নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: রাজধানীর মিরপুরে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মনির নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, মনির পল্লবীতে সাহিনুদ্দিন হত্যা মামলার ৬ নম্বর আসামি।
হত্যাকাণ্ডের ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, সাহিনুদ্দিনকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন মানিক ও মনির। শনিবার দিবাগত রাতে পল্লবীর সাগুফতা হাউজিংয়ের ভেতরে গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে গুলি বিনিময়ের সময় বন্দুকযুদ্ধে মনির নিহত হন। এর আগে শুক্রবার ভোরে মিরপুরের রূপনগর ইস্টার্ন হাউজিং এলাকায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র্যাব) সদস্যদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয় মানিক।
এ নিয়ে এ হত্যা মামলায় ২ জন নিহত ও লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ আউয়ালসহ ৮ জন গ্রেপ্তার আছেন।
গত রোববার বিকেলে রাজধানীর পল্লবীর ডি-ব্লকের ৩১ নম্বর রোডে খুন হন সাহিনুদ্দিন। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, দুই তরুণ দুই পাশ থেকে এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাচ্ছেন। একপর্যায়ে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটে পড়েন। এরপর হামলাকারী একজন চলে যান। অপরজন ওই ব্যক্তির ঘাড়ে কোপাতে থাকেন মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া পর্যন্ত।
পরদিন সাহিনুদ্দীনের মা আকলিমা পল্লবী থানায় ২০ জনের নামে মামলা করেন। এতে সাবেক সংসদ সদস্য আউয়ালকে প্রধান আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় ১৪-১৫ জনকে।
পুলিশ বলছে, এই এ খুনের মূল পরিকল্পনাকারী এম এ আউয়াল এবং তাঁর প্রধান সহযোগী সুমন ব্যাপারী, হাসান ও জহিরুল ইসলাম ওরফে বাবু রিমান্ডে আছেন। অন্য দুই আসামি রকি তালুকদার ও মুরাদ আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার চার-পাঁচ দিন আগে আউয়ালের কলাবাগান অফিসে আসামি তাহের ও সুমন হত্যার চূড়ান্ত পরিকল্পনা করেন। হত্যাকাণ্ডে অংশ নেন সুমন, মানিক, মনির, ইকবাল, মুরাদ, হাসান। তবে সাহিনুদ্দিনকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে মানিক ও মনির।
মামলার বাদী আকলিমা বেগমের অভিযোগ, পল্লবীর সেকশন-১২ বুড়িরটেকে আলীনগর আবাসিক এলাকার হ্যাভেলি প্রোপার্টিজ ডেভেলপার লিমিটেডের এমডি এমএ আউয়ালের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাড়া করা স্থানীয় সন্ত্রাসীরা তাঁকে হত্যা করেছে। আনুমানিক পাঁচ কোটি টাকা মূল্যের ১০ একর জমি জবরদখলে বাধা দেওয়ায় খুন হতে হয় সাহিনুদ্দিনকে।
ঢাকা: রাজধানীর মিরপুরে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মনির নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, মনির পল্লবীতে সাহিনুদ্দিন হত্যা মামলার ৬ নম্বর আসামি।
হত্যাকাণ্ডের ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, সাহিনুদ্দিনকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন মানিক ও মনির। শনিবার দিবাগত রাতে পল্লবীর সাগুফতা হাউজিংয়ের ভেতরে গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে গুলি বিনিময়ের সময় বন্দুকযুদ্ধে মনির নিহত হন। এর আগে শুক্রবার ভোরে মিরপুরের রূপনগর ইস্টার্ন হাউজিং এলাকায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র্যাব) সদস্যদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয় মানিক।
এ নিয়ে এ হত্যা মামলায় ২ জন নিহত ও লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ আউয়ালসহ ৮ জন গ্রেপ্তার আছেন।
গত রোববার বিকেলে রাজধানীর পল্লবীর ডি-ব্লকের ৩১ নম্বর রোডে খুন হন সাহিনুদ্দিন। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, দুই তরুণ দুই পাশ থেকে এক ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাচ্ছেন। একপর্যায়ে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটে পড়েন। এরপর হামলাকারী একজন চলে যান। অপরজন ওই ব্যক্তির ঘাড়ে কোপাতে থাকেন মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া পর্যন্ত।
পরদিন সাহিনুদ্দীনের মা আকলিমা পল্লবী থানায় ২০ জনের নামে মামলা করেন। এতে সাবেক সংসদ সদস্য আউয়ালকে প্রধান আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয় ১৪-১৫ জনকে।
পুলিশ বলছে, এই এ খুনের মূল পরিকল্পনাকারী এম এ আউয়াল এবং তাঁর প্রধান সহযোগী সুমন ব্যাপারী, হাসান ও জহিরুল ইসলাম ওরফে বাবু রিমান্ডে আছেন। অন্য দুই আসামি রকি তালুকদার ও মুরাদ আদালতে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার চার-পাঁচ দিন আগে আউয়ালের কলাবাগান অফিসে আসামি তাহের ও সুমন হত্যার চূড়ান্ত পরিকল্পনা করেন। হত্যাকাণ্ডে অংশ নেন সুমন, মানিক, মনির, ইকবাল, মুরাদ, হাসান। তবে সাহিনুদ্দিনকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে মানিক ও মনির।
মামলার বাদী আকলিমা বেগমের অভিযোগ, পল্লবীর সেকশন-১২ বুড়িরটেকে আলীনগর আবাসিক এলাকার হ্যাভেলি প্রোপার্টিজ ডেভেলপার লিমিটেডের এমডি এমএ আউয়ালের সঙ্গে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাড়া করা স্থানীয় সন্ত্রাসীরা তাঁকে হত্যা করেছে। আনুমানিক পাঁচ কোটি টাকা মূল্যের ১০ একর জমি জবরদখলে বাধা দেওয়ায় খুন হতে হয় সাহিনুদ্দিনকে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
২ ঘণ্টা আগেঘোষণার পর প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও শুরু হয়নি চার সংস্কার কমিশনের কাজ। এমনকি কমিশনগুলো গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শেষ হয়নি এখন পর্যন্ত।
২ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেন সাধারণ আনসার বা অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ঢাকায় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ করার পর অনেক আনসার সদস্যকে পুলিশ থেকে ধাপে ধাপে সরিয়ে নেওয়া হয়েছ
২ ঘণ্টা আগে