কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীদের ভিসা মওকুফ চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ ও ওমান। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঢাকা ও মাস্কাটের মধ্যে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের দ্বিতীয় ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) বৈঠক শেষে এ চুক্তি সই করা হয়।
পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের উপস্থিতিতে ঢাকার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব তরুণ কান্তি শিকদার। মাস্কাটের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন ওমানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি শেখ খলিফা আল হার্থি।
চুক্তি স্বাক্ষর শেষে পররাষ্ট্রসচিব ও ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
ব্রিফিংয়ে শ্রম কেন্দ্রিক সম্পর্ক থেকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নেওয়ার কথা বলেন ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি। তিনি বলেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তা, বিশেষ করে সবজি ও ফল আমদানিতে ওমানের সহযোগিতা থাকবে। এ ছাড়া জ্বালানি ও মৎস্য খাতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ওমান। আমরা দুই দেশের মধ্যে আরও বিমান চলাচল দেখতে চাই।’ শ্রমভিত্তিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ওমান বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নেওয়ার আগ্রহের কথাও জানান আন্ডার সেক্রেটারি।
বাংলাদেশে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি বলেন, ‘আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার সুযোগ রয়েছে। ওমানের ইনভেস্টমেন্ট অথোরিটির বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আগ্রহ রয়েছে। এটা আমার শেষ সফর নয়। আমি আবার আসব। বিনিয়োগ ইস্যুতে ওমানের হেড অব চেম্বার অব কমার্স ডেলিগেশন বাংলাদেশে আসবে।’
পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘খুব ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা দু’দেশের মধ্যে অধিক সুযোগ কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা করেছি। শ্রম ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেছি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ও সমন্বিত অংশীদারত্বমূলক সম্পর্ক তৈরির বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা অনেক সুযোগ দেখতে পাচ্ছি। বেসরকারি খাত ও ব্যবসা খাতে সম্ভাবনা রয়েছে দুই দেশের।’
পররাষ্ট্রসচিব আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের রয়েছে ভিশন ২০৪১ এবং ওমানে রয়েছে ভিশন ২০৪০। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের মিল রয়েছে। আমরা উভয়পক্ষ একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিন দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসেন ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি হার্থি। বিমানবন্দরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন তাঁকে স্বাগত জানান।
কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীদের ভিসা মওকুফ চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ ও ওমান। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঢাকা ও মাস্কাটের মধ্যে পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের দ্বিতীয় ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) বৈঠক শেষে এ চুক্তি সই করা হয়।
পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের উপস্থিতিতে ঢাকার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব তরুণ কান্তি শিকদার। মাস্কাটের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন ওমানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি শেখ খলিফা আল হার্থি।
চুক্তি স্বাক্ষর শেষে পররাষ্ট্রসচিব ও ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
ব্রিফিংয়ে শ্রম কেন্দ্রিক সম্পর্ক থেকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নেওয়ার কথা বলেন ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি। তিনি বলেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তা, বিশেষ করে সবজি ও ফল আমদানিতে ওমানের সহযোগিতা থাকবে। এ ছাড়া জ্বালানি ও মৎস্য খাতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ওমান। আমরা দুই দেশের মধ্যে আরও বিমান চলাচল দেখতে চাই।’ শ্রমভিত্তিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে ওমান বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নেওয়ার আগ্রহের কথাও জানান আন্ডার সেক্রেটারি।
বাংলাদেশে বিনিয়োগ প্রসঙ্গে ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি বলেন, ‘আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার সুযোগ রয়েছে। ওমানের ইনভেস্টমেন্ট অথোরিটির বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আগ্রহ রয়েছে। এটা আমার শেষ সফর নয়। আমি আবার আসব। বিনিয়োগ ইস্যুতে ওমানের হেড অব চেম্বার অব কমার্স ডেলিগেশন বাংলাদেশে আসবে।’
পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘খুব ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা দু’দেশের মধ্যে অধিক সুযোগ কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা করেছি। শ্রম ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেছি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ও সমন্বিত অংশীদারত্বমূলক সম্পর্ক তৈরির বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা অনেক সুযোগ দেখতে পাচ্ছি। বেসরকারি খাত ও ব্যবসা খাতে সম্ভাবনা রয়েছে দুই দেশের।’
পররাষ্ট্রসচিব আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের রয়েছে ভিশন ২০৪১ এবং ওমানে রয়েছে ভিশন ২০৪০। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের মিল রয়েছে। আমরা উভয়পক্ষ একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিন দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসেন ওমানের আন্ডার সেক্রেটারি হার্থি। বিমানবন্দরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন তাঁকে স্বাগত জানান।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
২ ঘণ্টা আগেঘোষণার পর প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও শুরু হয়নি চার সংস্কার কমিশনের কাজ। এমনকি কমিশনগুলো গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শেষ হয়নি এখন পর্যন্ত।
২ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেন সাধারণ আনসার বা অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ঢাকায় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ করার পর অনেক আনসার সদস্যকে পুলিশ থেকে ধাপে ধাপে সরিয়ে নেওয়া হয়েছ
৩ ঘণ্টা আগে