নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ বুধবার নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এটি প্রকাশ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অসুস্থাতার কারণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল উপস্থিত হতে না পারলেও অন্য চার নির্বাচন কমিশনারসহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মপরিকল্পনায় সুষ্ঠু নির্বাচন চ্যালেঞ্জ, মোকাবিলায় ইসির করণীয়, দলগুলোর কার্যক্রম খতিয়ে দেখা, নির্বাচনে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি প্রভৃতি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রতিটি ভোটকক্ষে সিসি টিভি স্থাপন ও সর্বোচ্চ দেড় শ আসনের ইভিএম ব্যবহারের ক্ষেত্রে শুধু মেট্রোপলিট ও জেলা সদরের আসনগুলায় ইভিএম ব্যবহার করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে নির্বাচন কমিশন আহসান হাবিব বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে রাজনৈতিক বিভেদের মধ্যে আস্থা অর্জন ও প্রশ্নের সম্মুখীন হলেও ছয় মাসের মধ্যে কিছুটা আস্থা অর্জনের দিকে এগিয়েছে। এই নির্বাচন কমিশনার জানান, কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্দেশ্য একটাই—অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করা।
ইসির রোডম্যাপের সারসংক্ষেপ
আইন সংস্কার: ২০২২ অগাস্ট থেকে ২০২৩ ফেব্রুয়ারি
সংলাপ: ২০২২ মার্চ থেকে ২০২২ ডিসেম্বর
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস: ২০২৩ জানুয়ারি থেকে ২০২৩ জুন।
আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার: অগাস্ট ২০২২ থেকে ২০২৩ অগাস্ট।
নতুন দল নিবন্ধন: ২০২২ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ জুন
ভোটার তালিকা: ২০২২ হালনাগাদ শুরু মে, ২০২৩ মার্চে চূড়ান্ত প্রকাশ; তফসিল ঘোষণার সঙ্গে সংসদীয় আসন অনুযায়ী ৩০০ এলাকার তালিকা প্রস্তুত।
ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ: ২০২৩ জুন থেকে অগাস্ট ২০২৩; তফসিল ঘোষণার পর থেকে ভোটের অন্তত ২৫ দিন আগে গেজেট প্রকাশ।
প্রশিক্ষণ: ২০২৩ জানুয়ারি থেকে তফসিল ঘোষণার পরেও চলবে।
পযবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন: জানুয়ারি ২০২৩ থেকে অগাস্ট ২০২৩
আগামী বছরের নভেম্বর থেকে পরের বছরের জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়রি একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। সেক্ষেত্রে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শেষ করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ বুধবার নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এটি প্রকাশ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অসুস্থাতার কারণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল উপস্থিত হতে না পারলেও অন্য চার নির্বাচন কমিশনারসহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মপরিকল্পনায় সুষ্ঠু নির্বাচন চ্যালেঞ্জ, মোকাবিলায় ইসির করণীয়, দলগুলোর কার্যক্রম খতিয়ে দেখা, নির্বাচনে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি প্রভৃতি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রতিটি ভোটকক্ষে সিসি টিভি স্থাপন ও সর্বোচ্চ দেড় শ আসনের ইভিএম ব্যবহারের ক্ষেত্রে শুধু মেট্রোপলিট ও জেলা সদরের আসনগুলায় ইভিএম ব্যবহার করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে নির্বাচন কমিশন আহসান হাবিব বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে রাজনৈতিক বিভেদের মধ্যে আস্থা অর্জন ও প্রশ্নের সম্মুখীন হলেও ছয় মাসের মধ্যে কিছুটা আস্থা অর্জনের দিকে এগিয়েছে। এই নির্বাচন কমিশনার জানান, কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্দেশ্য একটাই—অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করা।
ইসির রোডম্যাপের সারসংক্ষেপ
আইন সংস্কার: ২০২২ অগাস্ট থেকে ২০২৩ ফেব্রুয়ারি
সংলাপ: ২০২২ মার্চ থেকে ২০২২ ডিসেম্বর
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস: ২০২৩ জানুয়ারি থেকে ২০২৩ জুন।
আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার: অগাস্ট ২০২২ থেকে ২০২৩ অগাস্ট।
নতুন দল নিবন্ধন: ২০২২ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৩ জুন
ভোটার তালিকা: ২০২২ হালনাগাদ শুরু মে, ২০২৩ মার্চে চূড়ান্ত প্রকাশ; তফসিল ঘোষণার সঙ্গে সংসদীয় আসন অনুযায়ী ৩০০ এলাকার তালিকা প্রস্তুত।
ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ: ২০২৩ জুন থেকে অগাস্ট ২০২৩; তফসিল ঘোষণার পর থেকে ভোটের অন্তত ২৫ দিন আগে গেজেট প্রকাশ।
প্রশিক্ষণ: ২০২৩ জানুয়ারি থেকে তফসিল ঘোষণার পরেও চলবে।
পযবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন: জানুয়ারি ২০২৩ থেকে অগাস্ট ২০২৩
আগামী বছরের নভেম্বর থেকে পরের বছরের জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়রি একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। সেক্ষেত্রে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন শেষ করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম আর নেই। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।
১৩ মিনিট আগেহোটেল সোনারগাঁওয়ে চলছে আন্তর্জাতিক ভূরাজনৈতিক সম্মেলন। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। এতে ৮০ টিরও বেশি দেশ থেকে ২০০ জনের বেশি আলোচক, ৩০০ জন প্রতিনিধিসহ ৮০০ শোর অংশগ্রহণকারী রয়েছেন।
১৯ মিনিট আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
৩ ঘণ্টা আগে