নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে যে বার্তা আমরা দিই, সেই বার্তা সারা দেশে চলে যায় এবং মানুষ উজ্জীবিত হয়। জনসমাগমের মাধ্যমে দেশের মানুষের সামনে সরকার পতনের বার্তা দিতে পেরেছি। সরকার আজ সেই ভয়ে ভীত। এ কারণে তারা আমাদের ভয় দেখাতে চাচ্ছে। কিন্তু বিএনপির নেতা-কর্মীরা সেই ভয়কে আজ জয় করেছেন।’
আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর সিআরবি সাতরাস্তার মোড়ে বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত গণ-অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সরকারের পদত্যাগ এবং বিএনপির ১০ দফা দাবিতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপি কেন্দ্রঘোষিত এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
আমীর খসরু বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা প্রমাণ করেছেন, শোভাযাত্রা, মিছিলে যত বাধাই আসুক, আমাদের নেতা-কর্মীরা পিছপা হন না। জীবন দিয়েছেন। ইতিমধ্যে আমাদের ১৩ জন সহযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন, কিন্তু পিছপা হননি। দেশনেত্রী খালেদা জিয়া আজকে ঘরবন্দী। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ অনেক নেতাকে জেলে দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনে কি ভাটা পড়েছে?’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘১৬ জানুয়ারি পরবর্তী কর্মসূচি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশের সব জেলা, উপজেলাগুলোতে প্রতিবাদ সভা হবে। ১০ দফা আন্দোলনের অংশ হিসেবে এই অবস্থান কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে আরেকটি ধাপ আমরা এগিয়েছি। পলোগ্রাউন্ডের জনসভার পর আজকে এবং ২৪ ডিসেম্বরের গণমিছিলে চট্টগ্রামবাসী আবারও প্রমাণ করেছেন, দখলদার, অবৈধ, অনির্বাচিত, ফ্যাসিস্ট সরকারকে জনগণ আর চায় না।’
আমীর খসরু বলেন, ‘গুম, খুন, হত্যা, মিথ্যা ও গায়েবি মামলার মাধ্যমে বিএনপির এই আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো সুযোগ নেই। এই আন্দোলনের মালিকানা দেশের জনগণ নিয়ে ফেলেছে। সুতরাং, কেউ প্রতিরোধ করতে পারবে না। শেখ হাসিনা, আপনি দেয়ালের লিখন পড়তে শিখুন। পরিষ্কারভাবে আপনাকে বিদায় হতে হবে। আর কোনো পথ নেই। আর যদি দেয়ালের লিখন পড়তে না পারেন, আপনাদের জন্য মোটেও মঙ্গল হবে না। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে আপনারা টিকতে পারবেন না।’
প্রধান বক্তার বক্তব্যে বিভাগীয় দলনেতা ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাজাহান বলেন, ‘চট্টগ্রাম রাজনীতির তীর্থস্থান। এই চট্টগ্রাম থেকে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি লড়াই করে ব্যর্থ হননি, আমরাও হব না।’
এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মো. নাছির উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া, জয়নুল আবেদীন ফারুক, জয়নাল আবেদীন, গোলাম আকবর খন্দকার, এস এম ফজলুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে যে বার্তা আমরা দিই, সেই বার্তা সারা দেশে চলে যায় এবং মানুষ উজ্জীবিত হয়। জনসমাগমের মাধ্যমে দেশের মানুষের সামনে সরকার পতনের বার্তা দিতে পেরেছি। সরকার আজ সেই ভয়ে ভীত। এ কারণে তারা আমাদের ভয় দেখাতে চাচ্ছে। কিন্তু বিএনপির নেতা-কর্মীরা সেই ভয়কে আজ জয় করেছেন।’
আজ বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর সিআরবি সাতরাস্তার মোড়ে বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত গণ-অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সরকারের পদত্যাগ এবং বিএনপির ১০ দফা দাবিতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপি কেন্দ্রঘোষিত এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
আমীর খসরু বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা প্রমাণ করেছেন, শোভাযাত্রা, মিছিলে যত বাধাই আসুক, আমাদের নেতা-কর্মীরা পিছপা হন না। জীবন দিয়েছেন। ইতিমধ্যে আমাদের ১৩ জন সহযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন, কিন্তু পিছপা হননি। দেশনেত্রী খালেদা জিয়া আজকে ঘরবন্দী। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ অনেক নেতাকে জেলে দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনে কি ভাটা পড়েছে?’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘১৬ জানুয়ারি পরবর্তী কর্মসূচি বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশের সব জেলা, উপজেলাগুলোতে প্রতিবাদ সভা হবে। ১০ দফা আন্দোলনের অংশ হিসেবে এই অবস্থান কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে আরেকটি ধাপ আমরা এগিয়েছি। পলোগ্রাউন্ডের জনসভার পর আজকে এবং ২৪ ডিসেম্বরের গণমিছিলে চট্টগ্রামবাসী আবারও প্রমাণ করেছেন, দখলদার, অবৈধ, অনির্বাচিত, ফ্যাসিস্ট সরকারকে জনগণ আর চায় না।’
আমীর খসরু বলেন, ‘গুম, খুন, হত্যা, মিথ্যা ও গায়েবি মামলার মাধ্যমে বিএনপির এই আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো সুযোগ নেই। এই আন্দোলনের মালিকানা দেশের জনগণ নিয়ে ফেলেছে। সুতরাং, কেউ প্রতিরোধ করতে পারবে না। শেখ হাসিনা, আপনি দেয়ালের লিখন পড়তে শিখুন। পরিষ্কারভাবে আপনাকে বিদায় হতে হবে। আর কোনো পথ নেই। আর যদি দেয়ালের লিখন পড়তে না পারেন, আপনাদের জন্য মোটেও মঙ্গল হবে না। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে আপনারা টিকতে পারবেন না।’
প্রধান বক্তার বক্তব্যে বিভাগীয় দলনেতা ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাজাহান বলেন, ‘চট্টগ্রাম রাজনীতির তীর্থস্থান। এই চট্টগ্রাম থেকে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি লড়াই করে ব্যর্থ হননি, আমরাও হব না।’
এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মো. নাছির উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূঁইয়া, জয়নুল আবেদীন ফারুক, জয়নাল আবেদীন, গোলাম আকবর খন্দকার, এস এম ফজলুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম প্রমুখ।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের নামকরণ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পঙ্গুত্ববরণকারীদের মধ্যে হুইল...
৪ ঘণ্টা আগেবস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য আর কখনোই মামলা-হামলা, জুলুম-নির্যাতন হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহ্বায়ক আমিনুল হক। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন
৪ ঘণ্টা আগেনবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতকে শক্তিশালী ও পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ১০ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি। আজ সোমবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জ্বালানি খাত নিয়ে সরকারের করণীয় বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরেন দলের যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে দেখা করতে যান। সেখানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন ফখরুল
৭ ঘণ্টা আগে