েই কমিশন গঠিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘এখানে কোনো নতুনত্ব নেই। সরকারের আস্থাভাজন লোকদের ওপর আগামী নির্বাচনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরাও নির্বাচনে সরকারের এজেন্ডাই বাস্তবায়ন করবে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের চেয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কমিশনে ভালো মানুষ এলেও দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এই কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন ও ভোটাধিকার সংক্রান্ত যে সংকট তা আরও ঘনীভূত হলো।’
কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ। এই নির্বাচন কমিশন নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। তাঁরা বলছেন, দেশে যে সংকট চলছে, তা সমাধানে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার বা জাতীয় সরকার জরুরি। আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে আশাবাদী তাঁরা।
সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে কাজী হাবিবুল আউয়ালকে সিইসি করে পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ। অন্য চার নির্বাচন কমিশনার হলেন— অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ রাশেদা সুলতানা, অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান। নতুন এই নির্বাচন কমিশনের অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন।
প্রধানমন্ত্রী যাঁদের চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি তাদের নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দিয়েছেন বলে মনে করে বিএনপির। দলটির নেতারা বলছেন, তাঁরা নির্বাচন কমিশন নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন না। সরকার যত চেষ্টাই করুক, এবার নির্বাচন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই হবে বলে আত্মবিশ্বাসী তাঁরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যাঁকে চেয়েছেন, তাঁকেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমরা আগেও এটাকে নাটক বলেছি, এখনো তাই বলছি। রাষ্ট্রপতি সংলাপ করেছেন। তারপর আইন করা হয়েছে, সার্চ কমিটি করা হয়েছে। ১০ জনের নাম পাঠানো হয়েছে যার তালিকা প্রকাশ করা হয় নাই।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যা চেয়েছেন, তাই হয়েছে। এটা আমরা জানি বলেই আগেও এ নিয়ে মাথা ঘামাইনি, এখনো মাথা ঘামাচ্ছি না। তবে সরকার যত চেষ্টাই করুক, এবার নির্বাচন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই হবে। আগের মতো আর নির্বাচন করার সুযোগ নাই।'
নতুন নির্বাচন কমিশনকে স্বাগত জানানোর অবকাশ নেই বলে মন্তব্য করেছেন ২০ দলীয় জোটের শরিক কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের বড় লক্ষ্য বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের জন্য জাতীয় সরকার গঠন অথবা নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন। সেই সময় নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে পুনরায় ফয়সালা হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এটা আমাদের বিবেচনারই বিষয় না। সরকারের বাইরে তাঁরা কিছুই করতে পারবেন না। যদি করতে পারে তাহলে খুশি হব।’
সরকারের অনুগতদের নিয়েই কমিশন গঠিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘এখানে কোনো নতুনত্ব নেই। সরকারের আস্থাভাজন লোকদের ওপর আগামী নির্বাচনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁরাও নির্বাচনে সরকারের এজেন্ডাই বাস্তবায়ন করবে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের চেয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কমিশনে ভালো মানুষ এলেও দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এই কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন ও ভোটাধিকার সংক্রান্ত যে সংকট তা আরও ঘনীভূত হলো।’
দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
৩৯ মিনিট আগেতিন মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু কিছু সিদ্ধান্ত জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি বোধ হয় ভ্রুক্ষেপ করা হচ্ছে না। তারা যেটা ভালো মনে করছে, সেটাই হয়তো চাপিয়ে দিতে চাইছে।’ শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্ট
২ ঘণ্টা আগে‘পুলিশ সংস্কার’ বিষয়ক বিএনপির গঠিত কমিটি থেকে প্রস্তাবনা দলটির চেয়ারপারসন অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার কথা থাকলেও গত বৃহস্পতিবারই (১৪ নভেম্বর) জমা দেওয়া হয় এই প্রস্তাবনা। কমিটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগকে আফ্রিকান মাগুর মাছের সঙ্গে তুলনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ছিল আফ্রিকান মাগুর মাছ, যা পেত সবই খেয়ে ফেলত। বিদেশ থেকে দেশে নিয়ে আসা ১৮ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার ১৭ লাখ কোটিই পাচার করেছে আওয়ামী লীগ।’
৪ ঘণ্টা আগে