নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘জীবন দিয়ে হলেও আমরা দেশ বিরোধী অপশক্তি, সাম্প্রদায়িক শক্তি, স্বৈরাচারী শক্তি, বি-রাজনীতিকরণের শক্তিকে প্রতিহত করব।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত আনন্দ শোভাযাত্রার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নাছিম বলেন, ‘আজকে এই আনন্দ শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শুধু ঢাকা নয় সারা বাংলাদেশের মানুষকে জানিয়ে দিতে চাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই, গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাকে যে কোনো মূল্যে রক্ষা করতে চাই। বিদেশি প্রভুদের কাছে যারা নালিশ করে এবং ধরনা দিয়ে গণতন্ত্র নষ্ট করে ক্ষমতায় যেতে চায়, তাঁদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় গণতন্ত্রকামী মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি।’
নাছিম আরও বলেন, ‘তির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে ২০৪১ সালের মধ্যেই বিশ্বসভায় আমাদের মর্যাদার জায়গাটিকে, আমাদের এগিয়ে চলার পথকে সুনিশ্চিত করব।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের সকল সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র করা হয় এবং গণতান্ত্রিক শক্তির হাত থেকে দেশ পরিচালনা করার ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিল খুনিরা। সেই খুনিদের হাত থেকে বাংলাদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে, আলোর বাতিঘর হিসেবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে সর্বসম্মতিক্রমে সবকিছুর ঊর্ধ্বে গিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
আওয়ামী লীগের এই নেতা আরও বলেন, ‘৮১ সালে দেশে ফিরে এসে বাংলার মানুষকে তিনি বলেছিলেন আমি পিতা-মাতা সব হারিয়েছি, সব হারানোর পরেও আমি আপনাদের কাছে ফিরে এসেছি আপনারাই আমার পিতা-মাতা পরিবারের সদস্য। আপনাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি অবসানের জন্য বাংলাদেশের মানুষকে বিশ্ব সভায় মর্যাদার আসনে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমি আমার জীবন উৎসর্গ করতেও রাজি আছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত ৪৩ বছরের দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রিয় মানুষ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মানুষকে, মুজিব আদর্শের সন্তানদের এক করে চারণের বেশে সারা বাংলাদেশে পথে-প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং সভা-সমাবেশ করেছেন। সকল অগণতান্ত্রিক শাসক, যুদ্ধাপরাধী, একাত্তরের দালাল খুনি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি নামক যে দল তৈরি হয়েছিল সেই অপশক্তির বিপক্ষে দাঁড়িয়ে, কারফিউ উপেক্ষা করে হারানো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেন। দীর্ঘ ২১ বছর লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলার মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক শাসনতন্ত্র, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে তিনি সফল হন এবং এরই ধারাবাহিকতায় আজকে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, আমরা মর্যাদার আসনে বসেছি।’
ঢাকা-৮ এর সংসদ সদস্য বলেন, শেখ হাসিনা রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসে জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে বাংলার মানুষের দীর্ঘদিনের যে দাবি ছিল হত্যাকারীদের বিচার কার্য সম্পন্ন করা এবং করে তাদের ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে শাস্তি প্রদান সেটা তিনি বাস্তবায়ন করেছেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের এই প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বলেন, জিয়াউর রহমান যে ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানি দালালদের ছেড়ে দিয়ে রাজত্ব কায়েম করেছিল এবং তাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিয়ে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করে মহান সংসদে বসার সুযোগ করে দিয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘বাঙালি জাতির জন্য আজকে একটা ঐতিহাসিক দিন। শেখ হাসিনা যদি দেশে ফিরে না আসতেন আমরা হয়তো কখনোই এই বাংলাদেশকে পেতাম না। ১৯৮১ সালের বাংলাদেশ আর ২০২৪ সালের বাংলাদেশ এক বিরাট পরিবর্তনের বাংলাদেশ। এটা একটা ঐতিহাসিক রূপান্তর আর এই রূপান্তরের রূপকার আমাদের অবিসংবাদিত নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
পরিশেষে মিছিলে অংশগ্রহণ করার জন্য সকল নেতা-কর্মীদের ধন্যবাদ জানান বাহাউদ্দিন নাছিম। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজকের এই আনন্দ শোভাযাত্রা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে শুরু হয়ে ঐতিহাসিক ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু ভবন পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়।
আনন্দ শোভাযাত্রায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সঞ্চালনায় ছিলেন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড, ইউনিট থেকে আগত নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘জীবন দিয়ে হলেও আমরা দেশ বিরোধী অপশক্তি, সাম্প্রদায়িক শক্তি, স্বৈরাচারী শক্তি, বি-রাজনীতিকরণের শক্তিকে প্রতিহত করব।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত আনন্দ শোভাযাত্রার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নাছিম বলেন, ‘আজকে এই আনন্দ শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শুধু ঢাকা নয় সারা বাংলাদেশের মানুষকে জানিয়ে দিতে চাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই, গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাকে যে কোনো মূল্যে রক্ষা করতে চাই। বিদেশি প্রভুদের কাছে যারা নালিশ করে এবং ধরনা দিয়ে গণতন্ত্র নষ্ট করে ক্ষমতায় যেতে চায়, তাঁদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় গণতন্ত্রকামী মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি।’
নাছিম আরও বলেন, ‘তির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে ২০৪১ সালের মধ্যেই বিশ্বসভায় আমাদের মর্যাদার জায়গাটিকে, আমাদের এগিয়ে চলার পথকে সুনিশ্চিত করব।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের সকল সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর ষড়যন্ত্র করা হয় এবং গণতান্ত্রিক শক্তির হাত থেকে দেশ পরিচালনা করার ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিল খুনিরা। সেই খুনিদের হাত থেকে বাংলাদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের ঐক্যের প্রতীক হিসেবে, আলোর বাতিঘর হিসেবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে সর্বসম্মতিক্রমে সবকিছুর ঊর্ধ্বে গিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।
আওয়ামী লীগের এই নেতা আরও বলেন, ‘৮১ সালে দেশে ফিরে এসে বাংলার মানুষকে তিনি বলেছিলেন আমি পিতা-মাতা সব হারিয়েছি, সব হারানোর পরেও আমি আপনাদের কাছে ফিরে এসেছি আপনারাই আমার পিতা-মাতা পরিবারের সদস্য। আপনাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি অবসানের জন্য বাংলাদেশের মানুষকে বিশ্ব সভায় মর্যাদার আসনে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমি আমার জীবন উৎসর্গ করতেও রাজি আছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত ৪৩ বছরের দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রিয় মানুষ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মানুষকে, মুজিব আদর্শের সন্তানদের এক করে চারণের বেশে সারা বাংলাদেশে পথে-প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং সভা-সমাবেশ করেছেন। সকল অগণতান্ত্রিক শাসক, যুদ্ধাপরাধী, একাত্তরের দালাল খুনি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি নামক যে দল তৈরি হয়েছিল সেই অপশক্তির বিপক্ষে দাঁড়িয়ে, কারফিউ উপেক্ষা করে হারানো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেন। দীর্ঘ ২১ বছর লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলার মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক শাসনতন্ত্র, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে তিনি সফল হন এবং এরই ধারাবাহিকতায় আজকে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, আমরা মর্যাদার আসনে বসেছি।’
ঢাকা-৮ এর সংসদ সদস্য বলেন, শেখ হাসিনা রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসে জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে বাংলার মানুষের দীর্ঘদিনের যে দাবি ছিল হত্যাকারীদের বিচার কার্য সম্পন্ন করা এবং করে তাদের ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে শাস্তি প্রদান সেটা তিনি বাস্তবায়ন করেছেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের এই প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বলেন, জিয়াউর রহমান যে ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানি দালালদের ছেড়ে দিয়ে রাজত্ব কায়েম করেছিল এবং তাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিয়ে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করে মহান সংসদে বসার সুযোগ করে দিয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘বাঙালি জাতির জন্য আজকে একটা ঐতিহাসিক দিন। শেখ হাসিনা যদি দেশে ফিরে না আসতেন আমরা হয়তো কখনোই এই বাংলাদেশকে পেতাম না। ১৯৮১ সালের বাংলাদেশ আর ২০২৪ সালের বাংলাদেশ এক বিরাট পরিবর্তনের বাংলাদেশ। এটা একটা ঐতিহাসিক রূপান্তর আর এই রূপান্তরের রূপকার আমাদের অবিসংবাদিত নেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
পরিশেষে মিছিলে অংশগ্রহণ করার জন্য সকল নেতা-কর্মীদের ধন্যবাদ জানান বাহাউদ্দিন নাছিম। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজকের এই আনন্দ শোভাযাত্রা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে শুরু হয়ে ঐতিহাসিক ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু ভবন পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়।
আনন্দ শোভাযাত্রায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সঞ্চালনায় ছিলেন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড, ইউনিট থেকে আগত নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
৪ ঘণ্টা আগেতিন মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু কিছু সিদ্ধান্ত জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি বোধ হয় ভ্রুক্ষেপ করা হচ্ছে না। তারা যেটা ভালো মনে করছে, সেটাই হয়তো চাপিয়ে দিতে চাইছে।’ শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্ট
৫ ঘণ্টা আগে‘পুলিশ সংস্কার’ বিষয়ক বিএনপির গঠিত কমিটি থেকে প্রস্তাবনা দলটির চেয়ারপারসন অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার কথা থাকলেও গত বৃহস্পতিবারই (১৪ নভেম্বর) জমা দেওয়া হয় এই প্রস্তাবনা। কমিটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগকে আফ্রিকান মাগুর মাছের সঙ্গে তুলনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ছিল আফ্রিকান মাগুর মাছ, যা পেত সবই খেয়ে ফেলত। বিদেশ থেকে দেশে নিয়ে আসা ১৮ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার ১৭ লাখ কোটিই পাচার করেছে আওয়ামী লীগ।’
৭ ঘণ্টা আগে