নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ৯৪টি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। ২ দশমিক ৪৮ লক্ষ হেক্টর কৃষি জমি ও জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষার্থে এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে পানি ভবনের মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত ‘পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৮০টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ২০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন’ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, একই সঙ্গে ৩৫টি সেচ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এতে প্রতিবছর প্রায় ১১১ এগারো লক্ষ মেট্রিক টন অতিরিক্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হচ্ছে। এ ছাড়া ডিজিটালাইজেশনের ফলে পাঁচ দিনের আগাম বন্যা পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছে।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন করা প্রকল্পগুলো মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় অঞ্চল ঢাকায় ১৪ টি, পূর্বাঞ্চল কুমিল্লায় ১৩ টি, উত্তর-পূর্বাঞ্চল সিলেটে ১ টি, দক্ষিণ-পূর্বাচল চট্টগ্রামে ৫ টি, উত্তরাঞ্চল রংপুরে ৬ টি, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল রাজশাহীতে ৬ টি, পশ্চিমাঞ্চল ফরিদপুরে ৯ টি, দক্ষিণাঞ্চল বরিশালে ১৪টি এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল খুলনায় ৮টি ও বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প ৪টি রয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশের আরও ২০টি প্রকল্পের কাজ শুরু হচ্ছে শিগগিরই।
এ ছাড়া দেশের পানিসম্পদ খাতে সরকার বিগত পনেরো বছরে ২৭৭টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। যার মধ্যে রয়েছে দেশব্যাপী ১ হাজার ৫৪৪ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ, ৯৯০ কিলোমিটার নদই তীর সংরক্ষণ, নদী ড্রেজিং ৫ হাজার ৩০ কিলোমিটার, বাঁধ মেরামত ১০ হাজার ৫৭১ কিলোমিটার, পানি নিষ্কাশন ও সেচ খাল খনন ৬৮০ কিলোমিটার, খাল পুনঃখনন ৯ হাজার ২৩৪ কিলোমিটার, পানি কাঠামো নির্মাণ ১ হাজার ৮৭৩ কিলোমিটার, পাম্প হাউস ৪টি ও রাবার ড্যাম ৩ টি।
নদীর গতিপথ বন্ধ করে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না বলে সতর্ক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তিনি পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থাসহ সব উন্নয়ন প্রকল্পে পানি নিষ্কাশন এবং বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিশ্চিতের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের নদী-নালাগুলো মানুষের জীবনের মতো, এগুলোর প্রবাহ ঠিক রাখতে হবে। মানুষের হার্ট বন্ধ হলে যেমন মরে যায়, নদী-নালার প্রবাহ বন্ধ হলে দেশটাই মরে যায়। শুধু পাড় বাঁধলেই হবে না, নদীর ড্রেজিংও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্য রাখেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। এ সময় ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়াসহ আরও অনেকে।
একই দিনে দেশের ৬৫ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত ‘কমিউনিটি আই সেন্টার’ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ৯৪টি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। ২ দশমিক ৪৮ লক্ষ হেক্টর কৃষি জমি ও জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষার্থে এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে পানি ভবনের মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত ‘পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৮০টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ২০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন’ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, একই সঙ্গে ৩৫টি সেচ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এতে প্রতিবছর প্রায় ১১১ এগারো লক্ষ মেট্রিক টন অতিরিক্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হচ্ছে। এ ছাড়া ডিজিটালাইজেশনের ফলে পাঁচ দিনের আগাম বন্যা পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছে।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন করা প্রকল্পগুলো মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় অঞ্চল ঢাকায় ১৪ টি, পূর্বাঞ্চল কুমিল্লায় ১৩ টি, উত্তর-পূর্বাঞ্চল সিলেটে ১ টি, দক্ষিণ-পূর্বাচল চট্টগ্রামে ৫ টি, উত্তরাঞ্চল রংপুরে ৬ টি, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল রাজশাহীতে ৬ টি, পশ্চিমাঞ্চল ফরিদপুরে ৯ টি, দক্ষিণাঞ্চল বরিশালে ১৪টি এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল খুলনায় ৮টি ও বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প ৪টি রয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশের আরও ২০টি প্রকল্পের কাজ শুরু হচ্ছে শিগগিরই।
এ ছাড়া দেশের পানিসম্পদ খাতে সরকার বিগত পনেরো বছরে ২৭৭টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। যার মধ্যে রয়েছে দেশব্যাপী ১ হাজার ৫৪৪ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ, ৯৯০ কিলোমিটার নদই তীর সংরক্ষণ, নদী ড্রেজিং ৫ হাজার ৩০ কিলোমিটার, বাঁধ মেরামত ১০ হাজার ৫৭১ কিলোমিটার, পানি নিষ্কাশন ও সেচ খাল খনন ৬৮০ কিলোমিটার, খাল পুনঃখনন ৯ হাজার ২৩৪ কিলোমিটার, পানি কাঠামো নির্মাণ ১ হাজার ৮৭৩ কিলোমিটার, পাম্প হাউস ৪টি ও রাবার ড্যাম ৩ টি।
নদীর গতিপথ বন্ধ করে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না বলে সতর্ক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তিনি পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থাসহ সব উন্নয়ন প্রকল্পে পানি নিষ্কাশন এবং বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিশ্চিতের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের নদী-নালাগুলো মানুষের জীবনের মতো, এগুলোর প্রবাহ ঠিক রাখতে হবে। মানুষের হার্ট বন্ধ হলে যেমন মরে যায়, নদী-নালার প্রবাহ বন্ধ হলে দেশটাই মরে যায়। শুধু পাড় বাঁধলেই হবে না, নদীর ড্রেজিংও করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্য রাখেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। এ সময় ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়াসহ আরও অনেকে।
একই দিনে দেশের ৬৫ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত ‘কমিউনিটি আই সেন্টার’ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
২ ঘণ্টা আগেঘোষণার পর প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও শুরু হয়নি চার সংস্কার কমিশনের কাজ। এমনকি কমিশনগুলো গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শেষ হয়নি এখন পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেন সাধারণ আনসার বা অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ঢাকায় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ করার পর অনেক আনসার সদস্যকে পুলিশ থেকে ধাপে ধাপে সরিয়ে নেওয়া হয়েছ
৩ ঘণ্টা আগে