নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোথাও গণতন্ত্র নেই মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করার পরামর্শ দিয়ে শেখ রেহানাকে দায়িত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, বর্তমান সরকারের আমলে সব থেকে বড় ব্যর্থতা, গণতন্ত্র কবরে গেছে। ভোট হয় না, লোকে ভোট দিতে পারে না।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয় মানবাধিকার সমিতি আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাফরুল্লাহ বলেন, ‘এখন আপনার অবস্থা এত খারাপ যে, পশ্চিম দিগন্তে আপনার বিরুদ্ধে ডঙ্কা বাজাতে শুরু করেছে। এটা ঢাকতে আপনি দালাল নিয়োগ করেছেন। দালালেরা কখনো সত্যকে চাপা দিতে পারে না। আর আপনি উন্নয়নের কথা বলছেন। অথচ যে কাজ করা যেত ১০-১৫ হাজার কোটি টাকায়, সেটাই ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে করছেন। সর্বত্র অনাচার, দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। এখন সম্ভবত আপনার বোঝার সময় হয়েছে যে, আপনার পদত্যাগ করা উচিত। বরং আপনার বোন শেখ রেহানাকে এসবের সঙ্গে যুক্ত করুন। আপনি শেখ রেহানাকে কোনো কাজই দিচ্ছেন না। অন্তত তাঁকে মানবাধিকার ও ন্যায়পালের দায়িত্ব দিন, তাঁকে শিখতে দিন।’
টিকা কেনায় বাহুল্য ব্যয় হচ্ছে উল্লেখ করে গণস্বাস্থ্যের এই ট্রাস্টি বলেন, ‘রাশিয়া টিকার জন্য অফার করেছিল মাত্র সাত ডলারে। সেই টিকা আপনারা কিনেছেন ১৪ ডলার দিয়ে। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্লেনের ভাড়া। আবার কত দিয়ে টিকা কিনেছেন সেটা সংসদেও জানান না। আপনারা সংসদকে অপমান করেছেন। আমার মনে হয় আপনি (শেখ হাসিনা) শারীরিকভাবে অসুস্থ, আপনার বিশ্রাম প্রয়োজন। আপনি বিশ্রাম নেন, শেখ রেহানাকে দায়িত্ব দেন। আপনি যদি বঙ্গবন্ধুকে সত্যিকার অর্থেই ধারণ করেন কিংবা সম্মানিত করতে চান তাহলে উচিত হবে যত দ্রুত সম্ভব একটি জাতীয় সরকার গঠন করা। জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে যে অনাচারগুলো হচ্ছে সেগুলো পরিবর্তন করা। জাতীয় সরকার ছাড়া এখানে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে না।’
বিএনপির সমালোচনা করে প্রবীণ এই রাজনৈতিক বলেন, ‘গত দুই দিন ধরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বলতে শুনেছি ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে বিরোধী দল দমন করছে বর্তমান সরকার। কিন্তু তাদের একটা নেতাকেও বলতে শুনলাম না তাঁরা ক্ষমতায় গেলে এই আইন বাতিল করবেন। কেবল হাসিনা খারাপ, শুধু তাঁর বিরোধিতা করে লাভ নেই। আপনারা ক্ষমতায় গেলে কী কী পরিবর্তন করবেন সেটার ঘোষণা দেন। আপনারা একাই কিছু করতে পারবেন না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে রাস্তায় নামুন। আপনাদের চরম ব্যর্থতা খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় হচ্ছে সেটার জন্য এখন পর্যন্ত কিছুই করতে পারলেন না।’
বক্তব্যে রাষ্ট্রপতিরও সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘যে অনাচার, অন্যায় ও দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ। এর দায়ভার রাষ্ট্রপতিকেও নিতে হবে। কারণ, রাষ্ট্রপতির ঘাড়ে বন্দুক রেখে ফায়ার করছেন শেখ হাসিনা। বিচার শুধু শেখ হাসিনার হবে না, রাষ্ট্রপতিরও হবে।
কোথাও গণতন্ত্র নেই মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করার পরামর্শ দিয়ে শেখ রেহানাকে দায়িত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, বর্তমান সরকারের আমলে সব থেকে বড় ব্যর্থতা, গণতন্ত্র কবরে গেছে। ভোট হয় না, লোকে ভোট দিতে পারে না।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয় মানবাধিকার সমিতি আয়োজিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাফরুল্লাহ বলেন, ‘এখন আপনার অবস্থা এত খারাপ যে, পশ্চিম দিগন্তে আপনার বিরুদ্ধে ডঙ্কা বাজাতে শুরু করেছে। এটা ঢাকতে আপনি দালাল নিয়োগ করেছেন। দালালেরা কখনো সত্যকে চাপা দিতে পারে না। আর আপনি উন্নয়নের কথা বলছেন। অথচ যে কাজ করা যেত ১০-১৫ হাজার কোটি টাকায়, সেটাই ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে করছেন। সর্বত্র অনাচার, দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। এখন সম্ভবত আপনার বোঝার সময় হয়েছে যে, আপনার পদত্যাগ করা উচিত। বরং আপনার বোন শেখ রেহানাকে এসবের সঙ্গে যুক্ত করুন। আপনি শেখ রেহানাকে কোনো কাজই দিচ্ছেন না। অন্তত তাঁকে মানবাধিকার ও ন্যায়পালের দায়িত্ব দিন, তাঁকে শিখতে দিন।’
টিকা কেনায় বাহুল্য ব্যয় হচ্ছে উল্লেখ করে গণস্বাস্থ্যের এই ট্রাস্টি বলেন, ‘রাশিয়া টিকার জন্য অফার করেছিল মাত্র সাত ডলারে। সেই টিকা আপনারা কিনেছেন ১৪ ডলার দিয়ে। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্লেনের ভাড়া। আবার কত দিয়ে টিকা কিনেছেন সেটা সংসদেও জানান না। আপনারা সংসদকে অপমান করেছেন। আমার মনে হয় আপনি (শেখ হাসিনা) শারীরিকভাবে অসুস্থ, আপনার বিশ্রাম প্রয়োজন। আপনি বিশ্রাম নেন, শেখ রেহানাকে দায়িত্ব দেন। আপনি যদি বঙ্গবন্ধুকে সত্যিকার অর্থেই ধারণ করেন কিংবা সম্মানিত করতে চান তাহলে উচিত হবে যত দ্রুত সম্ভব একটি জাতীয় সরকার গঠন করা। জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে যে অনাচারগুলো হচ্ছে সেগুলো পরিবর্তন করা। জাতীয় সরকার ছাড়া এখানে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে না।’
বিএনপির সমালোচনা করে প্রবীণ এই রাজনৈতিক বলেন, ‘গত দুই দিন ধরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বলতে শুনেছি ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মাধ্যমে বিরোধী দল দমন করছে বর্তমান সরকার। কিন্তু তাদের একটা নেতাকেও বলতে শুনলাম না তাঁরা ক্ষমতায় গেলে এই আইন বাতিল করবেন। কেবল হাসিনা খারাপ, শুধু তাঁর বিরোধিতা করে লাভ নেই। আপনারা ক্ষমতায় গেলে কী কী পরিবর্তন করবেন সেটার ঘোষণা দেন। আপনারা একাই কিছু করতে পারবেন না। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে রাস্তায় নামুন। আপনাদের চরম ব্যর্থতা খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় হচ্ছে সেটার জন্য এখন পর্যন্ত কিছুই করতে পারলেন না।’
বক্তব্যে রাষ্ট্রপতিরও সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘যে অনাচার, অন্যায় ও দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ। এর দায়ভার রাষ্ট্রপতিকেও নিতে হবে। কারণ, রাষ্ট্রপতির ঘাড়ে বন্দুক রেখে ফায়ার করছেন শেখ হাসিনা। বিচার শুধু শেখ হাসিনার হবে না, রাষ্ট্রপতিরও হবে।
ইউনূস সরকার ট্রাফিক জ্যামে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা
২৪ মিনিট আগেদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
২১ ঘণ্টা আগেতিন মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু কিছু সিদ্ধান্ত জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি বোধ হয় ভ্রুক্ষেপ করা হচ্ছে না। তারা যেটা ভালো মনে করছে, সেটাই হয়তো চাপিয়ে দিতে চাইছে।’ শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্ট
১ দিন আগে‘পুলিশ সংস্কার’ বিষয়ক বিএনপির গঠিত কমিটি থেকে প্রস্তাবনা দলটির চেয়ারপারসন অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার কথা থাকলেও গত বৃহস্পতিবারই (১৪ নভেম্বর) জমা দেওয়া হয় এই প্রস্তাবনা। কমিটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়
১ দিন আগে