নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন রমজান মাসে চালের দাম না বাড়ার নিশ্চয়তা দিয়েছেন খাদ্যসচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম। প্রয়োজনে জনস্বার্থে সরকার সরু চাল আমদানি করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সচিবালয়ে আজ বুধবার নিজের দপ্তরে খাদ্যসচিব এ কথা জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে নাজমানারা খানুম বলেন, ‘আমাদের অনেক রাইস মিল হয়ে গেছে। আমাদের উৎপাদনও বেশি। এখন একজন দরিদ্র ভোক্তার ঘরেও পাঁচ কেজি চাল থাকে। এ ছাড়া কৃষকসহ মিলমালিকদের কাছেও ধান-চাল রয়েছে। আমাদের গুদামেও পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। চাহিদার চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়েছে। এগুলো যদি কৃষকের ঘরে ও মিলমালিকদের কাছে থাকে, তাহলে বাজারে কোথা থেকে আসবে? এ জন্য ধানের দাম বেশি। ধানের দাম বেশি বিধায় চালের দামও বেশি।’
খাদ্যসচিব বলেন, ‘রমজান উপলক্ষে আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি যে চালের দাম বাড়বে না। কারণ খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি মার্চ মাস থেকে শুরু হয়ে যাবে। ৫০ লাখ পরিবার ৩০ কেজি করে চাল পাবে। তাহলে আর ওই সময় চালের দাম বাড়বে না।’
নাজমানারা বলেন, ‘এর পরও যদি আমরা মূল্যবৃদ্ধির অবস্থা দেখি, তাহলে ওএমএস আরও বাড়িয়ে দেব। খাদ্যের বিষয়ে সরকারের কার্পণ্য নেই। খোলাবাজারে বিক্রিটা আরও বাড়িয়ে দেব। আমরা কৃষকদের ন্যায্যমূল্য দিতে চাই। আমরা খুশি, কৃষক ভালো দাম পাচ্ছেন। যদি প্রয়োজন হয়, জনস্বার্থে বা ভোক্তাদের স্বার্থে সরকার সরু চাল আমদানি করবে।’
বর্তমানে ২০ লাখ টনের বেশি খাদ্য মজুত রয়েছে জানিয়ে খাদ্যসচিব বলেন, ‘মিলাররা আমাদের কাছে চাল বিক্রি করতে চাইছে। তার মানে মোটা চালের দাম আর বাড়বে না। নতুন ধান এলে তো দাম কমে যাবে। আর সরু চাল শুধু বোরো মৌসুমে আবাদ হয়। আগামী এপ্রিলের মাঝামাঝি বোরো চাল বাজারে চলে আসবে। ফলে চালের দাম বাড়ার কোনো আশঙ্কা নেই।’
ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে এবার ১ কোটি পরিবারকে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে জানিয়ে খাদ্যসচিব আরও বলেন, ‘সরকার চাইছে নিম্ন আয়ের মানুষ বা দরিদ্রদের কোনোভাবে যাতে সমস্যা না হয়।’
আসন্ন রমজান মাসে চালের দাম না বাড়ার নিশ্চয়তা দিয়েছেন খাদ্যসচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম। প্রয়োজনে জনস্বার্থে সরকার সরু চাল আমদানি করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সচিবালয়ে আজ বুধবার নিজের দপ্তরে খাদ্যসচিব এ কথা জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে নাজমানারা খানুম বলেন, ‘আমাদের অনেক রাইস মিল হয়ে গেছে। আমাদের উৎপাদনও বেশি। এখন একজন দরিদ্র ভোক্তার ঘরেও পাঁচ কেজি চাল থাকে। এ ছাড়া কৃষকসহ মিলমালিকদের কাছেও ধান-চাল রয়েছে। আমাদের গুদামেও পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। চাহিদার চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়েছে। এগুলো যদি কৃষকের ঘরে ও মিলমালিকদের কাছে থাকে, তাহলে বাজারে কোথা থেকে আসবে? এ জন্য ধানের দাম বেশি। ধানের দাম বেশি বিধায় চালের দামও বেশি।’
খাদ্যসচিব বলেন, ‘রমজান উপলক্ষে আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি যে চালের দাম বাড়বে না। কারণ খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি মার্চ মাস থেকে শুরু হয়ে যাবে। ৫০ লাখ পরিবার ৩০ কেজি করে চাল পাবে। তাহলে আর ওই সময় চালের দাম বাড়বে না।’
নাজমানারা বলেন, ‘এর পরও যদি আমরা মূল্যবৃদ্ধির অবস্থা দেখি, তাহলে ওএমএস আরও বাড়িয়ে দেব। খাদ্যের বিষয়ে সরকারের কার্পণ্য নেই। খোলাবাজারে বিক্রিটা আরও বাড়িয়ে দেব। আমরা কৃষকদের ন্যায্যমূল্য দিতে চাই। আমরা খুশি, কৃষক ভালো দাম পাচ্ছেন। যদি প্রয়োজন হয়, জনস্বার্থে বা ভোক্তাদের স্বার্থে সরকার সরু চাল আমদানি করবে।’
বর্তমানে ২০ লাখ টনের বেশি খাদ্য মজুত রয়েছে জানিয়ে খাদ্যসচিব বলেন, ‘মিলাররা আমাদের কাছে চাল বিক্রি করতে চাইছে। তার মানে মোটা চালের দাম আর বাড়বে না। নতুন ধান এলে তো দাম কমে যাবে। আর সরু চাল শুধু বোরো মৌসুমে আবাদ হয়। আগামী এপ্রিলের মাঝামাঝি বোরো চাল বাজারে চলে আসবে। ফলে চালের দাম বাড়ার কোনো আশঙ্কা নেই।’
ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে এবার ১ কোটি পরিবারকে খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে জানিয়ে খাদ্যসচিব আরও বলেন, ‘সরকার চাইছে নিম্ন আয়ের মানুষ বা দরিদ্রদের কোনোভাবে যাতে সমস্যা না হয়।’
বিশ্বের ক্যাথলিক খ্রিষ্টান ধর্মের সর্বোচ্চ নেতা পোপ ফ্রান্সিস ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নামে যৌথভাবে একটি উদ্যোগ শুরু করেছে ভ্যাটিকান। বিশ্ব মানবতার জন্য একটি রূপান্তরমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্যে ‘পোপ ফ্রান্সিস থ্রি জিরোস ক্লাব’—নামের উদ্যোগটি চালু
৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেছেন, ‘ইসকনের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো কর্মসূচি দেয়নি হেফাজতে ইসলাম বরং মুসলিমদের উত্তেজিত হওয়া থেকে বিরত রাখতে এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হেফাজত দায়িত্ব নিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম আর নেই। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।
৫ ঘণ্টা আগেহোটেল সোনারগাঁওয়ে চলছে আন্তর্জাতিক ভূরাজনৈতিক সম্মেলন। বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। এতে ৮০ টিরও বেশি দেশ থেকে ২০০ জনের বেশি আলোচক, ৩০০ জন প্রতিনিধিসহ ৮০০ শোর অংশগ্রহণকারী রয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে