নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ বিশ্বাসযোগ্য হবে দাবি করে বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সরকার হটানো-টটানো বাদ দেন। আসেন ঠান্ডা মাথায়। বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।’
আজ সোমবার বিএনপির সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমেরিকান সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন। আমাদের দেশে আইন দিয়ে নির্বাচন কমিশন হয়েছে সর্বপ্রথম। ত্রুটিমুক্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবই থাকবে ইসির অধীনে। শেখ হাসিনার সরকার অন্যান্য দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে।’
বিএনপিকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছেন কেন? ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জানি শেখ হাসিনার উন্নয়ন, অর্জনে দেখে দেশের মানুষ খুশি, কিন্তু আপনাদের (বিএনপির) মন খারাপ। নির্বাচনে আসলে বিএনপি হেরে যাবে এই ভয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মাঝে মাঝে রেগে যান। হেরে গেলে রেগে যান। আগেভাগে হারার আগে হারছেন কেন? আপনাদের যদি এতই জনপ্রিয়তা থাকে সেই সক্ষমতা নির্বাচনে এসে দেখান। সেই সক্ষমতার পরীক্ষাটা নির্বাচনে দেখান। আমরা রেডি, আপনারা আসেন।’
১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে হটাতে গিয়ে বিএনপি গোলাপবাগের গরুর হাটে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান। কাজ আছে সামনে। বিশৃঙ্খলা ঘটানো, মানুষের জানমাল নিয়ে খেললে খেলা হবে। মানুষের জানমাল নিয়ে খেলবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব? হবে না। আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে। খেলা হবে, জোরে খেলা, প্রতিদ্বন্দ্বিতার খেলা হবে। যারা দুর্নীতি করে, মিথ্যাচার করে তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার জন্য খেলা হবে।’
জনগণের জানমাল রক্ষায় আওয়ামী লীগ রাজধানীতে শান্তি সমাবেশ করছে বলে দাবি করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় আছি, সরকারে আছি। আমাদের দায়িত্ব দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আর ওদের আয়োজন হচ্ছে অশান্তি ও বিশৃঙ্খলার জন্য বিক্ষোভ সমাবেশ।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার বিষয়ে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। আমিও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গিয়েছি বারবার। বিএনপির নেতারা অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। এটা নিয়ে কটাক্ষ করার কিছু নেই। তবে অসুস্থ রাজনীতি করে অসুস্থ হলে অসুস্থ বিএনপিকেও হাসপাতালে যেতে হবে। তাদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তারা কী রোগে আক্রান্ত হয়ে গেছে জানি না। কিন্তু দলটাকে অসুস্থ করে ফেলেছে। গোটা দলটাই অসুস্থ হয়ে গেছে।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেন, আমার কথার উত্তর তিনি দিতে চান না। তিনি নাকি দেন না। আমার কথার উত্তর দেওয়ার মতো সামর্থ্য, সত্য কথা বলার সাহস ফখরুলের নেই। আমি সত্য কথা বলি। আর ফখরুলেরা মিথ্যাচার করে, বিষোদ্গার করে। এটাই হচ্ছে তাদের রাজনীতি।’
২৬ জানুয়ারি পূর্বাচলের রূপগঞ্জে মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-১-এর ভিত্তিপ্রস্তর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্থাপন করবেন বলে জানান সড়ক পরিবহনমন্ত্রী। ৩১ কিলোমিটার এই মেট্রোরেলের ২১ কিলোমিটার পাতাল রেল হবে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, দীপু মনিসহ প্রমুখ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ বিশ্বাসযোগ্য হবে দাবি করে বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সরকার হটানো-টটানো বাদ দেন। আসেন ঠান্ডা মাথায়। বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হবে।’
আজ সোমবার বিএনপির সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের অবস্থান কর্মসূচি ও শান্তি সমাবেশে এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমেরিকান সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন। আমাদের দেশে আইন দিয়ে নির্বাচন কমিশন হয়েছে সর্বপ্রথম। ত্রুটিমুক্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সবই থাকবে ইসির অধীনে। শেখ হাসিনার সরকার অন্যান্য দেশের মতো রুটিন দায়িত্ব পালন করবে।’
বিএনপিকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘নির্বাচনে আসতে ভয় পাচ্ছেন কেন? ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জানি শেখ হাসিনার উন্নয়ন, অর্জনে দেখে দেশের মানুষ খুশি, কিন্তু আপনাদের (বিএনপির) মন খারাপ। নির্বাচনে আসলে বিএনপি হেরে যাবে এই ভয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মাঝে মাঝে রেগে যান। হেরে গেলে রেগে যান। আগেভাগে হারার আগে হারছেন কেন? আপনাদের যদি এতই জনপ্রিয়তা থাকে সেই সক্ষমতা নির্বাচনে এসে দেখান। সেই সক্ষমতার পরীক্ষাটা নির্বাচনে দেখান। আমরা রেডি, আপনারা আসেন।’
১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে হটাতে গিয়ে বিএনপি গোলাপবাগের গরুর হাটে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান। কাজ আছে সামনে। বিশৃঙ্খলা ঘটানো, মানুষের জানমাল নিয়ে খেললে খেলা হবে। মানুষের জানমাল নিয়ে খেলবেন আর আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ললিপপ খাব? হবে না। আপনারা প্রস্তুত হয়ে যান, খেলা হবে। খেলা হবে, জোরে খেলা, প্রতিদ্বন্দ্বিতার খেলা হবে। যারা দুর্নীতি করে, মিথ্যাচার করে তাদের বিরুদ্ধে খেলা হবে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার জন্য খেলা হবে।’
জনগণের জানমাল রক্ষায় আওয়ামী লীগ রাজধানীতে শান্তি সমাবেশ করছে বলে দাবি করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় আছি, সরকারে আছি। আমাদের দায়িত্ব দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আর ওদের আয়োজন হচ্ছে অশান্তি ও বিশৃঙ্খলার জন্য বিক্ষোভ সমাবেশ।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার বিষয়ে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। আমিও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে গিয়েছি বারবার। বিএনপির নেতারা অসুস্থ হলে হাসপাতালে যাবেন। এটা নিয়ে কটাক্ষ করার কিছু নেই। তবে অসুস্থ রাজনীতি করে অসুস্থ হলে অসুস্থ বিএনপিকেও হাসপাতালে যেতে হবে। তাদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। তারা কী রোগে আক্রান্ত হয়ে গেছে জানি না। কিন্তু দলটাকে অসুস্থ করে ফেলেছে। গোটা দলটাই অসুস্থ হয়ে গেছে।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘ফখরুল সাহেব বলেন, আমার কথার উত্তর তিনি দিতে চান না। তিনি নাকি দেন না। আমার কথার উত্তর দেওয়ার মতো সামর্থ্য, সত্য কথা বলার সাহস ফখরুলের নেই। আমি সত্য কথা বলি। আর ফখরুলেরা মিথ্যাচার করে, বিষোদ্গার করে। এটাই হচ্ছে তাদের রাজনীতি।’
২৬ জানুয়ারি পূর্বাচলের রূপগঞ্জে মেট্রোরেল এমআরটি লাইন-১-এর ভিত্তিপ্রস্তর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্থাপন করবেন বলে জানান সড়ক পরিবহনমন্ত্রী। ৩১ কিলোমিটার এই মেট্রোরেলের ২১ কিলোমিটার পাতাল রেল হবে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, দীপু মনিসহ প্রমুখ।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের নামকরণ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পঙ্গুত্ববরণকারীদের মধ্যে হুইল...
৪ ঘণ্টা আগেবস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য আর কখনোই মামলা-হামলা, জুলুম-নির্যাতন হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহ্বায়ক আমিনুল হক। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন
৪ ঘণ্টা আগেনবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতকে শক্তিশালী ও পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ১০ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি। আজ সোমবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জ্বালানি খাত নিয়ে সরকারের করণীয় বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরেন দলের যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে দেখা করতে যান। সেখানে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেন ফখরুল
৬ ঘণ্টা আগে