নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: পৃথিবীর সব থেকে সাতটি ধনী দেশের ফোরাম জি-৭ (গ্রুপ অব সেভেন) এর শীর্ষ সম্মেলন ঘিরে বাংলাদেশে মাতারবাড়ি কয়লা-বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে সব ধরনের জাপানি বিনিয়োগ বন্ধের দাবি জানিয়েছে তরুণ জলবায়ু কর্মীরা।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্ম জোট (বিডাব্লিউজিইডি) ও ইয়ুথ নেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে তরুণ জলবায়ু কর্মীরা জানান, অবিলম্বে মাতার বাড়ি ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র (১ম পর্যায়) নির্মাণ স্থগিত করে যে পর্যন্ত অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে তার ওপর তরল হাইড্রোজেনের মতো কম দূষণকারী জ্বালানির বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে। এই কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প এখনই বাতিল করে সৌর বা বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিতে হবে। জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে সব ধরনের জাপানি বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে, মাতার বাড়ির স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্ত জনসাধারণের যথাযথ ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
ইযুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের ঢাকা জেলার সমন্বয়কারী রুহুল আমিন রাব্বি জানান, গত ২১ মে পৃথিবীর সাতটি ধনী দেশের জোট জি-৭-এর মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেয় যে তাঁরা আর কয়লা খাতে বিনিয়োগ করবে না। ওই দেশ গুলো হল কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান। জি-৭ এর সদস্য রাষ্ট্র জাপান সম্মিলিতভাবে নেওয়া এ সিদ্ধান্ত অমান্য করে কয়লাবিদ্যুত খাতে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে ৷ আমাদের মতো দরিদ্র দেশকে ঋণ দিয়ে আমাদের কাঁধে ঋণের বোঝা চাপিয়েছে। এখন ঋণ শোধ করতে গিয়ে আমাদের মতো দেশগুলোর মাথাপিছু ঋণ দাঁড়িয়েছে ৮০ হাজার টাকারও ওপরে।
পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের তথ্যমতে, ২১০০ সাল নাগাদ মানুষের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। তাপমাত্রা বৃদ্ধি থামাতে হলে ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের মাত্রা শূন্যতে নামিয়ে আনতে হবে। গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের সব থেকে বড় কারণ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার। এই সময়সীমার মধ্যে শূন্য নির্গমন নিশ্চিত করার জন্য আমাদের হাতে আর সময় নেই। তাই আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থা (IEA)-এর সুপারিশ অনুসারে এখনই জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
ঢাকা: পৃথিবীর সব থেকে সাতটি ধনী দেশের ফোরাম জি-৭ (গ্রুপ অব সেভেন) এর শীর্ষ সম্মেলন ঘিরে বাংলাদেশে মাতারবাড়ি কয়লা-বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে সব ধরনের জাপানি বিনিয়োগ বন্ধের দাবি জানিয়েছে তরুণ জলবায়ু কর্মীরা।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশের বৈদেশিক দেনা বিষয়ক কর্ম জোট (বিডাব্লিউজিইডি) ও ইয়ুথ নেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে তরুণ জলবায়ু কর্মীরা জানান, অবিলম্বে মাতার বাড়ি ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র (১ম পর্যায়) নির্মাণ স্থগিত করে যে পর্যন্ত অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে তার ওপর তরল হাইড্রোজেনের মতো কম দূষণকারী জ্বালানির বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে। এই কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প এখনই বাতিল করে সৌর বা বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিতে হবে। জীবাশ্ম জ্বালানি খাতে সব ধরনের জাপানি বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে, মাতার বাড়ির স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্ত জনসাধারণের যথাযথ ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
ইযুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের ঢাকা জেলার সমন্বয়কারী রুহুল আমিন রাব্বি জানান, গত ২১ মে পৃথিবীর সাতটি ধনী দেশের জোট জি-৭-এর মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেয় যে তাঁরা আর কয়লা খাতে বিনিয়োগ করবে না। ওই দেশ গুলো হল কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান। জি-৭ এর সদস্য রাষ্ট্র জাপান সম্মিলিতভাবে নেওয়া এ সিদ্ধান্ত অমান্য করে কয়লাবিদ্যুত খাতে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে ৷ আমাদের মতো দরিদ্র দেশকে ঋণ দিয়ে আমাদের কাঁধে ঋণের বোঝা চাপিয়েছে। এখন ঋণ শোধ করতে গিয়ে আমাদের মতো দেশগুলোর মাথাপিছু ঋণ দাঁড়িয়েছে ৮০ হাজার টাকারও ওপরে।
পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের তথ্যমতে, ২১০০ সাল নাগাদ মানুষের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। তাপমাত্রা বৃদ্ধি থামাতে হলে ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের মাত্রা শূন্যতে নামিয়ে আনতে হবে। গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের সব থেকে বড় কারণ জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার। এই সময়সীমার মধ্যে শূন্য নির্গমন নিশ্চিত করার জন্য আমাদের হাতে আর সময় নেই। তাই আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থা (IEA)-এর সুপারিশ অনুসারে এখনই জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
মাটি পরীক্ষার মাধ্যমে সুষম সার ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ভ্রাম্যমাণ গবেষণাগারের মাধ্যমে মাটি পরীক্ষার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)। এই কর্মসূচির আওতায় ১০টি ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার দেশের ৪৯ জেলার ৫৬টি উপজেলায় মাটি পরীক্ষা করবে। কৃষকেরা মাত্র ২৫ টাকা ভর্তুকি মূল্যে (প্রকৃ
২৭ মিনিট আগেমালয়েশিয়ার বন্ধ শ্রমবাজার আবার খুলেছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারে এবার প্ল্যান্টেশন অর্থাৎ কৃষি খাতে কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তবে এবারও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে এবারও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রসঙ্গে বঙ্গোপসাগর সংলাপে ভারত ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পরে হাস্যরসের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন দুপক্ষের আলোচকেরা।
৯ ঘণ্টা আগে‘না’ ভোটের বিধান চালু করা ও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে পুনরায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সুপারিশ করেছেন নির্বাচন বিটের সাংবাদিকেরা। আজ শনিবার নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে সংলাপে তাঁদের সংগঠন আরএফইডির পক্ষ থেকে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে মোট ৩৩টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে