নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ায় বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম আশরাফকে আদালত অবমাননার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল বেঞ্চ অব্যাহতির এই আদেশ দেন।
ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে সতর্ক করা হয়েছে। তবে আদালত এসব বিষয়ে আদেশে কিছু পর্যবেক্ষণ থাকবে বলে আদালত শুনানিতে বলেছেন।
ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলামকে আদালত ব্যাখ্যা দিতে বলায় গত ৮ আগস্ট তিনি তার ব্যাখ্যা আদালতে দাখিল করেন। ওই ব্যাখ্যায় তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চান। পরে আদালত আজ ২ সেপ্টেম্বর শুনানির দিন ধার্য।
ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলামের পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আওসাফুর রহমান ও মামুন মাহবুব। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
গত ১৫ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের পূর্ণাঙ্গ ভার্চুয়াল বেঞ্চ ব্যারিস্টার আশরাফকে আদালতে তলবের আদেশ দেন এবং ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ওই আইনজীবীর ফেসবুক আইডি ব্লক করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
গত ১৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন ব্যারিস্টার আশরাফ। পরদিন ওই ‘পোস্ট’ আপিল বিভাগের নজরে দেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে বলেন, একজন আইনজীবী প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। এরপর ওই পোস্ট আদালতে পড়ে শোনান অ্যাটর্নি জেনারেল। পোস্টে যা বলেছেন আইনজীবী: ফেসবুকে নিজের আইডিতে ব্যারিস্টার আশরাফ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চাই। কারণ যেখানে মাননীয় বিচারপতিগণ তাদেও স্ব স্ব থাকার জায়গায় বসে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারতেন এবং পারেন কিন্তু প্রধান বিচারপতি মহোদয় সে ব্যবস্থা না করে, আইনজীবী ও তাদের পরিবার পরিজনকে জীবন-ধারণের চরম সংকটে পতিত করেছেন, অতএব, এই মহান দায়িত্বে থাকার কোনো ওনার অধিকার নাই।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ায় বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম আশরাফকে আদালত অবমাননার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল বেঞ্চ অব্যাহতির এই আদেশ দেন।
ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে সতর্ক করা হয়েছে। তবে আদালত এসব বিষয়ে আদেশে কিছু পর্যবেক্ষণ থাকবে বলে আদালত শুনানিতে বলেছেন।
ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলামকে আদালত ব্যাখ্যা দিতে বলায় গত ৮ আগস্ট তিনি তার ব্যাখ্যা আদালতে দাখিল করেন। ওই ব্যাখ্যায় তিনি নিঃশর্ত ক্ষমা চান। পরে আদালত আজ ২ সেপ্টেম্বর শুনানির দিন ধার্য।
ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলামের পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আওসাফুর রহমান ও মামুন মাহবুব। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
গত ১৫ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের পূর্ণাঙ্গ ভার্চুয়াল বেঞ্চ ব্যারিস্টার আশরাফকে আদালতে তলবের আদেশ দেন এবং ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ওই আইনজীবীর ফেসবুক আইডি ব্লক করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
গত ১৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন ব্যারিস্টার আশরাফ। পরদিন ওই ‘পোস্ট’ আপিল বিভাগের নজরে দেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে বলেন, একজন আইনজীবী প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। এরপর ওই পোস্ট আদালতে পড়ে শোনান অ্যাটর্নি জেনারেল। পোস্টে যা বলেছেন আইনজীবী: ফেসবুকে নিজের আইডিতে ব্যারিস্টার আশরাফ বলেছেন, ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চাই। কারণ যেখানে মাননীয় বিচারপতিগণ তাদেও স্ব স্ব থাকার জায়গায় বসে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারতেন এবং পারেন কিন্তু প্রধান বিচারপতি মহোদয় সে ব্যবস্থা না করে, আইনজীবী ও তাদের পরিবার পরিজনকে জীবন-ধারণের চরম সংকটে পতিত করেছেন, অতএব, এই মহান দায়িত্বে থাকার কোনো ওনার অধিকার নাই।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হওয়ার পর থেকেই মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ জাতিকে বিভক্ত করার প্রচেষ্ট চালিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আজ সোমবার রাতে রাজধানীর উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপতিত সরকার সংখ্যা বানানোর খেলায়ও মেতে উঠেছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতি-সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রণয়ন জাতীয় কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, সংখ্যা বদলে ফেলে তারা ভোটের ফল ঠিক করত। মুদ্রাস্ফীতিসহ বিভিন্ন উপাত্তের সংখ্যা বদলে ফেলে তারা দেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের চোখে...
৩ ঘণ্টা আগে