নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের বিপরীতে চিকিৎসক মাত্র ১০ থেকে ১৫ জন। অথচ আশপাশের দেশগুলোতে তা ২৫ থেকে ৩০ জন। কাজেই চাহিদার তুলনায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসক কম বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নীতিমালা অনুযায়ী আরও অনেক চিকিৎসক দরকার। হাসপাতালের আসনসংখ্যাও সীমিত। ফলে ১৬ কোটি মানুষকে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয়ভাবে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আইইএম ইউনিট কনফারেন্স কক্ষে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্বে জনসংখ্যা এখন ৮০০ কোটির কাছাকাছি। প্রতি সেকেন্ডে আরও বেড়ে যাচ্ছে। আমাদের পৃথিবীর জনসংখ্যা ধারণ ক্ষমতা ১ হাজার থেকে ১২শ কোটি মানুষের বেশি নয়। সেদিকে খেয়াল করে ভবিষ্যতে পথ চলতে হবে। বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি অথবা তারও একটু বেশি। ৫৫ হাজার বর্গ মাইলের মাঝেই এত জনসংখ্যার বাস। পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ।
জাহিদ মালেক বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১২শ বা তারও বেশি মানুষ বাস করে। যা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ চীন কিংবা ভারতও জনবহুল দেশ। তবুও সেসব দেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব এত বেশি নয়। সেখানে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১০০ থেকে ১৫০ এর বেশি লোক বাস করে না। আমাদের জনসংখ্যার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের জনসংখ্যা জন্য স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা করতে হয়। আমাদের খাদ্য, বাসস্থান ও কর্মের ব্যবস্থা করতে হয়। আমরা এই সুবিধাগুলো দিয়ে যাচ্ছি। তবে তারও একটি সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের প্রায় ৮০ শতাংশ শিক্ষিত হচ্ছে। তারপরেও প্রত্যেক বছরে ৩০ লাখ নতুন শিশু জন্ম নিচ্ছে। প্রায় ২০ লাখ লোক নতুন করে কর্মসংস্থানে যোগ দেয়। এদের সকল নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সরকারের নিশ্চিত করতে হয়। যা সহজ নয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের এখন ভাবার বিষয় কোনটি আমাদের দেশের জন্য ভালো। সকল দেশের সমাধান একই রকম নয়। একেক দেশের জন্য সমাধান একেক রকম। আমাদের দেশের প্রয়োজন ভিন্ন। আমাদের যে জনসংখ্যা আছে তাদের জন্য সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু জনসংখ্যা যদি প্রতিনিয়ত বেড়ে যায় আমাদের দ্বারা তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না। সম্পদ এবং জনসংখ্যার মাঝে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। সকল নাগরিকের জন্য পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলেই আমরা কাঙ্ক্ষিত জনগণ উপহার দিতে পারব।
দেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের বিপরীতে চিকিৎসক মাত্র ১০ থেকে ১৫ জন। অথচ আশপাশের দেশগুলোতে তা ২৫ থেকে ৩০ জন। কাজেই চাহিদার তুলনায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসক কম বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) নীতিমালা অনুযায়ী আরও অনেক চিকিৎসক দরকার। হাসপাতালের আসনসংখ্যাও সীমিত। ফলে ১৬ কোটি মানুষকে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয়ভাবে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আইইএম ইউনিট কনফারেন্স কক্ষে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্বে জনসংখ্যা এখন ৮০০ কোটির কাছাকাছি। প্রতি সেকেন্ডে আরও বেড়ে যাচ্ছে। আমাদের পৃথিবীর জনসংখ্যা ধারণ ক্ষমতা ১ হাজার থেকে ১২শ কোটি মানুষের বেশি নয়। সেদিকে খেয়াল করে ভবিষ্যতে পথ চলতে হবে। বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি অথবা তারও একটু বেশি। ৫৫ হাজার বর্গ মাইলের মাঝেই এত জনসংখ্যার বাস। পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ।
জাহিদ মালেক বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১২শ বা তারও বেশি মানুষ বাস করে। যা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ চীন কিংবা ভারতও জনবহুল দেশ। তবুও সেসব দেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব এত বেশি নয়। সেখানে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১০০ থেকে ১৫০ এর বেশি লোক বাস করে না। আমাদের জনসংখ্যার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের জনসংখ্যা জন্য স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা করতে হয়। আমাদের খাদ্য, বাসস্থান ও কর্মের ব্যবস্থা করতে হয়। আমরা এই সুবিধাগুলো দিয়ে যাচ্ছি। তবে তারও একটি সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের প্রায় ৮০ শতাংশ শিক্ষিত হচ্ছে। তারপরেও প্রত্যেক বছরে ৩০ লাখ নতুন শিশু জন্ম নিচ্ছে। প্রায় ২০ লাখ লোক নতুন করে কর্মসংস্থানে যোগ দেয়। এদের সকল নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সরকারের নিশ্চিত করতে হয়। যা সহজ নয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের এখন ভাবার বিষয় কোনটি আমাদের দেশের জন্য ভালো। সকল দেশের সমাধান একই রকম নয়। একেক দেশের জন্য সমাধান একেক রকম। আমাদের দেশের প্রয়োজন ভিন্ন। আমাদের যে জনসংখ্যা আছে তাদের জন্য সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু জনসংখ্যা যদি প্রতিনিয়ত বেড়ে যায় আমাদের দ্বারা তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না। সম্পদ এবং জনসংখ্যার মাঝে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। সকল নাগরিকের জন্য পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলেই আমরা কাঙ্ক্ষিত জনগণ উপহার দিতে পারব।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্ট চালিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপতিত সরকার সংখ্যা বানানোর খেলায়ও মেতে উঠেছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতি-সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রণয়ন জাতীয় কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, সংখ্যা বদলে ফেলে তারা ভোটের ফল ঠিক করত। মুদ্রাস্ফীতিসহ বিভিন্ন উপাত্তের সংখ্যা বদলে ফেলে তারা দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের চোখে...
৮ ঘণ্টা আগে