নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন প্রশ্নে সরকারের প্রস্তাবিত আইনকে ছেলে ভোলানো ‘সান্ত্বনা পুরস্কার’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)। জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়—এমন ইসি গঠনে নতুন আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন দলটির সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে রব বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠন প্রশ্নে প্রস্তাবিত আইন অতীতের নীলনকশার ‘সার্চ কমিটির’ আইনগত বৈধতা দেওয়া ছাড়া আর কিছু নয়। এ আইনে জনস্বার্থে বা গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব হবে না। ধ্বংসপ্রাপ্ত নির্বাচন ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য একটি শক্তিশালী দক্ষ, সৎ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের অনিবার্যতা প্রস্তাবিত আইনে প্রতিফলিত হয়নি। আইনটি হতে হবে জনস্বার্থে, সরকারের আজ্ঞাবাহী প্রতিষ্ঠান গড়ার লক্ষ্যে নয়।
সৎ, দক্ষ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষাভিত্তিক নির্বাচন কমিশন গঠনে সুজন-এর পক্ষ থেকে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২১ ’-এর প্রস্তাবনায় কমিশন গঠনে প্যানেল তৈরির লক্ষ্যে যাচাইবাছাই, গণবিজ্ঞপ্তি এবং 'গণশুনানির' যে ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল, তার কোনোটাই সরকার বিবেচনায় নেয়নি বলে জানান আ স ম আবদুর রব।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের ৪২ জন বিশিষ্ট নাগরিক নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সংবিধান লঙ্ঘন এবং গুরুতর অসদাচরণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উত্থাপনের পরও ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল’ গঠন করে তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করে বরং দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এটি ভবিষ্যতে সংবিধান লঙ্ঘনকে উৎসাহ জোগাবে।
নির্বাচনবিহীন অপসংস্কৃতির মাধ্যমে জাতির মননের যে হীনম্মন্যতার চাষ করা হচ্ছে, তা থেকে উত্তরণে আইনের শাসন ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করা খুবই প্রয়োজন বলে মনে করে দলটি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন এবং সংবিধান লঙ্ঘন, অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত বর্তমান নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সংবিধানের ১১৮(৫) মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ, বিদ্যমান সংকট নিরসনে নিরপেক্ষ নির্বাচন, সংবিধান সংস্কার, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকারের নিশ্চয়তা এবং রাষ্ট্র মেরামতের লক্ষ্যে ‘জাতীয় সরকার’ গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয় বিবৃতিতে।
আ স ম রব বলেন, গত প্রায় এক যুগে প্রশাসন, পুলিশ বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহকে যেভাবে দলীয়করণ করে ধ্বংস করা হয়েছে, তাতে বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় রেখে কোনো নির্বাচন কমিশনের পক্ষেই নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
বিবৃতিতে জেএসডি বলছে, এখনই নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার ও নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা; অর্থাৎ, জাতীয় সরকার গঠন নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্য স্থাপন করতে হবে। না হলে রাষ্ট্র ক্রমাগতভাবে সংকটগ্রস্ত হতে থাকবে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন প্রশ্নে সরকারের প্রস্তাবিত আইনকে ছেলে ভোলানো ‘সান্ত্বনা পুরস্কার’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)। জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়—এমন ইসি গঠনে নতুন আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন দলটির সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে রব বলেন, নির্বাচন কমিশন গঠন প্রশ্নে প্রস্তাবিত আইন অতীতের নীলনকশার ‘সার্চ কমিটির’ আইনগত বৈধতা দেওয়া ছাড়া আর কিছু নয়। এ আইনে জনস্বার্থে বা গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব হবে না। ধ্বংসপ্রাপ্ত নির্বাচন ব্যবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য একটি শক্তিশালী দক্ষ, সৎ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের অনিবার্যতা প্রস্তাবিত আইনে প্রতিফলিত হয়নি। আইনটি হতে হবে জনস্বার্থে, সরকারের আজ্ঞাবাহী প্রতিষ্ঠান গড়ার লক্ষ্যে নয়।
সৎ, দক্ষ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষাভিত্তিক নির্বাচন কমিশন গঠনে সুজন-এর পক্ষ থেকে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২১ ’-এর প্রস্তাবনায় কমিশন গঠনে প্যানেল তৈরির লক্ষ্যে যাচাইবাছাই, গণবিজ্ঞপ্তি এবং 'গণশুনানির' যে ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল, তার কোনোটাই সরকার বিবেচনায় নেয়নি বলে জানান আ স ম আবদুর রব।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের ৪২ জন বিশিষ্ট নাগরিক নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সংবিধান লঙ্ঘন এবং গুরুতর অসদাচরণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উত্থাপনের পরও ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল’ গঠন করে তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করে বরং দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এটি ভবিষ্যতে সংবিধান লঙ্ঘনকে উৎসাহ জোগাবে।
নির্বাচনবিহীন অপসংস্কৃতির মাধ্যমে জাতির মননের যে হীনম্মন্যতার চাষ করা হচ্ছে, তা থেকে উত্তরণে আইনের শাসন ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করা খুবই প্রয়োজন বলে মনে করে দলটি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে জনগণের অভিপ্রায় অনুযায়ী যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন এবং সংবিধান লঙ্ঘন, অসদাচরণ ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত বর্তমান নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সংবিধানের ১১৮(৫) মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ, বিদ্যমান সংকট নিরসনে নিরপেক্ষ নির্বাচন, সংবিধান সংস্কার, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকারের নিশ্চয়তা এবং রাষ্ট্র মেরামতের লক্ষ্যে ‘জাতীয় সরকার’ গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয় বিবৃতিতে।
আ স ম রব বলেন, গত প্রায় এক যুগে প্রশাসন, পুলিশ বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহকে যেভাবে দলীয়করণ করে ধ্বংস করা হয়েছে, তাতে বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় রেখে কোনো নির্বাচন কমিশনের পক্ষেই নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
বিবৃতিতে জেএসডি বলছে, এখনই নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার ও নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা; অর্থাৎ, জাতীয় সরকার গঠন নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্য স্থাপন করতে হবে। না হলে রাষ্ট্র ক্রমাগতভাবে সংকটগ্রস্ত হতে থাকবে।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের নামকরণ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পঙ্গুত্ববরণকারীদের মধ্যে হুইল...
৪ ঘণ্টা আগেবস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য আর কখনোই মামলা-হামলা, জুলুম-নির্যাতন হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহ্বায়ক আমিনুল হক। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন
৫ ঘণ্টা আগেনবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতকে শক্তিশালী ও পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ১০ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি। আজ সোমবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জ্বালানি খাত নিয়ে সরকারের করণীয় বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরেন দলের যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ
৬ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে দেখা করতে যান। সেখানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন ফখরুল
৭ ঘণ্টা আগে