নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উজানের ঢলে দেশের সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চল পানির নিচে চলে যাচ্ছে। এই অসময়ে পানির ঢলে বোরো ধান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। হঠাৎ করেই দেশের হাওরাঞ্চল উজানের পানিতে তলিয়ে যাওয়া এবং ফসলের ক্ষয়ক্ষতির জন্য সরকারের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমে নানাভাবে জেনেছি যে, ওই অঞ্চলে বাঁধ নির্মাণের জন্য শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সেসব কাজের জন্য সরকারের অতি উচ্চপর্যায়ের আত্মীয়স্বজন বা ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা এই বাঁধ নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত ছিল। কিন্তু তারা কোনো বাঁধ নির্মাণ না করার ফলে এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ যারা বসবাস করেন তাদের বাড়িঘর ভেসে যাচ্ছে ও তলিয়ে যাচ্ছে।’
রিজভী বলেন, আজকে এই বৈশ্বিক সংকটে যে যুদ্ধ হচ্ছে তার ফলে খাদ্যের সংকট তীব্রতর হচ্ছে। বাংলাদেশে সেই সংকট আরও তীব্রতর হচ্ছে এই অসময়ের পানির ঢলে। কারণ, বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘সরকারের অযোগ্যতা ও অব্যবস্থাপনা এবং জনগণের প্রতি ভ্রুক্ষেপহীনতার কারণেই আজকে অসময়ের ঢলে একটা বিস্তীর্ণ অঞ্চল ডুবে যাচ্ছে এবং ফসলের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। সাধারণ মানুষের বাড়িঘর তলিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য সম্পূর্ণ দায়ী বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার। কারণ, তারা আসল কাজের চেয়ে ভিন্ন কাজে ব্যস্ত।’
রুহুল কবির রিজভী আরও বলেন, ‘আসলে সরকার গণবিরোধী কর্মকাণ্ড করছে বলেই জনগণের ভোগান্তির দিকে তাদের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। যে কারণে আজকে বন্যায়, খরায়, নানাবিধ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মানুষ সর্বস্বান্ত হচ্ছে। আমি সরকারের এই অব্যবস্থাপনা ও সময়মতো পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে মানব বিপর্যয়ের জন্য তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে উপদ্রুত মানুষকে সহায়তা করা এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জাতীয়তাবাদী দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, কেন্দ্রীয় নেতা কাজী রওনকুল ইসলাম টিপু, আকরামুল হাসান, ছাত্রদলের সেক্রেটারি ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রমুখ।
উজানের ঢলে দেশের সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনার একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চল পানির নিচে চলে যাচ্ছে। এই অসময়ে পানির ঢলে বোরো ধান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। হঠাৎ করেই দেশের হাওরাঞ্চল উজানের পানিতে তলিয়ে যাওয়া এবং ফসলের ক্ষয়ক্ষতির জন্য সরকারের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা গণমাধ্যমে নানাভাবে জেনেছি যে, ওই অঞ্চলে বাঁধ নির্মাণের জন্য শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সেসব কাজের জন্য সরকারের অতি উচ্চপর্যায়ের আত্মীয়স্বজন বা ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা এই বাঁধ নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত ছিল। কিন্তু তারা কোনো বাঁধ নির্মাণ না করার ফলে এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ যারা বসবাস করেন তাদের বাড়িঘর ভেসে যাচ্ছে ও তলিয়ে যাচ্ছে।’
রিজভী বলেন, আজকে এই বৈশ্বিক সংকটে যে যুদ্ধ হচ্ছে তার ফলে খাদ্যের সংকট তীব্রতর হচ্ছে। বাংলাদেশে সেই সংকট আরও তীব্রতর হচ্ছে এই অসময়ের পানির ঢলে। কারণ, বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘সরকারের অযোগ্যতা ও অব্যবস্থাপনা এবং জনগণের প্রতি ভ্রুক্ষেপহীনতার কারণেই আজকে অসময়ের ঢলে একটা বিস্তীর্ণ অঞ্চল ডুবে যাচ্ছে এবং ফসলের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। সাধারণ মানুষের বাড়িঘর তলিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য সম্পূর্ণ দায়ী বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার। কারণ, তারা আসল কাজের চেয়ে ভিন্ন কাজে ব্যস্ত।’
রুহুল কবির রিজভী আরও বলেন, ‘আসলে সরকার গণবিরোধী কর্মকাণ্ড করছে বলেই জনগণের ভোগান্তির দিকে তাদের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। যে কারণে আজকে বন্যায়, খরায়, নানাবিধ প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মানুষ সর্বস্বান্ত হচ্ছে। আমি সরকারের এই অব্যবস্থাপনা ও সময়মতো পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে মানব বিপর্যয়ের জন্য তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে উপদ্রুত মানুষকে সহায়তা করা এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জাতীয়তাবাদী দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, কেন্দ্রীয় নেতা কাজী রওনকুল ইসলাম টিপু, আকরামুল হাসান, ছাত্রদলের সেক্রেটারি ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রমুখ।
আজ থেকে দুই বছর আগেই বিএনপি সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। সুতরাং সংস্কারের পর নির্বাচনের আয়োজন করা কোনো যৌক্তিক কথা নয়।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে সন্দেহ আসতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বিবেচনায় দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে আবারও জোর দিলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি ক্ষমতায় গেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের নামকরণ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা জানান। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পঙ্গুত্ববরণকারীদের মধ্যে হুইল...
২১ ঘণ্টা আগেবস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য আর কখনোই মামলা-হামলা, জুলুম-নির্যাতন হবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহ্বায়ক আমিনুল হক। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন
১ দিন আগে