নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
‘সততা, শৃঙ্খলা নিয়ে সবাই নিজের দায়িত্ব পালন করবেন। মনে রাখতে হবে, একটা বাহিনীর জন্য শৃঙ্খলা এবং চেইন অব কমান্ড সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ রোববার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি দিবস-২০২১ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
সকাল সাড়ে ১০টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর অনুমতিতে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিবির আট সদস্যকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য পদক প্রদান করেন।
বিজিবি দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে বিডিআর বিদ্রোহে মারা যাওয়া সেনা কর্মকর্তাসহ সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যাশিত আধুনিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী হিসেবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ তার অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে এবং বাংলাদেশের মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে 'সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী' হিসেবে বিজিবি একদিন বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম সীমান্তরক্ষী বাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে বলে প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি সুখী-সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। করোনা মহামারির মধ্যেও উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে সমাদৃত। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।
বিজিবির সব সদস্যকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশপ্রেম, সততা ও শৃঙ্খলার সঙ্গে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করার জন্য আহ্বান জানান তিনি। বিজিবির উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বর্তমান সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও সহযোগিতা সবসময়ই অব্যাহত থাকবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিজিবিকে একটি অত্যাধুনিক ও বিশ্বের অন্যতম বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য দুটি অত্যাধুনিক এমআই-১৭১ই (mi-171 e) হেলিকপ্টার সংযুক্ত করে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। দেশের সীমান্ত এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন নজরদারি ও আন্তসীমান্ত অপরাধ দমনে ঝুঁকিপূর্ণ সীমান্তে 'স্মার্ট ডিজিটাল সার্ভেল্যান্স এবং টেকনিক্যাল বর্ডার রেসপন্স সিস্টেম' স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিজিবি সাংগঠনিক কাঠামোতে ১২টি আর্মড পার্সোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি), ১০টি রায়াট কন্ট্রোল ভেহিক্যাল, ২৪৭টি এভিটি, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিভিন্ন সিরিজের ১২ হাইস্পিড,২টি ভেহিক্যাল এক্স-রে স্ক্যানার মেশিন যুক্ত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দিন-রাত নিরবচ্ছিন্ন অভিযান কার্যক্রম পরিচালনা এবং নজরদারির মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্তের নিরাপত্তা রক্ষাসহ চোরাচালান প্রতিরোধ, মাদক, নারী ও শিশু পাচার রোধের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, সম্প্রতি দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায়ও বিজিবি বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের (এফডিএমএন) ক্যাম্পের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষা এবং অবৈধ মিয়ানমার নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রোধে বিজিবির ভূমিকার প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। ভবিষ্যতেও এই সফলতা আরও বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিজিবি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে বলে আশা করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার বিজিবির অভিযান সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সৈনিকদের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের কল্যাণমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানা, ঢাকায় একটি অত্যাধুনিক 'সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্র' নির্মাণসহ চারটি সৈনিক ব্যারাক, সব রিজিয়ন ব্যাটালিয়নের আবাসনসহ অন্যান্য সুবিধার জন্য ১১৩টি স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৪৫ হাজার ৩৮৩ জন বিজিবি সদস্যকে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১১ জন বিজিবি সদস্যকে এসটিএমকে, মেহেনী মিশনে কুয়েত পাঠানো হয়েছে। আরও ১৬ জনকে পর্যায়ক্রমে মিশনে পাঠানোর কার্যক্রম চলছে। বর্তমানে বিজিবি সদস্যদের রেশন-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্যদের আজীবন রেশন-সুবিধা প্রদানের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
ভাষণ প্রদান শেষে প্রধানমন্ত্রী বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানায় নবনির্মিত 'সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্রের' উদ্বোধন করেন। এরপর ডগ মার্চ, ট্রিক ড্রিল, বর্ণাঢ্য মোটর শোভাযাত্রা ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ শেখ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় সম্মিলিত প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
‘সততা, শৃঙ্খলা নিয়ে সবাই নিজের দায়িত্ব পালন করবেন। মনে রাখতে হবে, একটা বাহিনীর জন্য শৃঙ্খলা এবং চেইন অব কমান্ড সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ রোববার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি দিবস-২০২১ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
সকাল সাড়ে ১০টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন। এরপর প্রধানমন্ত্রীর অনুমতিতে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিবির আট সদস্যকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য পদক প্রদান করেন।
বিজিবি দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে বিডিআর বিদ্রোহে মারা যাওয়া সেনা কর্মকর্তাসহ সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যাশিত আধুনিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী হিসেবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ তার অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে এবং বাংলাদেশের মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে 'সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী' হিসেবে বিজিবি একদিন বিশ্বের শ্রেষ্ঠতম সীমান্তরক্ষী বাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে বলে প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি সুখী-সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। করোনা মহামারির মধ্যেও উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে সমাদৃত। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।
বিজিবির সব সদস্যকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশপ্রেম, সততা ও শৃঙ্খলার সঙ্গে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করার জন্য আহ্বান জানান তিনি। বিজিবির উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বর্তমান সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও সহযোগিতা সবসময়ই অব্যাহত থাকবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিজিবিকে একটি অত্যাধুনিক ও বিশ্বের অন্যতম বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য দুটি অত্যাধুনিক এমআই-১৭১ই (mi-171 e) হেলিকপ্টার সংযুক্ত করে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। দেশের সীমান্ত এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন নজরদারি ও আন্তসীমান্ত অপরাধ দমনে ঝুঁকিপূর্ণ সীমান্তে 'স্মার্ট ডিজিটাল সার্ভেল্যান্স এবং টেকনিক্যাল বর্ডার রেসপন্স সিস্টেম' স্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিজিবি সাংগঠনিক কাঠামোতে ১২টি আর্মড পার্সোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি), ১০টি রায়াট কন্ট্রোল ভেহিক্যাল, ২৪৭টি এভিটি, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিভিন্ন সিরিজের ১২ হাইস্পিড,২টি ভেহিক্যাল এক্স-রে স্ক্যানার মেশিন যুক্ত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দিন-রাত নিরবচ্ছিন্ন অভিযান কার্যক্রম পরিচালনা এবং নজরদারির মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্তের নিরাপত্তা রক্ষাসহ চোরাচালান প্রতিরোধ, মাদক, নারী ও শিশু পাচার রোধের পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, সম্প্রতি দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায়ও বিজিবি বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের (এফডিএমএন) ক্যাম্পের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষা এবং অবৈধ মিয়ানমার নাগরিকদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রোধে বিজিবির ভূমিকার প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী। ভবিষ্যতেও এই সফলতা আরও বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিজিবি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে বলে আশা করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার বিজিবির অভিযান সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সৈনিকদের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের কল্যাণমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানা, ঢাকায় একটি অত্যাধুনিক 'সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্র' নির্মাণসহ চারটি সৈনিক ব্যারাক, সব রিজিয়ন ব্যাটালিয়নের আবাসনসহ অন্যান্য সুবিধার জন্য ১১৩টি স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৪৫ হাজার ৩৮৩ জন বিজিবি সদস্যকে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১১ জন বিজিবি সদস্যকে এসটিএমকে, মেহেনী মিশনে কুয়েত পাঠানো হয়েছে। আরও ১৬ জনকে পর্যায়ক্রমে মিশনে পাঠানোর কার্যক্রম চলছে। বর্তমানে বিজিবি সদস্যদের রেশন-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং অবসরপ্রাপ্ত বিজিবি সদস্যদের আজীবন রেশন-সুবিধা প্রদানের ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
ভাষণ প্রদান শেষে প্রধানমন্ত্রী বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানায় নবনির্মিত 'সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্রের' উদ্বোধন করেন। এরপর ডগ মার্চ, ট্রিক ড্রিল, বর্ণাঢ্য মোটর শোভাযাত্রা ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ শেখ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় সম্মিলিত প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
সাবেক প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করীম আর নেই। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন।
৩ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মোহম্মদ ইউনূস বলেছেন, এক হয়ে কাজ করলে ইতিহাসের গতিপথ বদলে দেওয়া সম্ভব। শনিবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বে অব বেঙ্গল কনভারসেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
৮ মিনিট আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
২ ঘণ্টা আগে