নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবারের ঈদুল আজহার আগে ও পরে ১১ দিনে (১৪-২৪ জুলাই) নিহত হয়েছে ২০৭ এবং আহত ৩৮৯ জন। প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছে ১৮ দশমিক ৮১ জন। দুর্ঘটনায় ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী কর্মক্ষম মানুষ নিহত হয়েছেন ১৬৯ জন, অর্থাৎ ৮১ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
সোমবার ২৬ জুলাই রোড সেফটি ফাউন্ডেশন এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সাতটি জাতীয় দৈনিক, পাঁচটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন করেছে তাঁরা।
এদিকে ২০২০ সালের ঈদুল আজহার আগে-পরে ১৪ দিনে ১৮৭টি দুর্ঘটনায় ২২৯ জন নিহত হয়েছিল। গড়ে প্রতিদিন নিহত হয়েছিল ১৬ দশমিক ৩৫ জন।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলে হয়েছে, ঈদে ৭৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ৮৭ জন, যা মোট নিহতের ৪২ দশমিক ০২ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৮ দশমিক ১০ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ৪৩ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ২০ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ৩৩টি দুর্ঘটনায় নিহত ৪৮ জন। সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে। রংপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ৫টি দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত। সবচেয়ে কম সুনামগঞ্জ জেলায়। একটি দুর্ঘটনা ঘটলেও কেউ হতাহত হয়নি।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, করোনার অতিমারীতে মানুষের যাতায়াত অনেকটা নিয়ন্ত্রিত। তারপরেও দুর্ঘটনার এই হার উদ্বেগজনক। অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে সড়ক পরিবহন খাতের অব্যবস্থাপনার কারণে। এই পরিস্থিতিতে সড়ক পরিবহন আইনের বাধাহীন বাস্তবায়ন অতীব জরুরি।
এবারের ঈদুল আজহার আগে ও পরে ১১ দিনে (১৪-২৪ জুলাই) নিহত হয়েছে ২০৭ এবং আহত ৩৮৯ জন। প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছে ১৮ দশমিক ৮১ জন। দুর্ঘটনায় ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়সী কর্মক্ষম মানুষ নিহত হয়েছেন ১৬৯ জন, অর্থাৎ ৮১ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
সোমবার ২৬ জুলাই রোড সেফটি ফাউন্ডেশন এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সাতটি জাতীয় দৈনিক, পাঁচটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন করেছে তাঁরা।
এদিকে ২০২০ সালের ঈদুল আজহার আগে-পরে ১৪ দিনে ১৮৭টি দুর্ঘটনায় ২২৯ জন নিহত হয়েছিল। গড়ে প্রতিদিন নিহত হয়েছিল ১৬ দশমিক ৩৫ জন।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলে হয়েছে, ঈদে ৭৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ৮৭ জন, যা মোট নিহতের ৪২ দশমিক ০২ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৮ দশমিক ১০ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ৪৩ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ২০ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ৩৩টি দুর্ঘটনায় নিহত ৪৮ জন। সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে। রংপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ৫টি দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত। সবচেয়ে কম সুনামগঞ্জ জেলায়। একটি দুর্ঘটনা ঘটলেও কেউ হতাহত হয়নি।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, করোনার অতিমারীতে মানুষের যাতায়াত অনেকটা নিয়ন্ত্রিত। তারপরেও দুর্ঘটনার এই হার উদ্বেগজনক। অধিকাংশ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে সড়ক পরিবহন খাতের অব্যবস্থাপনার কারণে। এই পরিস্থিতিতে সড়ক পরিবহন আইনের বাধাহীন বাস্তবায়ন অতীব জরুরি।
৫ বছর বিচার কাজ থেকে বিরত থাকার পর অবশেষে পদত্যাগ করেছেন হাইকোর্ট বিভাগের তিন বিচারপতি। আজ মঙ্গলবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১০ মিনিট আগে২০২৪ সালের প্রথম দশ মাসে ৪৮২ শিশু মারা গেছে। ২০২৩ সালের প্রথম দশ মাসে এই সংখ্যা ছিল ৪২১। এছাড়া চলতি বছরের প্রথম দশ মাসে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৫৮০ শিশু, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৯২০ জন।
১১ মিনিট আগেমৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘মানবদেহে ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে অনেক সময় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হচ্ছে। তার চেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হলো- আমরা যে অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছি
৩৭ মিনিট আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদেশ পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
৪২ মিনিট আগে