নিজস্ব প্রতিবেদক
অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য। তাই দেশের সর্বোচ্চ সংখ্যক ১২টি সংস্করণ নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে আজকের পত্রিকা।
আজ রোববার বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে ইউএস-বাংলা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আজকের পত্রিকার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। রাজধানীর বনশ্রীর আজকের পত্রিকার কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এর উদ্বোধন করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক জাহীদ রেজা নূর।
রবীন্দ্রনাথের কবিতায় শুরু
সঞ্চালক জাহীদ রেজা নূর শুরুতেই রবিঠাকুরের কবিতার দুটি লাইন দিয়েই শুরু করেন–‘সংসার মাঝে কয়েকটি সুর, রেখে দিয়ে যাব করিয়া মধুর, দু একটি কাঁটা করি দেব দূর, তারপর ছুটি নেব।’ —এই হলো আমাদের আজকের পত্রিকার অঙ্গীকার। আমরা সত্য এবং সুন্দরের কাছাকাছি হতে চাই। যত কাছাকাছি হতে পারি তত কাছে যেতে চাই। সেই সত্য ও সুন্দরকে সঙ্গে নিয়ে আজকের পত্রিকার যাত্রা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আজকের পত্রিকার কর্মীদের অংশগ্রহণে ধারণকৃত রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করা হয়।
গণমানুষের প্রত্যাশার কথা
অনুষ্ঠানের একটি অংশে নানা শ্রেণি–পেশার মানুষের ধারণকৃত বক্তব্য তুলে ধরা হয়। আজকের পত্রিকার কাছে তাঁদের প্রত্যাশার কথা জানান দেশের আটটি বিভাগের মানুষ। আজকের পত্রিকাকে নিয়ে তৈরি একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শিত হয়।
ভালো লাগার কথা জানালেন স্পিকার
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে আজকের পত্রিকাকে নিয়ে নিজের ভালো লাগার কথা জানান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমার একটা জিনিস খুব ভালো লেগেছে যে আপনারা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে জানার চেষ্টা করলেন যে পাঠক পত্রিকার কাছে কী প্রত্যাশা করে। আমি মনে করি, একটা নতুন পত্রিকা উদ্বোধনের ক্ষেত্রে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কী কারণে অন্য সব পত্রিকার পাশাপাশি আমরা আজকের পত্রিকা পড়ব, সেই আকর্ষণটা কীভাবে তৈরি হবে সে বিষয়টির প্রতি অবশ্যই মনোযোগী হতে হবে। বিশেষ করে আজকের পত্রিকার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁদেরকেই এ বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।’
শিরীন শারমিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমি জেনে অত্যন্ত আনন্দিত যে,২৭ জুন পত্রিকাটি সারা দেশের পাঠকদের কাছে পৌঁছে গেছে। আমরা জানি যে, তথ্যপ্রবাহ এবং প্রযুক্তির প্রসারে এক সুবর্ণ সময় অতিক্রম করছে বাংলাদেশ। করোনার এই মহামারির সময়েও আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারছি। বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে অনেক পত্রিকা এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া বিভিন্নভাবেই সংবাদ প্রচার করছে। আমি মনে করি, আজকের পত্রিকা যে যাত্রা শুরু হয়েছে এটা অবশ্যই সাহসী একটি পদক্ষেপ। অনেক প্রিন্ট মিডিয়া অনেক বাংলা পত্রিকার সঙ্গে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়েই আজকের পত্রিকাকে পথ চলতে হবে। গণমানুষের সমস্যার কথাগুলো তাঁদের মুখপাত্র হয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করবে, এটাই প্রত্যাশা।’
যা বললেন সম্পাদক
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি সন্ধিক্ষণে আজকের পত্রিকাকে বাজারে নিয়ে আসছি, যখন সারা দেশ করোনায় স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। যখন সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে স্থবিরভাবে। এমন একটি পরিস্থিতিতে আমরা চাই তথ্যের প্রবাহ অবারিত করতে। আমরা সবার ঘরে ঘরে খবর পৌঁছে দিতে চাই। আমরা একটি চ্যালেঞ্জকে সামনে নিয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করছি। একটি সুদক্ষ এবং তরুণ দক্ষ কারিগরদের নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের কর্মীরা দিন রাত খেটে খবর সংগ্রহ করে যাচ্ছেন। আজকের পত্রিকার অনলাইনও চালু আছে। আমরা বিশ্বাস করি অনেক পত্রিকার ভিড়ে আমাদের পত্রিকাটি অনন্যসাধারণ হয়ে উঠবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের কথা আমরা জানি। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আমরা মানব উন্নয়ন সূচকে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি তার প্রতিশ্রুতি এবং তার রূপায়ণ তার জন্য আমরা সোনার বাংলার রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমরা জানি আমরা অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। সেখানে আজকের পত্রিকা নিপুণ কারিগরের মতো একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করবে। আমরা বিশ্বাস করি আজকের পত্রিকা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাবে। আজকের পত্রিকা ১২টি ভিন্ন সংস্করণে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের অবহেলিত জনপদ, অবহেলিত জনগণ, তাঁদের কথা, তাঁদের চাওয়া আজকের পত্রিকায় প্রতিফলিত হবে। তাঁদের অভাব অভিযোগ অনটন, তাঁদের সুখ–দুঃখ, হর্ষ–বিষাদ—সবকিছুই আমরা তুলে ধরব। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য আজকের পত্রিকা এগিয়ে যাবে।’
সঙ্গে ছিলেন তথ্যমন্ত্রীও
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি আশা করব আজকের পত্রিকা সমাজের দর্পণ হিসেবে সঠিকভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে সমাজকে সঠিক পথে প্রবাহিত করার জন্যও অনবদ্য ভূমিকা রাখবে। গণমাধ্যমের ভূমিকা দেশ গঠনে জাতি গঠনে এবং জাতির উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি পত্রিকা মানুষের মনন তৈরি করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পূরণ করতে পারে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া। সেই পথে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে রূপান্তর করা। সেটি করার ক্ষেত্রে যদি আজকের পত্রিকা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে সংবাদ পরিবেশন করে এবং বাঙালি সংস্কৃতিকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরাসহ এই কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যায়, তাহলে এই উন্নয়নের সারথি হবে আজকের পত্রিকা। আজকের পত্রিকা সমাজের ত্রুটি এবং অসংগতি যেভাবে পরিবেশন করবে, একই সঙ্গে জাতির এগিয়ে চলার গল্পটাও জনগণকে জানাতে সমর্থ হবে, এটাই প্রত্যাশা করি।’
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের দিনে আজকের পত্রিকা কার্যালয়ে আসেন বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরাও এই অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।
অবশেষে অপেক্ষার অবসান। ‘সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক’ স্লোগানে যাত্রা শুরু করল জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকা। এর মাধ্যমে দেশের গণমাধ্যম জগতে যুক্ত হলো নতুন একটি নাম। সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরাই এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য। তাই দেশের সর্বোচ্চ সংখ্যক ১২টি সংস্করণ নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে আজকের পত্রিকা।
আজ রোববার বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে ইউএস-বাংলা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আজকের পত্রিকার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। রাজধানীর বনশ্রীর আজকের পত্রিকার কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এর উদ্বোধন করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক জাহীদ রেজা নূর।
রবীন্দ্রনাথের কবিতায় শুরু
সঞ্চালক জাহীদ রেজা নূর শুরুতেই রবিঠাকুরের কবিতার দুটি লাইন দিয়েই শুরু করেন–‘সংসার মাঝে কয়েকটি সুর, রেখে দিয়ে যাব করিয়া মধুর, দু একটি কাঁটা করি দেব দূর, তারপর ছুটি নেব।’ —এই হলো আমাদের আজকের পত্রিকার অঙ্গীকার। আমরা সত্য এবং সুন্দরের কাছাকাছি হতে চাই। যত কাছাকাছি হতে পারি তত কাছে যেতে চাই। সেই সত্য ও সুন্দরকে সঙ্গে নিয়ে আজকের পত্রিকার যাত্রা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে আজকের পত্রিকার কর্মীদের অংশগ্রহণে ধারণকৃত রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করা হয়।
গণমানুষের প্রত্যাশার কথা
অনুষ্ঠানের একটি অংশে নানা শ্রেণি–পেশার মানুষের ধারণকৃত বক্তব্য তুলে ধরা হয়। আজকের পত্রিকার কাছে তাঁদের প্রত্যাশার কথা জানান দেশের আটটি বিভাগের মানুষ। আজকের পত্রিকাকে নিয়ে তৈরি একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শিত হয়।
ভালো লাগার কথা জানালেন স্পিকার
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে আজকের পত্রিকাকে নিয়ে নিজের ভালো লাগার কথা জানান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমার একটা জিনিস খুব ভালো লেগেছে যে আপনারা বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে জানার চেষ্টা করলেন যে পাঠক পত্রিকার কাছে কী প্রত্যাশা করে। আমি মনে করি, একটা নতুন পত্রিকা উদ্বোধনের ক্ষেত্রে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কী কারণে অন্য সব পত্রিকার পাশাপাশি আমরা আজকের পত্রিকা পড়ব, সেই আকর্ষণটা কীভাবে তৈরি হবে সে বিষয়টির প্রতি অবশ্যই মনোযোগী হতে হবে। বিশেষ করে আজকের পত্রিকার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত তাঁদেরকেই এ বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।’
শিরীন শারমিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘আমি জেনে অত্যন্ত আনন্দিত যে,২৭ জুন পত্রিকাটি সারা দেশের পাঠকদের কাছে পৌঁছে গেছে। আমরা জানি যে, তথ্যপ্রবাহ এবং প্রযুক্তির প্রসারে এক সুবর্ণ সময় অতিক্রম করছে বাংলাদেশ। করোনার এই মহামারির সময়েও আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারছি। বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে অনেক পত্রিকা এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া বিভিন্নভাবেই সংবাদ প্রচার করছে। আমি মনে করি, আজকের পত্রিকা যে যাত্রা শুরু হয়েছে এটা অবশ্যই সাহসী একটি পদক্ষেপ। অনেক প্রিন্ট মিডিয়া অনেক বাংলা পত্রিকার সঙ্গে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়েই আজকের পত্রিকাকে পথ চলতে হবে। গণমানুষের সমস্যার কথাগুলো তাঁদের মুখপাত্র হয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করবে, এটাই প্রত্যাশা।’
যা বললেন সম্পাদক
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি সন্ধিক্ষণে আজকের পত্রিকাকে বাজারে নিয়ে আসছি, যখন সারা দেশ করোনায় স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। যখন সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে স্থবিরভাবে। এমন একটি পরিস্থিতিতে আমরা চাই তথ্যের প্রবাহ অবারিত করতে। আমরা সবার ঘরে ঘরে খবর পৌঁছে দিতে চাই। আমরা একটি চ্যালেঞ্জকে সামনে নিয়ে আজকের পত্রিকা প্রকাশ করছি। একটি সুদক্ষ এবং তরুণ দক্ষ কারিগরদের নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের কর্মীরা দিন রাত খেটে খবর সংগ্রহ করে যাচ্ছেন। আজকের পত্রিকার অনলাইনও চালু আছে। আমরা বিশ্বাস করি অনেক পত্রিকার ভিড়ে আমাদের পত্রিকাটি অনন্যসাধারণ হয়ে উঠবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের কথা আমরা জানি। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আমরা মানব উন্নয়ন সূচকে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি তার প্রতিশ্রুতি এবং তার রূপায়ণ তার জন্য আমরা সোনার বাংলার রূপকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমরা জানি আমরা অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। সেখানে আজকের পত্রিকা নিপুণ কারিগরের মতো একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করবে। আমরা বিশ্বাস করি আজকের পত্রিকা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাবে। আজকের পত্রিকা ১২টি ভিন্ন সংস্করণে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের অবহেলিত জনপদ, অবহেলিত জনগণ, তাঁদের কথা, তাঁদের চাওয়া আজকের পত্রিকায় প্রতিফলিত হবে। তাঁদের অভাব অভিযোগ অনটন, তাঁদের সুখ–দুঃখ, হর্ষ–বিষাদ—সবকিছুই আমরা তুলে ধরব। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য আজকের পত্রিকা এগিয়ে যাবে।’
সঙ্গে ছিলেন তথ্যমন্ত্রীও
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি আশা করব আজকের পত্রিকা সমাজের দর্পণ হিসেবে সঠিকভাবে কাজ করবে। একই সঙ্গে সমাজকে সঠিক পথে প্রবাহিত করার জন্যও অনবদ্য ভূমিকা রাখবে। গণমাধ্যমের ভূমিকা দেশ গঠনে জাতি গঠনে এবং জাতির উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি পত্রিকা মানুষের মনন তৈরি করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পূরণ করতে পারে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়া। সেই পথে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে রূপান্তর করা। সেটি করার ক্ষেত্রে যদি আজকের পত্রিকা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে সংবাদ পরিবেশন করে এবং বাঙালি সংস্কৃতিকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরাসহ এই কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যায়, তাহলে এই উন্নয়নের সারথি হবে আজকের পত্রিকা। আজকের পত্রিকা সমাজের ত্রুটি এবং অসংগতি যেভাবে পরিবেশন করবে, একই সঙ্গে জাতির এগিয়ে চলার গল্পটাও জনগণকে জানাতে সমর্থ হবে, এটাই প্রত্যাশা করি।’
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের দিনে আজকের পত্রিকা কার্যালয়ে আসেন বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরসহ রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরাও এই অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।
‘না’ ভোটের বিধান চালু করা, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হলে পুনরায় তফসিলসহ ৩৩ সুপারিশ করেছেন সাংবাদিকেরা। আজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিলনায়তনে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে নির্বাচন বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আ
৩ মিনিট আগেব্রিটিশ ইন্দো-প্যাসিফিকবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট এক দিনের সফরে আজ শনিবার ঢাকায় পৌঁছেছেন। বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার, নিরাপত্তা, বাণিজ্য সহযোগিতা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের ওপর গুরুত্ব দিয়েই তাঁর এই সফর
২ ঘণ্টা আগেসরকার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ আদৌ আছে কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশে যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা সংবিধান সংশোধনের কথা ভাবছি, সেটা তাঁদের (শহীদদের) প্রতি একধরনের শ্র
৪ ঘণ্টা আগে