নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা ও চট্টগ্রামের কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ডিজিটাল করার কথা ছিল। কিন্তু উচ্চ আদালত এ নিয়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। এর ফলে এই দুই অঞ্চলে কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটাল করতে আরও সময় দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার সচিবালয়ে কেব্ল অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠকের পর তথ্যমন্ত্রী এ কথা জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটাল করার সময় বেঁধে দেওয়া হয়। অগ্রগতি কতটুকু সেটি পর্যালোচনা করেছি। কেব্ল অপারেটররা বলেছেন, সারা দেশে গ্রাহকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। ফিড অপারেটররাও সেট টপ বক্স কেনার জন্য বিনিয়োগ করেছে। কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটালাইজ হলে গ্রাহক ভালোমতো টেলিভিশন দেখতে পারবেন। বছরে ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। সব গ্রাহকদের ডিজিটালাইজ করতে পারলে এই টাকা সরকার রাজস্ব পাবে। কেব্ল অপারেটররাও তাদের পাওনা সঠিকভাবে পাচ্ছে না। টেলিভিশনগুলোও তখন পে-চ্যানেল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে।
৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের কেব্ল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা নিয়ে হাইকোর্ট থেকে স্থগিতাদেশ দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে হাছান মাহমুদ বলেন, স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে মন্ত্রণালয় কাজ করছে, আশা করছি স্থগিতাদেশ উঠে যাবে। আদেশ উঠে গেলে আমরা আবার বসে সময় কতটুকু বাড়ানো যায় সেটা ঠিক করব। গ্রাহক পর্যায়ে প্রস্তুতি দেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন ‘সব ধরনের গ্রাহকেরা যাতে সহজে বিভিন্ন মানের সেট টপ বক্স পায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রয়োজন ও সামর্থ্য অনুযায়ী যাতে সেট টপ বক্স কিনতে পারেন সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এককালীনের পাশাপাশি কিস্তিতেও যাতে সেট পট বক্স কেনার সুযোগ থাকে সেটি নিয়েও আলোচনা করেছি। সরকারি কোনো সংস্থার মাধ্যমে দেশেও এটি উৎপাদন করা যায় কি না, সেটি নিয়েও আলোচনা করেছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কেব্ল অপারেটরেরা প্রস্তুতি নিয়েছেন। ডিজিটাল হেডএন্ড বসানোর কাজটি তাদের করতে হয়। সেটি তারা প্রায় সারা দেশে করেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়াও মেট্রোপলিটন শহরসহ অন্য শহরগুলোতেও করেছেন। কিন্তু শুধু ডিজিটাল হেডএন্ড বসলেই কেব্ল অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল হবে না, প্রত্যেকটা গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স থাকতে হবে, তাহলে কেব্ল অপারেটিং সিস্টেমটা ডিজিটালাইজড হবে।
গ্রাহক পর্যায়ে এখনো সবাই সেট টপ বক্স কেনেনি বা সবাইকে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, সেট টপ বক্সের দেশে স্টক ও সাপ্লাইয়েরও বিষয় আছে। কত শতাংশ গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স আছে সেই পরিসংখ্যান কেব্ল অপারেটররা দিতে পারেননি। তবে অনেক গ্রাহকের কাছে এখনো সেট টপ বক্স নেই। গ্রাহকের কাছে না থাকলে অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল করা সম্ভব না। গ্রাহক যাতে আরেকটু সময় পায় সেট টপ বক্স সংগ্রহ করতে সে জন্য সময় কতটুকু বাড়ানো যায় এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
ঢাকা ও চট্টগ্রামের কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ডিজিটাল করার কথা ছিল। কিন্তু উচ্চ আদালত এ নিয়ে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। এর ফলে এই দুই অঞ্চলে কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটাল করতে আরও সময় দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার সচিবালয়ে কেব্ল অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠকের পর তথ্যমন্ত্রী এ কথা জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটাল করার সময় বেঁধে দেওয়া হয়। অগ্রগতি কতটুকু সেটি পর্যালোচনা করেছি। কেব্ল অপারেটররা বলেছেন, সারা দেশে গ্রাহকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হয়েছে। ফিড অপারেটররাও সেট টপ বক্স কেনার জন্য বিনিয়োগ করেছে। কেব্ল অপারেটিং পদ্ধতি ডিজিটালাইজ হলে গ্রাহক ভালোমতো টেলিভিশন দেখতে পারবেন। বছরে ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। সব গ্রাহকদের ডিজিটালাইজ করতে পারলে এই টাকা সরকার রাজস্ব পাবে। কেব্ল অপারেটররাও তাদের পাওনা সঠিকভাবে পাচ্ছে না। টেলিভিশনগুলোও তখন পে-চ্যানেল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে।
৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের কেব্ল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা নিয়ে হাইকোর্ট থেকে স্থগিতাদেশ দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে হাছান মাহমুদ বলেন, স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে মন্ত্রণালয় কাজ করছে, আশা করছি স্থগিতাদেশ উঠে যাবে। আদেশ উঠে গেলে আমরা আবার বসে সময় কতটুকু বাড়ানো যায় সেটা ঠিক করব। গ্রাহক পর্যায়ে প্রস্তুতি দেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন ‘সব ধরনের গ্রাহকেরা যাতে সহজে বিভিন্ন মানের সেট টপ বক্স পায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রয়োজন ও সামর্থ্য অনুযায়ী যাতে সেট টপ বক্স কিনতে পারেন সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এককালীনের পাশাপাশি কিস্তিতেও যাতে সেট পট বক্স কেনার সুযোগ থাকে সেটি নিয়েও আলোচনা করেছি। সরকারি কোনো সংস্থার মাধ্যমে দেশেও এটি উৎপাদন করা যায় কি না, সেটি নিয়েও আলোচনা করেছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কেব্ল অপারেটরেরা প্রস্তুতি নিয়েছেন। ডিজিটাল হেডএন্ড বসানোর কাজটি তাদের করতে হয়। সেটি তারা প্রায় সারা দেশে করেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়াও মেট্রোপলিটন শহরসহ অন্য শহরগুলোতেও করেছেন। কিন্তু শুধু ডিজিটাল হেডএন্ড বসলেই কেব্ল অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল হবে না, প্রত্যেকটা গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স থাকতে হবে, তাহলে কেব্ল অপারেটিং সিস্টেমটা ডিজিটালাইজড হবে।
গ্রাহক পর্যায়ে এখনো সবাই সেট টপ বক্স কেনেনি বা সবাইকে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, সেট টপ বক্সের দেশে স্টক ও সাপ্লাইয়েরও বিষয় আছে। কত শতাংশ গ্রাহকের কাছে সেট টপ বক্স আছে সেই পরিসংখ্যান কেব্ল অপারেটররা দিতে পারেননি। তবে অনেক গ্রাহকের কাছে এখনো সেট টপ বক্স নেই। গ্রাহকের কাছে না থাকলে অপারেটিং সিস্টেম ডিজিটাল করা সম্ভব না। গ্রাহক যাতে আরেকটু সময় পায় সেট টপ বক্স সংগ্রহ করতে সে জন্য সময় কতটুকু বাড়ানো যায় এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ থাকায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
সরকার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদুর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ আদৌ আছে কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশে যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা সংবিধান সংশোধনের কথা ভাবছি, সেটা তাঁদের (শহীদদের) প্রতি একধরনের শ্র
১ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা) তাঁদের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৪০১-এ দাঁড়াল। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৯৯৪ জন রোগী। এ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৮ হাজার ৫৯৫ জন
২ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, রোহিঙ্গা ইস্যুর পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গোপসাগর বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গত আট বছরে এই সংকট নিরসনে বড় প্রতিবেশীর কাছ থেকে সহযোগিতা প্রত্যাশার চেয়ে কম।
৩ ঘণ্টা আগে