নাদেরা সুলতানা নদী
এটা বোধ হয় অস্বীকারের উপায়ই নেই, আমাদের সবার মাঝেই কিছু কুৎসিত বিষয় বা প্রকাশ থাকে, যা আমরা লুকিয়ে রাখি। যে যত বেশি লুকিয়ে রাখি, বিশেষ করে জনসমক্ষে; সে-ই প্রকৃত সুস্থ সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী এবং সম্মানিত মানুষ বলে বিবেচিত হয়! এই কুৎসিত বিষয়গুলো সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পায় যখন আমরা মাত্রাতিরিক্ত রেগে যাই। হারাই নিয়ন্ত্রণ! রেগে গেলে আমাদের মাঝে খুব কম মানুষই আছেন, যিনি খুব শোভন বা সভ্য প্রকাশ করতে পারেন—তাঁর সেই রাগের রূপ হয়ে যায় অতীব কিম্ভূত, বিরূপ!
নিজের রাগের কথা বলি। আমি খুব ছোটবেলায় রেগে গেলে সাধারণত কান্না করতাম। ছোট ভাই আমার প্রায় পাঁচ বছরের ছোট সে একটু বড় হওয়ার পর খুব চাইতাম সে আমাকে বড় বোন হিসেবে সম্মান করুক, যখন যা বলব সে কথা শুনুক। বলাই বাহুল্য, এই চাওয়াটা সে পাত্তাই দিত না যখন সে বন্ধুদের সঙ্গে খেলা করত। একদিন বিকেল পার হয়ে সন্ধ্যা হয়-হয়, হাঁস-মুরগি ঘরে ফিরে গেছে, আমাদের খেলা শেষ, পাড়ায় পাড়ায় সান্ধ্যপ্রদীপ জ্বলে ওঠে ওঠে, যাঁদের নামাজে বসার বসে গেছেন। কিন্তু ছোট ভাই আসে না অনেকবার ডেকে আসার পরও।
আমি বাসায় ফিরে যে গেট দিয়ে ও ঢুকবে তার আড়ালে দাঁড়িয়ে রইলাম—ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে দুমদাম পিঠে বসাব আজ। হায়, কোনো দিন যা হয়নি, তা-ই হলো—সে ঢুকেছে আর আমি মারতে উদ্ধত হয়েছি, এরই মাঝে আব্বা যেন কোত্থেকে হাজির। আব্বা আমার এই প্রকাশ দেখে যে পরিমাণ শকড হয়েছিলেন, তা দেখার মতো এক দৃশ্য এবং আমি জনমের মতো বুঝে গেলাম—এমন রাগের প্রকাশ, কভি নেহি।
একদম ছোটবেলায় আমার রাগের অন্য একটা কারণ ছিল, খাবারদাবার বা সাজসজ্জা নিয়ে আম্মার চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত। কত দিন চোখের জল নাকের জল এক করে ভেবেছি, আমি একটি ভীষণ দুঃখী মেয়ে! প্রতিবাদে কিছু করতে পারতাম না, কিন্তু মনে মনে কত আজেবাজে ফন্দি করতাম, লুকিয়ে যাব, চলে যাব—এমনতর আর কি!
একটু বড় হওয়ার পর আমার অনিচ্ছায় একদিন আম্মার সঙ্গে শপিংমলে যেতে হলো। মার্কেটে চেনা কেউ আম্মাকে দেখিয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করল, ‘আমার কী হয়?’ আমি তখনও রাগ চেপে আছি, বললাম ‘আন্টি'’!
এরপর খুব রেগে কোনো দিন কারও সঙ্গে তীব্র ঝগড়া-বিবাদ করেছি বলে মনে হয় না। শুধু মনে আছে, একদিন ছোট এক মামাকে নিয়ে ট্রেনে ময়মনসিংহ থেকে স্কুল হোস্টেল থেকে বাড়ি ফিরছি, বোধ হয় ৮৮ সালের দিকে। সেই সময়ের সরকারপ্রধান এরশাদ। তখন তিনি পানিতে নেমে নেমে ত্রাণ বিতরণ করেন, টেলিভিশনে দেখা যায়, গান ধরেন, কবিতা বাঁধেন আহা সে কী দৃশ্য, চোখে পানি এসে যাওয়ার মতো! সেই তাকে নিয়ে ট্রেনে কলেজপড়ুয়া কিছু ভাই সেই রকম বাগ্বিত-ায় লিপ্ত; হায় আমার কী হলো, আমিও খুব রেগে গিয়ে বলতে লাগলাম, না সে খুব ভালো মানুষ।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমার যে রুমমেট, ‘স্মৃতি’ আমার জান কা টুকরা ছিল; আবার সে-ই আমাকে সেই রকম লেভেলে রাগিয়ে দেওয়ার এক ক্ষমতা রাখত। কথা নেই, বার্তা নেই; আমি হয়তো ঘুম থেকে উঠছি না, সে আমার মুখে পেস্ট লাগিয়ে দিত। বলাই বাহুল্য, আমি রেগে যেতাম এমন যে মাঝেমধ্যে ওকে ঠিক কীভাবে শাস্তি দেব বুঝতে না পেরে কথাই বলা বন্ধ করে দিতাম। উফ্ এমন পাজি ছিল সে, তারপরও থামত না—আমার একটা প্রিয় স্কার্ট ছিল, কোথায় যেন একটু ছিড়ে গিয়েছিল, তারপরও সেটাই পরতাম আমি। সেই স্কার্টের ফুটো সে আরও বড় করে দিল একদিন। আমার মনে হয়েছিল, আমার কপালেই কেন এমন বন্ধু জোটে, কেন কেন কেন! কিন্তু বিষয় হচ্ছে, আমি তার জামা দখল করতেও ছাড়তাম না। মিছিল করা মানুষ আমি। উচ্চতা কম বলে সবসময়ই একটু হাই হিলই পরি, কিন্তু মিছিলে আমার প্রথম এবং শেষ পছন্দ ছিল স্মৃতির জুতো। কারণ ওরগুলো ছিল একটু আরামদায়ক আর স্লিপার টাইপের এবং পায়ের ঠিক মাপে মাপে।
না, খুব কাছের মানুষের সঙ্গে রাগের প্রকাশ হয়তো আমাদের কুৎসিত রূপ বের হয় না। কিন্তু দূরের মানুষের ক্ষেত্রে আমরা অনেক চেনা মানুষকেও এমন অচেনা রূপে দেখতে পাই কখনও না কখনও, যা হয়তো কল্পনাও করি না।
শুধু ঘরে থাকেন হয়তো কিছু কাজ নিয়ে। তাঁদের অনেকেই ঘরের কাজে সাহায্য করা মানুষের ওপর নিজের হতাশা ঢালতে গিয়ে রীতিমতো এক নির্যাতকের ভূমিকায় হাজির হন, এমন চিত্র তো অহরহ।
সংসার করতে গিয়ে যদি দুজন দুই মেরুর মানুষ হন, তাহলে তো কথাই নেই, প্রতিদিন আলাদা দুটি মানুষের কদাকার এক রূপের চাষাবাদ...।
এত লম্বা গল্প হঠাৎ কেন করছি? আমাদের সময়টা খুব অস্থির যাচ্ছে, বিশেষ করে বাংলাদেশে। মানসিক স্বাস্থ্য খুব ভালো থাকার কোনো কারণ নেই। তার ওপর আমাদের দেশে সব ক্ষেত্রে পেশিশক্তির জয়জয়কার। আঙুল তুলে নিজেকে চেনাতে সবাই করে চিৎকার যখন-তখন এ তো নতুন দৃশ্য নয়...। তবে খুব খুব বিশ্বাস করি—‘ব্যবহারই বংশের পরিচয়’।
রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন। রেগে গেলেও পারস্পরিক শ্রদ্ধা-সহমর্মিতা ধরে রাখুন। আপনার সবচেয়ে খারাপটুকু লুকিয়ে রাখুন—এমন কোথাও যে তালা মেরে চাবি ছুঁড়ে ফেলে দিন দরকার হলে।
সবাই সুস্থ থাকুন স্বাভাবিক হয়ে উঠুক জীবনযাত্রা।
মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
এটা বোধ হয় অস্বীকারের উপায়ই নেই, আমাদের সবার মাঝেই কিছু কুৎসিত বিষয় বা প্রকাশ থাকে, যা আমরা লুকিয়ে রাখি। যে যত বেশি লুকিয়ে রাখি, বিশেষ করে জনসমক্ষে; সে-ই প্রকৃত সুস্থ সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী এবং সম্মানিত মানুষ বলে বিবেচিত হয়! এই কুৎসিত বিষয়গুলো সবচেয়ে বেশি প্রকাশ পায় যখন আমরা মাত্রাতিরিক্ত রেগে যাই। হারাই নিয়ন্ত্রণ! রেগে গেলে আমাদের মাঝে খুব কম মানুষই আছেন, যিনি খুব শোভন বা সভ্য প্রকাশ করতে পারেন—তাঁর সেই রাগের রূপ হয়ে যায় অতীব কিম্ভূত, বিরূপ!
নিজের রাগের কথা বলি। আমি খুব ছোটবেলায় রেগে গেলে সাধারণত কান্না করতাম। ছোট ভাই আমার প্রায় পাঁচ বছরের ছোট সে একটু বড় হওয়ার পর খুব চাইতাম সে আমাকে বড় বোন হিসেবে সম্মান করুক, যখন যা বলব সে কথা শুনুক। বলাই বাহুল্য, এই চাওয়াটা সে পাত্তাই দিত না যখন সে বন্ধুদের সঙ্গে খেলা করত। একদিন বিকেল পার হয়ে সন্ধ্যা হয়-হয়, হাঁস-মুরগি ঘরে ফিরে গেছে, আমাদের খেলা শেষ, পাড়ায় পাড়ায় সান্ধ্যপ্রদীপ জ্বলে ওঠে ওঠে, যাঁদের নামাজে বসার বসে গেছেন। কিন্তু ছোট ভাই আসে না অনেকবার ডেকে আসার পরও।
আমি বাসায় ফিরে যে গেট দিয়ে ও ঢুকবে তার আড়ালে দাঁড়িয়ে রইলাম—ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে দুমদাম পিঠে বসাব আজ। হায়, কোনো দিন যা হয়নি, তা-ই হলো—সে ঢুকেছে আর আমি মারতে উদ্ধত হয়েছি, এরই মাঝে আব্বা যেন কোত্থেকে হাজির। আব্বা আমার এই প্রকাশ দেখে যে পরিমাণ শকড হয়েছিলেন, তা দেখার মতো এক দৃশ্য এবং আমি জনমের মতো বুঝে গেলাম—এমন রাগের প্রকাশ, কভি নেহি।
একদম ছোটবেলায় আমার রাগের অন্য একটা কারণ ছিল, খাবারদাবার বা সাজসজ্জা নিয়ে আম্মার চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত। কত দিন চোখের জল নাকের জল এক করে ভেবেছি, আমি একটি ভীষণ দুঃখী মেয়ে! প্রতিবাদে কিছু করতে পারতাম না, কিন্তু মনে মনে কত আজেবাজে ফন্দি করতাম, লুকিয়ে যাব, চলে যাব—এমনতর আর কি!
একটু বড় হওয়ার পর আমার অনিচ্ছায় একদিন আম্মার সঙ্গে শপিংমলে যেতে হলো। মার্কেটে চেনা কেউ আম্মাকে দেখিয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করল, ‘আমার কী হয়?’ আমি তখনও রাগ চেপে আছি, বললাম ‘আন্টি'’!
এরপর খুব রেগে কোনো দিন কারও সঙ্গে তীব্র ঝগড়া-বিবাদ করেছি বলে মনে হয় না। শুধু মনে আছে, একদিন ছোট এক মামাকে নিয়ে ট্রেনে ময়মনসিংহ থেকে স্কুল হোস্টেল থেকে বাড়ি ফিরছি, বোধ হয় ৮৮ সালের দিকে। সেই সময়ের সরকারপ্রধান এরশাদ। তখন তিনি পানিতে নেমে নেমে ত্রাণ বিতরণ করেন, টেলিভিশনে দেখা যায়, গান ধরেন, কবিতা বাঁধেন আহা সে কী দৃশ্য, চোখে পানি এসে যাওয়ার মতো! সেই তাকে নিয়ে ট্রেনে কলেজপড়ুয়া কিছু ভাই সেই রকম বাগ্বিত-ায় লিপ্ত; হায় আমার কী হলো, আমিও খুব রেগে গিয়ে বলতে লাগলাম, না সে খুব ভালো মানুষ।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমার যে রুমমেট, ‘স্মৃতি’ আমার জান কা টুকরা ছিল; আবার সে-ই আমাকে সেই রকম লেভেলে রাগিয়ে দেওয়ার এক ক্ষমতা রাখত। কথা নেই, বার্তা নেই; আমি হয়তো ঘুম থেকে উঠছি না, সে আমার মুখে পেস্ট লাগিয়ে দিত। বলাই বাহুল্য, আমি রেগে যেতাম এমন যে মাঝেমধ্যে ওকে ঠিক কীভাবে শাস্তি দেব বুঝতে না পেরে কথাই বলা বন্ধ করে দিতাম। উফ্ এমন পাজি ছিল সে, তারপরও থামত না—আমার একটা প্রিয় স্কার্ট ছিল, কোথায় যেন একটু ছিড়ে গিয়েছিল, তারপরও সেটাই পরতাম আমি। সেই স্কার্টের ফুটো সে আরও বড় করে দিল একদিন। আমার মনে হয়েছিল, আমার কপালেই কেন এমন বন্ধু জোটে, কেন কেন কেন! কিন্তু বিষয় হচ্ছে, আমি তার জামা দখল করতেও ছাড়তাম না। মিছিল করা মানুষ আমি। উচ্চতা কম বলে সবসময়ই একটু হাই হিলই পরি, কিন্তু মিছিলে আমার প্রথম এবং শেষ পছন্দ ছিল স্মৃতির জুতো। কারণ ওরগুলো ছিল একটু আরামদায়ক আর স্লিপার টাইপের এবং পায়ের ঠিক মাপে মাপে।
না, খুব কাছের মানুষের সঙ্গে রাগের প্রকাশ হয়তো আমাদের কুৎসিত রূপ বের হয় না। কিন্তু দূরের মানুষের ক্ষেত্রে আমরা অনেক চেনা মানুষকেও এমন অচেনা রূপে দেখতে পাই কখনও না কখনও, যা হয়তো কল্পনাও করি না।
শুধু ঘরে থাকেন হয়তো কিছু কাজ নিয়ে। তাঁদের অনেকেই ঘরের কাজে সাহায্য করা মানুষের ওপর নিজের হতাশা ঢালতে গিয়ে রীতিমতো এক নির্যাতকের ভূমিকায় হাজির হন, এমন চিত্র তো অহরহ।
সংসার করতে গিয়ে যদি দুজন দুই মেরুর মানুষ হন, তাহলে তো কথাই নেই, প্রতিদিন আলাদা দুটি মানুষের কদাকার এক রূপের চাষাবাদ...।
এত লম্বা গল্প হঠাৎ কেন করছি? আমাদের সময়টা খুব অস্থির যাচ্ছে, বিশেষ করে বাংলাদেশে। মানসিক স্বাস্থ্য খুব ভালো থাকার কোনো কারণ নেই। তার ওপর আমাদের দেশে সব ক্ষেত্রে পেশিশক্তির জয়জয়কার। আঙুল তুলে নিজেকে চেনাতে সবাই করে চিৎকার যখন-তখন এ তো নতুন দৃশ্য নয়...। তবে খুব খুব বিশ্বাস করি—‘ব্যবহারই বংশের পরিচয়’।
রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন। রেগে গেলেও পারস্পরিক শ্রদ্ধা-সহমর্মিতা ধরে রাখুন। আপনার সবচেয়ে খারাপটুকু লুকিয়ে রাখুন—এমন কোথাও যে তালা মেরে চাবি ছুঁড়ে ফেলে দিন দরকার হলে।
সবাই সুস্থ থাকুন স্বাভাবিক হয়ে উঠুক জীবনযাত্রা।
মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
যেকোনো সামাজিক বিষয় বা সামাজিক সমস্যা নিয়ে আমরা যখন আলোচনা করি, তখন কখনো কখনো তত্ত্ব দিয়ে তার ব্যাখ্যা করি, আবার কখনো কখনো বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সে বিষয় বা সমস্যার বিশ্লেষণ করি। তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা...
৪ ঘণ্টা আগেগাজার সবচেয়ে সুপরিচিত ফুটবল স্টেডিয়ামটি এখন বিশৃঙ্খলায় ভরা। মাঠ ও বসার জায়গায় বাস্তুচ্যুত লোকের বন্যা। সবার পিঠে ব্যাগ আর কিছু কাপড়। কেউ অসুস্থ ব্যক্তিদের সাহায্য করছেন বা আহত আত্মীয়দের নিয়ে চলেছেন। আবার কেউ কেউ একা হাঁটছেন, খালি পায়েই হেঁটে চলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেসিসা একটি নরম ধাতু। এটি ঈষৎ নীলাভ ধূসর বর্ণের। এর পারমাণবিক সংখ্যা ৮২। ধাতুটি এতটাই নরম যে একটি ছুরির সাহায্যে একে কাটা যায়। সিসা কিন্তু মারাত্মক ক্ষতিকর বিষ। এই বিষের ভেতরেই বাস করছে বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ। বাংলাদেশের বাতাসে যেমন সিসার উপস্থিতি দেখা গেছে, তেমনি মাটিতে-পানিতেও পাওয়া গেছে...
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী পরিচয়ে দ্রুত অস্ত্রোপচারে সহায়তা করার কথা বলে পাপিয়া আক্তার রোগীর কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। তিনি যে ‘ভুয়া’ ছাত্রী, সেটি বুঝতে পেরে চিকিৎসকেরা তাঁকে আটক করেন। তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন। হয়তো তাঁর শাস্তিও হবে। পাপিয়া শুধু অচেনা রোগী ও তাদের স্বজনদের নয়, তাঁর স্বামীকেও ধোঁকা...
৪ ঘণ্টা আগে