নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র এনে মজুত করছে বিএনপি’—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যকে ‘ভয়ংকর’ বলেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এমন বক্তব্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে রুখে দেওয়ার একটি ‘নতুন চক্রান্ত’ বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘আইনজীবী সমাবেশে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই অভিযোগ করেন। ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট এই সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আসা আইনজীবীরা অংশ নেন।
আইনজীবী সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের বলেছেন—বিএনপি বাংলাদেশে অরাজকতা সৃষ্টির জন্য সীমান্তে অস্ত্র জড়ো করছে। কি ভয়ংকর কথা! যে মুহূর্তে জনগণ জেগে উঠছে, জনগণ যখন চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করেছে তাদের অধিকার আদায়ের জন্য, সেই সময়ে তারা (সরকার) এই কথা বলে নতুন একটা ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এই সমস্ত কথা বলে আপনারা (সরকার) যদি আবার জনগণের ওপর কোনো অস্ত্র ব্যবহার করেন, তার সমস্ত দায়দায়িত্ব আপনাদেরই বহন করতে হবে। জনগণ তার উত্তর দেবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সহিংসতাকে ছড়িয়ে দিতে চায়। আওয়ামী লীগ তাদের ২৪ তারিখের প্রোগ্রাম ২৭ তারিখে নিয়ে গেছে। কেন? কারণ তারা সহিংসতা চায়, জনগণের সঙ্গে সংঘাত করতে চায়। তখনই কেউ সহিংসতা চায় যখন তার জনসমর্থন হারিয়ে যায়। এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, আওয়ামী লীগও তার জনসমর্থন হারিয়ে ফেলেছে।’
সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমরা ২৭ তারিখে যে মহাসমাবেশ ডেকেছি, সেই মহাসমাবেশ হবে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ। কোনো চক্রান্ত করে, কোনো ষড়যন্ত্র করে, কোনো সহিংসতা করে এই মহাসমাবেশকে নস্যাৎ করা যাবে না। আমি আহ্বান জানাতে চাই কর্তৃপক্ষের কাছে যে, আমাদেরকে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার সমস্ত ব্যবস্থা আপনারা করবেন। অন্যথায় সব দায়-দায়িত্ব সরকারকে, কর্তৃপক্ষকে এবং যাঁরা দায়িত্বে আছেন তাঁদেরকে বহন করতে হবে।’
সমাবেশে নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, চলমান জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে হবে, যা এই ডুগডুগি বাজানো নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে হবে না।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাইফুল হক, গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
‘সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র এনে মজুত করছে বিএনপি’—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যকে ‘ভয়ংকর’ বলেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এমন বক্তব্য গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে রুখে দেওয়ার একটি ‘নতুন চক্রান্ত’ বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘আইনজীবী সমাবেশে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই অভিযোগ করেন। ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট এই সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আসা আইনজীবীরা অংশ নেন।
আইনজীবী সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের বলেছেন—বিএনপি বাংলাদেশে অরাজকতা সৃষ্টির জন্য সীমান্তে অস্ত্র জড়ো করছে। কি ভয়ংকর কথা! যে মুহূর্তে জনগণ জেগে উঠছে, জনগণ যখন চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করেছে তাদের অধিকার আদায়ের জন্য, সেই সময়ে তারা (সরকার) এই কথা বলে নতুন একটা ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, এই সমস্ত কথা বলে আপনারা (সরকার) যদি আবার জনগণের ওপর কোনো অস্ত্র ব্যবহার করেন, তার সমস্ত দায়দায়িত্ব আপনাদেরই বহন করতে হবে। জনগণ তার উত্তর দেবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে সহিংসতাকে ছড়িয়ে দিতে চায়। আওয়ামী লীগ তাদের ২৪ তারিখের প্রোগ্রাম ২৭ তারিখে নিয়ে গেছে। কেন? কারণ তারা সহিংসতা চায়, জনগণের সঙ্গে সংঘাত করতে চায়। তখনই কেউ সহিংসতা চায় যখন তার জনসমর্থন হারিয়ে যায়। এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, আওয়ামী লীগও তার জনসমর্থন হারিয়ে ফেলেছে।’
সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমরা ২৭ তারিখে যে মহাসমাবেশ ডেকেছি, সেই মহাসমাবেশ হবে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ। কোনো চক্রান্ত করে, কোনো ষড়যন্ত্র করে, কোনো সহিংসতা করে এই মহাসমাবেশকে নস্যাৎ করা যাবে না। আমি আহ্বান জানাতে চাই কর্তৃপক্ষের কাছে যে, আমাদেরকে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করার সমস্ত ব্যবস্থা আপনারা করবেন। অন্যথায় সব দায়-দায়িত্ব সরকারকে, কর্তৃপক্ষকে এবং যাঁরা দায়িত্বে আছেন তাঁদেরকে বহন করতে হবে।’
সমাবেশে নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, চলমান জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে হবে, যা এই ডুগডুগি বাজানো নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে হবে না।
সমাবেশে অন্যদের মধ্যে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি সাইফুল হক, গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকিসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
মৃত্যুবার্ষিকীতে বিভিন্ন জেলায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে স্মরণ করা হয়েছে। গতকাল বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর সমাধিস্থলে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় জমে।
১ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া ভাষণে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট ঘোষণা না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো।
৩ ঘণ্টা আগেইউনূস সরকার ট্রাফিক জ্যামে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা
৭ ঘণ্টা আগেদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
১ দিন আগে