নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন নিয়ে কে কী বলল তা নিয়ে উদ্বিগ্ন নন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আজ সকাল আটটায় রাজধানীর ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শেখ হাসিনা এই কথা বলেন।
নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনা হচ্ছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কে কী বলল সেটা নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন না। কারণ, বাংলাদেশ একটা সার্বভৌম রাষ্ট্র। আর জনগণ আমাদের মূল শক্তি। আর কে কী করবে, না করবে—এটা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। আমি এটা নিয়ে কোনো কিছু বলবও না।’
এই নির্বাচন নিয়ে অনেক বাধা-বিপত্তি ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচনটাও কিন্তু একান্তভাবে জরুরি। পাঁচ বছর শেষ করার পর নতুন সরকার আসবে। জনগণ তাদের ইচ্ছামতো ভোট দেবে। আর সেই ভোট দেওয়ার পরিবেশটা আমরা তৈরি করতে পেরেছি।’
বিএনপিবিহীন নির্বাচন কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে—এক বিদেশি সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে শেখ হাসিনা পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, ‘নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা কাদের কাছে? একটি সন্ত্রাসী দলের (বিএনপি) কাছে আমাদের নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করতে হবে?’ এ সময় বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল আখ্যা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের (বিএনপি) প্রতি আমার কোনো দায়বদ্ধতা নেই। আমার জবাবদিহি জনগণের প্রতি। এই নির্বাচন জনগণ গ্রহণ করেছে কি না, সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচন তাদের (বিএনপি) কাছে গ্রহণযোগ্য হলো কি না সেটা নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনগণ তার ইচ্ছামতো ভোট দেবে। আর সেই ভোট দেওয়ার পরিবেশটা আমরা তৈরি করতে পেরেছি। আমি আশা করি, নৌকা মার্কার জয় হবে। আবারও আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে বাংলাদেশ যে উন্নয়শীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
বিএনপির ডাকা হরতাল নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের হরতাল তাল হারিয়ে ফেলেছে। কারণ তাদের হরতালে বাংলাদেশের মানুষ নাচে নাই।’ শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘সিল মারা, মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়া, হ্যাঁ/না ভোট করা, ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা এটাতো তাদের (বিএনপি) চরিত্র। তারা এই নির্বাচনে সেটা করতে পারবে না বলেই এইবার নির্বাচনে আসেনি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি আরও বলেন, ‘মানুষ হত্যা করে, গাড়িতে আগুন দিয়ে, ট্রেনে আগুন দিয়ে বাসে ও ভোটকেন্দ্রে আগুন দিয়ে তারা মনে করে, ওটাই তাদের রাজনীতি। এটা করতে গিয়ে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। আজ দেশে ভোটের পরিবেশ সুন্দর হয়েছে। আমি আশা করি, দেশে মানুষ ভোট কেন্দ্র আসবে, ভোট দিতে। ভোট দিয়ে দেশের মানুষ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখবে।’
নির্বাচন নিয়ে কে কী বলল তা নিয়ে উদ্বিগ্ন নন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আজ সকাল আটটায় রাজধানীর ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শেখ হাসিনা এই কথা বলেন।
নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনা হচ্ছে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কে কী বলল সেটা নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন না। কারণ, বাংলাদেশ একটা সার্বভৌম রাষ্ট্র। আর জনগণ আমাদের মূল শক্তি। আর কে কী করবে, না করবে—এটা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। আমি এটা নিয়ে কোনো কিছু বলবও না।’
এই নির্বাচন নিয়ে অনেক বাধা-বিপত্তি ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচনটাও কিন্তু একান্তভাবে জরুরি। পাঁচ বছর শেষ করার পর নতুন সরকার আসবে। জনগণ তাদের ইচ্ছামতো ভোট দেবে। আর সেই ভোট দেওয়ার পরিবেশটা আমরা তৈরি করতে পেরেছি।’
বিএনপিবিহীন নির্বাচন কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে—এক বিদেশি সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে শেখ হাসিনা পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, ‘নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা কাদের কাছে? একটি সন্ত্রাসী দলের (বিএনপি) কাছে আমাদের নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করতে হবে?’ এ সময় বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল আখ্যা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের (বিএনপি) প্রতি আমার কোনো দায়বদ্ধতা নেই। আমার জবাবদিহি জনগণের প্রতি। এই নির্বাচন জনগণ গ্রহণ করেছে কি না, সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচন তাদের (বিএনপি) কাছে গ্রহণযোগ্য হলো কি না সেটা নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনগণ তার ইচ্ছামতো ভোট দেবে। আর সেই ভোট দেওয়ার পরিবেশটা আমরা তৈরি করতে পেরেছি। আমি আশা করি, নৌকা মার্কার জয় হবে। আবারও আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে বাংলাদেশ যে উন্নয়শীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
বিএনপির ডাকা হরতাল নিয়ে প্রশ্ন করা হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের হরতাল তাল হারিয়ে ফেলেছে। কারণ তাদের হরতালে বাংলাদেশের মানুষ নাচে নাই।’ শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘সিল মারা, মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়া, হ্যাঁ/না ভোট করা, ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা এটাতো তাদের (বিএনপি) চরিত্র। তারা এই নির্বাচনে সেটা করতে পারবে না বলেই এইবার নির্বাচনে আসেনি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি আরও বলেন, ‘মানুষ হত্যা করে, গাড়িতে আগুন দিয়ে, ট্রেনে আগুন দিয়ে বাসে ও ভোটকেন্দ্রে আগুন দিয়ে তারা মনে করে, ওটাই তাদের রাজনীতি। এটা করতে গিয়ে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। আজ দেশে ভোটের পরিবেশ সুন্দর হয়েছে। আমি আশা করি, দেশে মানুষ ভোট কেন্দ্র আসবে, ভোট দিতে। ভোট দিয়ে দেশের মানুষ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে। দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখবে।’
সচিবালয় চারদিকে যেখানে যানবাহনের বিপুল চাপ থাকে, সেখানে আজ যানবাহনের কোনো চাপ নেই। কঠোর তৎপরতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেই সঙ্গে গণমাধ্যমের কর্মীদেরও চাপ লক্ষ্য করা গেছে...
১ ঘণ্টা আগেজুলাই–আগস্ট ছাত্র–জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতারা বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার আগে আওয়ামী লীগকে রাজনীতি ও নির্বাচন থেকে দূরে রাখার বিষয়ে অনড়। অন্যদিকে বিএনপি কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে। এমনকি তারা এখনই নির্বাচন চায় এবং সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণও চায়...
১ ঘণ্টা আগেমাস তিনেক আগেও বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে ‘সোনালি অধ্যায়’ হিসেবে তুলে ধরত প্রতিবেশী ভারত। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা সেখানে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জট লেগে যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেচতুর্থ সংশোধনী আইন কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। নওগাঁর রাণীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনের করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে
১৪ ঘণ্টা আগে