নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার র্যাব-পুলিশের বন্দুকের ওপর ভর করে চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ সোমবার বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘রাজনীতি, রাজনৈতিক সংস্কৃতি, রাজনৈতিক শিষ্টাচার হারিয়ে গেলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমন বেপরোয়া হয়ে ওঠে। আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদরা এখন সাইডলাইনে; আর সরকারটি চলছে র্যাব-পুলিশের বন্দুকের ওপর ভর করে।’
সংবাদ সম্মেলনে রাজারবাগে পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনকে নিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলামের বক্তব্যের সমালোচনা করেন রিজভী। একই অনুষ্ঠানে পুলিশ প্রধানের দেওয়া বক্তব্য নিয়ে বলতে গিয়ে রিজভী বলেন, ‘বেনজীর আহমেদের বন্দুক-পিস্তলের মাথায় যেহেতু গণতন্ত্রকামী বহু মানুষের জীবন-মৃত্যু নির্ভর করছে, সুতরাং তাঁর সম্পর্কে আপাতত আর বেশি কিছু না বলাই নিরাপদ। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিষেধাজ্ঞা জারির পর জনগণ ভেবেছিল, কিছুটা হলেও দেশে গুম-খুনের ভয়ের পরিবেশ কেটে যাবে। কিন্তু গত পরশু তাঁর বক্তব্যে বোঝা গেল তিনি বাংলাদেশে বিদ্যমান কর্তৃত্ববাদী শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করতে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিতেও দ্বিধা করবেন না।’
রিজভী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নির্দেশে গত ১৩ বছরে বাংলাদেশে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, আলেম-উলামা এবং ভিন্নমতের জনগণের ওপর দফায় দফায় যে খুন, গুম, জুলুম, নিপীড়ন চালানো হয়েছে, তাতে বেনজীর আহমেদের ভূমিকা কী ছিল, তা জনগণ ভালো করেই জানে।’
‘আওয়ামী লীগের দোষ হলো সত্য কথাটাও ঠিকমতো বলতে পারে না’ ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলামের বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে রিজভী বলেন, ‘এর অর্থ হচ্ছে, প্রতিদিন ওবায়দুল কাদের-হাছান মাহমুদ সাহেবরা বিএনপি সম্পর্কে মিথ্যাচার-অপপ্রচার চালানোর পরও হয়তো পুলিশ কর্মকর্তা শফিকুল সাহেবের মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগ পারছে না। তাই আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখতে পিস্তল-বন্দুক সার্ভিসের পাশাপাশি আওয়ামী লীগকে পুলিশের “লিপ সার্ভিস”ও দেওয়া উচিত।’
রিজভী বলেন, ‘পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমদ এবং তাঁরই অধস্তন ঢাকা মহানগর পুলিশের প্রধান শফিকুল ইসলাম ভব্যতা-সভ্যতার সকল সীমা ছাড়িয়ে যে ঔদ্ধত্যপূর্ণ শিষ্টাচারবর্জিত অশালীন এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে গোটা দেশবাসী হতবাক। পুলিশের অতি দলবাজ এই দুই কর্মকর্তাকে তাঁদের গর্হিত অপরাধের জন্য জাতি কোনো দিন ক্ষমা করবে না। প্রধানমন্ত্রীর কৃপা পেতে যে অমার্জনীয়-গর্হিত অপরাধ করেছেন, তার মাশুল জনগণের কাছে একদিন দিতেই হবে। দেশে কোনো সভ্য এবং গণতান্ত্রিক সরকার থাকলে চাকরিবিধি লঙ্ঘনের দায়ে এই দুই পুলিশ কর্মকর্তার এতক্ষণে জেলে না হলেও চাকরি থেকে বিদায় হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেটি হয়নি।’
সরকার র্যাব-পুলিশের বন্দুকের ওপর ভর করে চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ সোমবার বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সংবাদ সম্মেলনে রিজভী বলেন, ‘রাজনীতি, রাজনৈতিক সংস্কৃতি, রাজনৈতিক শিষ্টাচার হারিয়ে গেলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমন বেপরোয়া হয়ে ওঠে। আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদরা এখন সাইডলাইনে; আর সরকারটি চলছে র্যাব-পুলিশের বন্দুকের ওপর ভর করে।’
সংবাদ সম্মেলনে রাজারবাগে পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনকে নিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলামের বক্তব্যের সমালোচনা করেন রিজভী। একই অনুষ্ঠানে পুলিশ প্রধানের দেওয়া বক্তব্য নিয়ে বলতে গিয়ে রিজভী বলেন, ‘বেনজীর আহমেদের বন্দুক-পিস্তলের মাথায় যেহেতু গণতন্ত্রকামী বহু মানুষের জীবন-মৃত্যু নির্ভর করছে, সুতরাং তাঁর সম্পর্কে আপাতত আর বেশি কিছু না বলাই নিরাপদ। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিষেধাজ্ঞা জারির পর জনগণ ভেবেছিল, কিছুটা হলেও দেশে গুম-খুনের ভয়ের পরিবেশ কেটে যাবে। কিন্তু গত পরশু তাঁর বক্তব্যে বোঝা গেল তিনি বাংলাদেশে বিদ্যমান কর্তৃত্ববাদী শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করতে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিতেও দ্বিধা করবেন না।’
রিজভী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নির্দেশে গত ১৩ বছরে বাংলাদেশে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী, আলেম-উলামা এবং ভিন্নমতের জনগণের ওপর দফায় দফায় যে খুন, গুম, জুলুম, নিপীড়ন চালানো হয়েছে, তাতে বেনজীর আহমেদের ভূমিকা কী ছিল, তা জনগণ ভালো করেই জানে।’
‘আওয়ামী লীগের দোষ হলো সত্য কথাটাও ঠিকমতো বলতে পারে না’ ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলামের বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে রিজভী বলেন, ‘এর অর্থ হচ্ছে, প্রতিদিন ওবায়দুল কাদের-হাছান মাহমুদ সাহেবরা বিএনপি সম্পর্কে মিথ্যাচার-অপপ্রচার চালানোর পরও হয়তো পুলিশ কর্মকর্তা শফিকুল সাহেবের মনে হয়েছে, আওয়ামী লীগ পারছে না। তাই আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখতে পিস্তল-বন্দুক সার্ভিসের পাশাপাশি আওয়ামী লীগকে পুলিশের “লিপ সার্ভিস”ও দেওয়া উচিত।’
রিজভী বলেন, ‘পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমদ এবং তাঁরই অধস্তন ঢাকা মহানগর পুলিশের প্রধান শফিকুল ইসলাম ভব্যতা-সভ্যতার সকল সীমা ছাড়িয়ে যে ঔদ্ধত্যপূর্ণ শিষ্টাচারবর্জিত অশালীন এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে গোটা দেশবাসী হতবাক। পুলিশের অতি দলবাজ এই দুই কর্মকর্তাকে তাঁদের গর্হিত অপরাধের জন্য জাতি কোনো দিন ক্ষমা করবে না। প্রধানমন্ত্রীর কৃপা পেতে যে অমার্জনীয়-গর্হিত অপরাধ করেছেন, তার মাশুল জনগণের কাছে একদিন দিতেই হবে। দেশে কোনো সভ্য এবং গণতান্ত্রিক সরকার থাকলে চাকরিবিধি লঙ্ঘনের দায়ে এই দুই পুলিশ কর্মকর্তার এতক্ষণে জেলে না হলেও চাকরি থেকে বিদায় হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেটি হয়নি।’
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের নামকরণ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পঙ্গুত্ববরণকারীদের মধ্যে হুইল...
১৭ ঘণ্টা আগেবস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য আর কখনোই মামলা-হামলা, জুলুম-নির্যাতন হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহ্বায়ক আমিনুল হক। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন
১৮ ঘণ্টা আগেনবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতকে শক্তিশালী ও পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ১০ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি। আজ সোমবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জ্বালানি খাত নিয়ে সরকারের করণীয় বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরেন দলের যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ
১৯ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে দেখা করতে যান। সেখানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন ফখরুল
২০ ঘণ্টা আগে