নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধে অংশ না নেওয়া ব্যক্তির নাম মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আসার জন্য নিজেদেরকে দায়ী করে মন্ত্রী বলেন, ‘আকাম সব আমরাই করছি’। রাজাকারদেরকে মুক্তিযোদ্ধা বানাইছি আমরা। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা, আমাদের সেক্টর কমান্ডাররা নিজের আত্মীয়, পরিবারের লোকজনের নাম এই তালিকায় ঢুকাইছি। ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এসব কথা বলেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর সবুজবাগে ‘ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স’ ভবন উদ্বোধন করেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার বিষয়ে কোনো সংশয় থাকলে অভিযোগ জানাতে হবে। তিন মাসের মধ্যে সেটা তদন্ত করে দেখা হবে। সব মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা হবে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৮৫ হাজার হবে।
উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্য করে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, শুধু নিজের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে থাকলে চলবেনা। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনিরা কী করে খোঁজ রাখতে হবে। তাঁরা যাতে অন্য মতাদর্শে না জড়াতে পারে , অপরাধের সঙ্গে না জড়িতে না হতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষণের প্রসঙ্গে মন্ত্রী জানান, যত জায়গায় মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে সেখানে স্মৃতিস্তম্ভ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের ঘটনা রেকর্ড করে ধারণ করে আর্কাইভ করা হবে। এ জন্য ৪৮ কোটি টাকার প্রকল্প পাস করা হয়েছে। এ ছাড়াও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্থানীয়ভাবে ইউনিয়ন পরিষদের সামনে, উপজেলা পরিষদের এবং প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ছবিসহ নামের তালিকা থাকবে।
উদ্বোধনী এই অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান খান উপস্থিত ছিলেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমরা এখন যে মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে আছি তারা এই দেশের ধর্মান্ধ, অপশক্তির বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই করে যাব। এ দেশে বিএনপি জামাতের বোমাবাজি, ধ্বংসের রাজনীতিকে প্রতিহত করতে পেরেছি। আমরা যত দিন বাঁচব মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে, এই অপশক্তিকে প্রতিহত করে যাব।
এই আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা-২০ আসনের এমপি বেনজীর আহমদ, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সচিব-খাজা মিয়া, ঢাকা জেলা প্রশাসক-শহীদুল ইসলাম, ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার-মারুফ হোসেন সরদার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব-তপন কান্তি ঘোষ, উপসচিব-সৈয়দ শাহজাহান আহমেদসহ ঢাকা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ।
ঢাকা: স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধে অংশ না নেওয়া ব্যক্তির নাম মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আসার জন্য নিজেদেরকে দায়ী করে মন্ত্রী বলেন, ‘আকাম সব আমরাই করছি’। রাজাকারদেরকে মুক্তিযোদ্ধা বানাইছি আমরা। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা, আমাদের সেক্টর কমান্ডাররা নিজের আত্মীয়, পরিবারের লোকজনের নাম এই তালিকায় ঢুকাইছি। ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এসব কথা বলেন তিনি।
আজ রোববার রাজধানীর সবুজবাগে ‘ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স’ ভবন উদ্বোধন করেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার বিষয়ে কোনো সংশয় থাকলে অভিযোগ জানাতে হবে। তিন মাসের মধ্যে সেটা তদন্ত করে দেখা হবে। সব মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা হবে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৮৫ হাজার হবে।
উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্য করে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, শুধু নিজের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় নিয়ে থাকলে চলবেনা। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ছেলে, মেয়ে, নাতি-নাতনিরা কী করে খোঁজ রাখতে হবে। তাঁরা যাতে অন্য মতাদর্শে না জড়াতে পারে , অপরাধের সঙ্গে না জড়িতে না হতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষণের প্রসঙ্গে মন্ত্রী জানান, যত জায়গায় মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে সেখানে স্মৃতিস্তম্ভ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের ঘটনা রেকর্ড করে ধারণ করে আর্কাইভ করা হবে। এ জন্য ৪৮ কোটি টাকার প্রকল্প পাস করা হয়েছে। এ ছাড়াও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্থানীয়ভাবে ইউনিয়ন পরিষদের সামনে, উপজেলা পরিষদের এবং প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে ছবিসহ নামের তালিকা থাকবে।
উদ্বোধনী এই অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান খান উপস্থিত ছিলেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমরা এখন যে মুক্তিযোদ্ধারা বেঁচে আছি তারা এই দেশের ধর্মান্ধ, অপশক্তির বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই করে যাব। এ দেশে বিএনপি জামাতের বোমাবাজি, ধ্বংসের রাজনীতিকে প্রতিহত করতে পেরেছি। আমরা যত দিন বাঁচব মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে, এই অপশক্তিকে প্রতিহত করে যাব।
এই আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা-২০ আসনের এমপি বেনজীর আহমদ, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সচিব-খাজা মিয়া, ঢাকা জেলা প্রশাসক-শহীদুল ইসলাম, ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার-মারুফ হোসেন সরদার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব-তপন কান্তি ঘোষ, উপসচিব-সৈয়দ শাহজাহান আহমেদসহ ঢাকা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ।
সরকার গণমাধ্যমকে স্বাধীন, শক্তিশালী ও বস্তুনিষ্ঠ করার লক্ষ্যে ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন’ গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কামাল আহমেদ। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত মোহাম্মদ কাজল মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের ভেজথানি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত দেড়টায় একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তিনি ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
৪ ঘণ্টা আগে১৬ ডিসেম্বর জাতীয় বিজয় দিবস ঘিরে কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কমিটির সভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র–জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় হওয়ায় মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
৫ ঘণ্টা আগে