নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির কাছে কোনো নাম দেবে না বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাজধানীর পান্থপথের একটি হাসপাতালে আজ সোমবার চিকিৎসাধীন নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে দেখতে গিয়ে তিনি এ কথা জানান।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির সার্চ কমিটির বিএনপির কাছে মূল্য নেই। নাম দেওয়ার তো কোনো প্রশ্নই উঠতে পারে না। আমরা গতবারের অভিজ্ঞতা এবং তার আগের অভিজ্ঞতায় দেখেছি যে, এগুলোতে কোনো লাভ হয় না। সরকার যে থাকবে, তার যে পছন্দমতো কমিশন, সেটাই তারা করে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সার্চ কমিটির বেশির ভাগ লোকজনই আওয়ামী লীগের সঙ্গেই সম্পৃক্ত এবং একজন আছেন, তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। এই ধরনের সার্চ কমিটি যে তারা করবে, এটা আমরা আগে থেকেই জানি। জানি বলেই এই সার্চ কমিটির ব্যাপারে, রাষ্ট্রপতির কাছে যাওয়ার ব্যাপারে আমরা না করে দিয়েছি।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য, আবার ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যা যা করা দরকার, তাই করছে। তারা একটা আইনও প্রণয়ন করেছে, যেটা সম্পূর্ণরূপে জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে। গত দুইবার যেভাবে করেছে, এবারও ঠিক একইভাবে করছে, শুধু একটা খোলস লাগিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে। তারা বলছে, যে এইভাবে করছি, সুন্দরভাবে করছি, আমরা সকলের কাছ থেকে মতামত নিচ্ছি। তারপর দেখা যাবে শেষ মুহূর্তে হুদার মত লোকজনকেই করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি মনে করে এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হবে না। কারণ আমরা মনে করি যে, ওই নির্বাচনে জনগণই অংশগ্রহণ করবে না। নির্বাচন কমিশন বা সার্চ কমিটি যদি আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে হয়, এটা কখনই গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচনই গ্রহণযোগ্য হবে না যদি নির্বাচনকালে আওয়ামী লীগ সরকার থাকে। নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না।
আরও পড়ুন:
নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির কাছে কোনো নাম দেবে না বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাজধানীর পান্থপথের একটি হাসপাতালে আজ সোমবার চিকিৎসাধীন নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল আজিজকে দেখতে গিয়ে তিনি এ কথা জানান।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির সার্চ কমিটির বিএনপির কাছে মূল্য নেই। নাম দেওয়ার তো কোনো প্রশ্নই উঠতে পারে না। আমরা গতবারের অভিজ্ঞতা এবং তার আগের অভিজ্ঞতায় দেখেছি যে, এগুলোতে কোনো লাভ হয় না। সরকার যে থাকবে, তার যে পছন্দমতো কমিশন, সেটাই তারা করে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সার্চ কমিটির বেশির ভাগ লোকজনই আওয়ামী লীগের সঙ্গেই সম্পৃক্ত এবং একজন আছেন, তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। এই ধরনের সার্চ কমিটি যে তারা করবে, এটা আমরা আগে থেকেই জানি। জানি বলেই এই সার্চ কমিটির ব্যাপারে, রাষ্ট্রপতির কাছে যাওয়ার ব্যাপারে আমরা না করে দিয়েছি।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য, আবার ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যা যা করা দরকার, তাই করছে। তারা একটা আইনও প্রণয়ন করেছে, যেটা সম্পূর্ণরূপে জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে। গত দুইবার যেভাবে করেছে, এবারও ঠিক একইভাবে করছে, শুধু একটা খোলস লাগিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছে। তারা বলছে, যে এইভাবে করছি, সুন্দরভাবে করছি, আমরা সকলের কাছ থেকে মতামত নিচ্ছি। তারপর দেখা যাবে শেষ মুহূর্তে হুদার মত লোকজনকেই করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপি মনে করে এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হবে না। কারণ আমরা মনে করি যে, ওই নির্বাচনে জনগণই অংশগ্রহণ করবে না। নির্বাচন কমিশন বা সার্চ কমিটি যদি আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে হয়, এটা কখনই গ্রহণযোগ্য হবে না। নির্বাচনই গ্রহণযোগ্য হবে না যদি নির্বাচনকালে আওয়ামী লীগ সরকার থাকে। নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না।
আরও পড়ুন:
দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
১৯ ঘণ্টা আগেতিন মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু কিছু সিদ্ধান্ত জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি বোধ হয় ভ্রুক্ষেপ করা হচ্ছে না। তারা যেটা ভালো মনে করছে, সেটাই হয়তো চাপিয়ে দিতে চাইছে।’ শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্ট
২১ ঘণ্টা আগে‘পুলিশ সংস্কার’ বিষয়ক বিএনপির গঠিত কমিটি থেকে প্রস্তাবনা দলটির চেয়ারপারসন অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার কথা থাকলেও গত বৃহস্পতিবারই (১৪ নভেম্বর) জমা দেওয়া হয় এই প্রস্তাবনা। কমিটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়
২১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগকে আফ্রিকান মাগুর মাছের সঙ্গে তুলনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ছিল আফ্রিকান মাগুর মাছ, যা পেত সবই খেয়ে ফেলত। বিদেশ থেকে দেশে নিয়ে আসা ১৮ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার ১৭ লাখ কোটিই পাচার করেছে আওয়ামী লীগ।’
১ দিন আগে