নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টানা তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনার কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা থাকা সত্ত্বেও সরকার পরিচালনা করতে গিয়ে সব সময়ই যে আমরা শতভাগ সফল হয়েছি, এমন দাবি করব না। তবে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কথামালার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা যা বলি তা বাস্তবায়ন করি।’
আজ বুধবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ইশতেহার ঘোষণা করেন।
বিগত তিন জাতীয় নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘মাঝেমধ্যে মনুষ্যসৃষ্ট, প্রাকৃতিক এবং বৈশ্বিক বাধাবিপত্তি আমাদের চলার গতিপথ মন্থর করেছে।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ঢেউয়ে বাংলাদেশও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
অধিক মূল্যে আমদানিতে টাকার মূল্যের অবনতির কারণে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘যার প্রভাব পড়েছে দ্রব্যমূল্য এবং মানুষের জীবনযাপনের ওপর। বহুমুখী ও সর্বাত্মক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আমরা অনেক সময় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি রোধ করতে পারিনি। এ সমস্যা শুধু আমাদের দেশের নয়, এ সমস্যা ধনী-গরিব সব দেশের।’
এ সময় সরকারের সব প্রচেষ্টার কথাও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
সন্ত্রাস করে নির্বাচন বানচালের স্বপ্ন কোনো দিনই পূরণ হবে না
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ড বলে বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘সন্ত্রাস করে নির্বাচন বানচাল করার স্বপ্ন-সাধ কোনো দিনই পূরণ হতে দেবে না এ দেশের জনগণ।’
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন এলেই মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ এবং উন্নয়নবিরোধী একটি চক্র ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে সক্রিয় হয়ে ওঠে। নির্বাচনে কূটকৌশল অবলম্বন বা কারচুপির মাধ্যমে কিংবা পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে তারা আটঘাট বেঁধে মাঠে নামে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সফল না হলে জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে প্রতিশোধস্পৃহায়। অগ্নি-সন্ত্রাস, যানবাহন পোড়ানো, বোমাবাজি, নাশকতা বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে ভীতসন্ত্রস্ত করে ঘরবন্দী করতে চায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তার ওপর এবার তারা বিদেশ থেকেও কলকাঠি নাড়ছে।’
বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ে শেখ হাসিনা অভিযোগ করে বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট পাবে না—এটা বুঝতে পেরে আগে থেকে এবার তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। হরতাল-অবরোধের নামে যানবাহন পোড়ানো, মানুষ হত্যা, রেললাইন উপড়ে ফেলাসহ বিভিন্ন নাশকতা চালিয়ে যাচ্ছে। মা ও শিশুর অগ্নিদগ্ধ লাশ সবার বিবেককে প্রচণ্ডভাবে নাড়া দিয়েছে। এ ধরনের হীন কাজ আর সহ্য করা যায় না। জনগণের সাড়া না পেয়ে ভাড়াটে বাহিনী দিয়ে এসব নাশকতা চালিয়ে জান-মালের ক্ষতি করছে।’
২০১৩-২০১৬ সালের মতো দেশবাসীকে অগ্নি-সন্ত্রাস প্রতিহত করার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী, উন্নয়নবিরোধী এই শকুনের দল আর কোনো দিন যাতে বিষময় দন্ত-নখর বসিয়ে বাংলাদেশকে ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে—আসুন, বিজয়ের মাসে এ শপথ নেই।
২০০৯ সালের পর টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। এ বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার পরিচালনার পথ পরিক্রমায় যা কিছু ভুলত্রুটি, তার দায়ভার আমাদের। সাফল্যের কৃতিত্ব আপনাদের। আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমরা কথা দিচ্ছি, অতীতের ভুলভ্রান্তি থেকে শিক্ষা নিয়ে আপনাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করব।
সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন করা হবে
সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জাতীয় সংসদে অর্পিত সম্পত্তি আইন সংশোধন করা হয়েছে এবং অর্পিত সম্পত্তি সংশ্লিষ্ট সমস্যা নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইন প্রয়োগে বাধা দূর করা হবে।
সংখ্যালঘুদের স্বার্থ সুরক্ষার জন্য জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন এবং সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হবে। আওয়ামী লীগ ধর্মীয় সংখ্যালঘু, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও অনগ্রসর সম্প্রদায়ের জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আবশ্যক পদক্ষেপ নেওয়া অব্যাহত রাখবে।
সরকারি বিধি অনুযায়ী এনজিও নিবন্ধিত হবে এবং সরকার তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন করবে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের নিজস্ব বিধি মোতাবেক পরিচালিত হবে। দারিদ্র্য বিমোচন, আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও ক্ষুদ্রঋণ প্রদান বিষয়ে নিজস্ব বিধি ও রীতি অনুযায়ী কাজ করার অধিকার অব্যাহত রাখা হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, অর্থায়নকারী অন্যান্য এনজিওর সব কার্যক্রম ও আয়-ব্যয়ের হিসাব স্বচ্ছ এবং স্থানীয় জনগণ ও সরকারি নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
নির্বাচিত হলে সরকারের পররাষ্ট্রনীতির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচিত হলে সব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতা চলমান থাকবে। আন্তসীমান্ত যোগাযোগ, ট্রানজিট, জ্বালানি অংশীদারত্ব এবং ন্যায়সংগত পানিবণ্টনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দেশসমূহের সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
টানা তিন মেয়াদে সরকার পরিচালনার কথা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা থাকা সত্ত্বেও সরকার পরিচালনা করতে গিয়ে সব সময়ই যে আমরা শতভাগ সফল হয়েছি, এমন দাবি করব না। তবে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কথামালার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা যা বলি তা বাস্তবায়ন করি।’
আজ বুধবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক জনাকীর্ণ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ইশতেহার ঘোষণা করেন।
বিগত তিন জাতীয় নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘মাঝেমধ্যে মনুষ্যসৃষ্ট, প্রাকৃতিক এবং বৈশ্বিক বাধাবিপত্তি আমাদের চলার গতিপথ মন্থর করেছে।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ঢেউয়ে বাংলাদেশও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
অধিক মূল্যে আমদানিতে টাকার মূল্যের অবনতির কারণে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘যার প্রভাব পড়েছে দ্রব্যমূল্য এবং মানুষের জীবনযাপনের ওপর। বহুমুখী ও সর্বাত্মক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আমরা অনেক সময় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি রোধ করতে পারিনি। এ সমস্যা শুধু আমাদের দেশের নয়, এ সমস্যা ধনী-গরিব সব দেশের।’
এ সময় সরকারের সব প্রচেষ্টার কথাও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
সন্ত্রাস করে নির্বাচন বানচালের স্বপ্ন কোনো দিনই পূরণ হবে না
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য সন্ত্রাসীমূলক কর্মকাণ্ড বলে বিএনপির দিকে ইঙ্গিত করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘সন্ত্রাস করে নির্বাচন বানচাল করার স্বপ্ন-সাধ কোনো দিনই পূরণ হতে দেবে না এ দেশের জনগণ।’
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন এলেই মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ এবং উন্নয়নবিরোধী একটি চক্র ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে সক্রিয় হয়ে ওঠে। নির্বাচনে কূটকৌশল অবলম্বন বা কারচুপির মাধ্যমে কিংবা পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে তারা আটঘাট বেঁধে মাঠে নামে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সফল না হলে জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে প্রতিশোধস্পৃহায়। অগ্নি-সন্ত্রাস, যানবাহন পোড়ানো, বোমাবাজি, নাশকতা বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে ভীতসন্ত্রস্ত করে ঘরবন্দী করতে চায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। তার ওপর এবার তারা বিদেশ থেকেও কলকাঠি নাড়ছে।’
বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ে শেখ হাসিনা অভিযোগ করে বলেন, ‘জনগণের ম্যান্ডেট পাবে না—এটা বুঝতে পেরে আগে থেকে এবার তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। হরতাল-অবরোধের নামে যানবাহন পোড়ানো, মানুষ হত্যা, রেললাইন উপড়ে ফেলাসহ বিভিন্ন নাশকতা চালিয়ে যাচ্ছে। মা ও শিশুর অগ্নিদগ্ধ লাশ সবার বিবেককে প্রচণ্ডভাবে নাড়া দিয়েছে। এ ধরনের হীন কাজ আর সহ্য করা যায় না। জনগণের সাড়া না পেয়ে ভাড়াটে বাহিনী দিয়ে এসব নাশকতা চালিয়ে জান-মালের ক্ষতি করছে।’
২০১৩-২০১৬ সালের মতো দেশবাসীকে অগ্নি-সন্ত্রাস প্রতিহত করার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী, উন্নয়নবিরোধী এই শকুনের দল আর কোনো দিন যাতে বিষময় দন্ত-নখর বসিয়ে বাংলাদেশকে ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে—আসুন, বিজয়ের মাসে এ শপথ নেই।
২০০৯ সালের পর টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। এ বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার পরিচালনার পথ পরিক্রমায় যা কিছু ভুলত্রুটি, তার দায়ভার আমাদের। সাফল্যের কৃতিত্ব আপনাদের। আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমরা কথা দিচ্ছি, অতীতের ভুলভ্রান্তি থেকে শিক্ষা নিয়ে আপনাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করব।
সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন করা হবে
সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জাতীয় সংসদে অর্পিত সম্পত্তি আইন সংশোধন করা হয়েছে এবং অর্পিত সম্পত্তি সংশ্লিষ্ট সমস্যা নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইন প্রয়োগে বাধা দূর করা হবে।
সংখ্যালঘুদের স্বার্থ সুরক্ষার জন্য জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন এবং সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হবে। আওয়ামী লীগ ধর্মীয় সংখ্যালঘু, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও অনগ্রসর সম্প্রদায়ের জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আবশ্যক পদক্ষেপ নেওয়া অব্যাহত রাখবে।
সরকারি বিধি অনুযায়ী এনজিও নিবন্ধিত হবে এবং সরকার তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন করবে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের নিজস্ব বিধি মোতাবেক পরিচালিত হবে। দারিদ্র্য বিমোচন, আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও ক্ষুদ্রঋণ প্রদান বিষয়ে নিজস্ব বিধি ও রীতি অনুযায়ী কাজ করার অধিকার অব্যাহত রাখা হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, অর্থায়নকারী অন্যান্য এনজিওর সব কার্যক্রম ও আয়-ব্যয়ের হিসাব স্বচ্ছ এবং স্থানীয় জনগণ ও সরকারি নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
নির্বাচিত হলে সরকারের পররাষ্ট্রনীতির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচিত হলে সব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতা চলমান থাকবে। আন্তসীমান্ত যোগাযোগ, ট্রানজিট, জ্বালানি অংশীদারত্ব এবং ন্যায়সংগত পানিবণ্টনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দেশসমূহের সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে দেখা করতে যান। সেখানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন ফখরুল
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যে একটু আশাহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘অনেকে আশান্বিত হয়েছেন। আমি একটু আশাহত হয়েছি। আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা তার সমস্ত প্রজ্ঞা দিয়ে সমস্যা চিহ্নিত করে নির্বাচনের একটা রূপ রেখে দে
৬ ঘণ্টা আগেমৃত্যুবার্ষিকীতে বিভিন্ন জেলায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে স্মরণ করা হয়েছে। গতকাল বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর সমাধিস্থলে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় জমে।
১৯ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া ভাষণে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট ঘোষণা না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো।
২১ ঘণ্টা আগে